আপনার বাড়ির বাগানেই হয়তো তরতাজা হয়ে বেড়ে উঠছে দু’টি গাছ। তবে কেবল বাগানের শোভা বাড়ানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ না রেখে রূপচর্চার কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। বিশেষ এই দুই গাছের পাতা যে স্বাস্থ্য থেকে রূপের চর্চায় অত্যন্ত কার্যকরী, তা অধিকাংশ চিকিৎসকই স্বীকার করেন। নিমের মতো মস্ত একটি গাছ আর তুলসীর মতো ছোট্ট একটি গাছের পাতা ব্যবহার করে চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে পারেন আপনি। নিম ও তুলসীর পাতা দিয়ে হেয়ারমাস্ক বানিয়ে মাথায় মাখলে দ্রুত বাড়তে পারে চুলের দৈর্ঘ্য।
তার আগে জেনে নিতে হবে, নিম-তুলসীর এই হেয়ারমাস্ক কেন এত উপকারী—
চুল পড়া, খুশকি, মাথার ত্বকে চুলকানি, এ সব সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান লুকিয়ে আছে ঘরোয়া উপাদানেই। তেমনই তুলসী ও নিমের যুগলবন্দি প্রাচীন কাল থেকেই ত্বক ও চুলের জন্য কার্যকর ভেষজ। নিম মাথার ত্বকের সংক্রমণ ও খুশকি কমায়, তুলসী চুলের গোড়া মজবুত করে ও দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে। এই দুই পাতার মিশ্রণের উপকারে মাথার ত্বক পরিপুষ্ট হওয়ার পাশাপাশি দীর্ঘ চুলের অধিকারী হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। কিন্তু কী ভাবে এমন হেয়ারমাস্ক বানাবেন? নিম এবং তুলসীর পাতা ছাড়া আর কী কী উপকরণ প্রয়োজন পড়বে?
জেনে নিন মাস্কের প্রস্তুতপ্রণালী—
উপকরণ
এক মুঠো টাটকা নিমপাতা
এক মুঠো তুলসীপাতা
৩ টেবিলচামচ নারকেল তেল
১ টেবিলচামচ অ্যালোভেরা জেল
কয়েক ফোঁটা টি ট্রি বা অন্য কোনও এসেনশিয়াল অয়েল
প্রণালী
১. প্রথমে নিম ও তুলসী পাতা ধুয়ে মুছে শুকিয়ে নিন।
২. অল্প জল দিয়ে দু’টি পাতা একসঙ্গে মিশিয়ে বেটে নিন।
৩. এ বার নারকেল তেল গরম করে বাটায় মিশিয়ে দিন।
৪. শেষে অ্যালোভেরা জেল ও এসেনশিয়াল অয়েল যোগ করে মিশ্রণটিকে মসৃণ করে নিন।
এই মিশ্রণ বোতলে রেখে ২–৩ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।
ব্যবহারের নিয়ম
চুল আঁচড়ে মাঝে সিঁথি করে নিন। তার পর দু’ভাগে চুলের ফাঁকে ফাঁকে মাথার ত্বকে মিশ্রণটি লাগিয়ে নিন। আলতো হাতে মালিশ করলে বেশি উপকার পাবেন। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে নিতে হবে। তার পর শাওয়ার ক্যাপ পরে এক ঘণ্টা রেখে হালকা গরম জলে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। শেষে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন।
তার আগে জেনে নিতে হবে, নিম-তুলসীর এই হেয়ারমাস্ক কেন এত উপকারী—
চুল পড়া, খুশকি, মাথার ত্বকে চুলকানি, এ সব সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান লুকিয়ে আছে ঘরোয়া উপাদানেই। তেমনই তুলসী ও নিমের যুগলবন্দি প্রাচীন কাল থেকেই ত্বক ও চুলের জন্য কার্যকর ভেষজ। নিম মাথার ত্বকের সংক্রমণ ও খুশকি কমায়, তুলসী চুলের গোড়া মজবুত করে ও দ্রুত চুল গজাতে সাহায্য করে। এই দুই পাতার মিশ্রণের উপকারে মাথার ত্বক পরিপুষ্ট হওয়ার পাশাপাশি দীর্ঘ চুলের অধিকারী হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। কিন্তু কী ভাবে এমন হেয়ারমাস্ক বানাবেন? নিম এবং তুলসীর পাতা ছাড়া আর কী কী উপকরণ প্রয়োজন পড়বে?
জেনে নিন মাস্কের প্রস্তুতপ্রণালী—
উপকরণ
এক মুঠো টাটকা নিমপাতা
এক মুঠো তুলসীপাতা
৩ টেবিলচামচ নারকেল তেল
১ টেবিলচামচ অ্যালোভেরা জেল
কয়েক ফোঁটা টি ট্রি বা অন্য কোনও এসেনশিয়াল অয়েল
প্রণালী
১. প্রথমে নিম ও তুলসী পাতা ধুয়ে মুছে শুকিয়ে নিন।
২. অল্প জল দিয়ে দু’টি পাতা একসঙ্গে মিশিয়ে বেটে নিন।
৩. এ বার নারকেল তেল গরম করে বাটায় মিশিয়ে দিন।
৪. শেষে অ্যালোভেরা জেল ও এসেনশিয়াল অয়েল যোগ করে মিশ্রণটিকে মসৃণ করে নিন।
এই মিশ্রণ বোতলে রেখে ২–৩ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।
ব্যবহারের নিয়ম
চুল আঁচড়ে মাঝে সিঁথি করে নিন। তার পর দু’ভাগে চুলের ফাঁকে ফাঁকে মাথার ত্বকে মিশ্রণটি লাগিয়ে নিন। আলতো হাতে মালিশ করলে বেশি উপকার পাবেন। গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগিয়ে নিতে হবে। তার পর শাওয়ার ক্যাপ পরে এক ঘণ্টা রেখে হালকা গরম জলে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। শেষে কন্ডিশনার ব্যবহার করতে পারেন।