সিরাজগঞ্জ জেলা তথ্য অফিস আয়োজিত ইউনিসেফের আর্থিক সহযোগিতায় সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ‘টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-২০২৫ উপলক্ষে গার্লস গাইড এবং স্কাউট সদস্যদের নিয়ে ওরিয়েন্টেশন কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম।
সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক বলেন, বিশ্বে ইপিআই কর্মসূচিতে বাংলাদেশ অন্যতম সফল দেশ। টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে যে ভয়ের কথাগুলো আসছে তা ছাপিয়ে আমরা সফল হবো। এ বিষয়ে আমরা সচেতন আছি।
করোনার টিকাদানের সফলতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় করোনার টিকাদান বাংলাদেশে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। টাইফয়েড টিকাদানের ক্ষেত্রেও আমরা সফল হবো। এ কাজে গার্লস গাইডও স্কাউটদের মতো স্বেচ্ছাসেবকরা এগিয়ে আসবে বলে বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, টাইফয়েড একটি পানিবাহিত রোগ। আমাদের দেশে টাইফয়েড রোগে মৃত্যুবরণকারী ৬৮ শতাংশই ১৫ বছরের কম বয়সী। আমরা যে খোলা খাবারগুলো খেয়ে থাকি সেগুলো সাধারণত অস্বাস্থ্যকর। অজ্ঞতাবশত খাবার প্রস্তুতকারীরাও স্বাস্থ্যবিধি ঠিকমতো মানছে না। ফলে শিক্ষার্থী ও শিশু-কিশোররা টাইফয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির দ্বারাও টাইফয়েড ছড়িয়ে পড়ে। তাই সকলের অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা দরকার।
এ সময় তিনি গার্লস গাইডও স্কাউটদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন এবং টাইফয়েড টিকার রেজিস্ট্রেশন দ্রæত সম্পন্ন করতে উৎসাহ প্রদান করেন।
ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য প্রদান করেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া।
কর্মশালায়সিরাজগঞ্জ জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী এর সঞ্চালনায়অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গনপতি রায়, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. রিয়াজুল ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল জাব্বার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. হারুনর রশিদ, বাংলাদেশ ইউনিসেফের রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের চিফ অফ ফিল্ড অফিসার এএইচ তৌফিক আহমেদ, জেলা স্কাউটসের সহকারী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ইউনিসেফ ন্যাশনাল ইপিআই স্পেশালিস্ট ড. রেজাউর রহমান মিল্টনসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
সভাপতির বক্তৃতায় জেলা প্রশাসক বলেন, বিশ্বে ইপিআই কর্মসূচিতে বাংলাদেশ অন্যতম সফল দেশ। টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি নিয়ে যে ভয়ের কথাগুলো আসছে তা ছাপিয়ে আমরা সফল হবো। এ বিষয়ে আমরা সচেতন আছি।
করোনার টিকাদানের সফলতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় করোনার টিকাদান বাংলাদেশে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। টাইফয়েড টিকাদানের ক্ষেত্রেও আমরা সফল হবো। এ কাজে গার্লস গাইডও স্কাউটদের মতো স্বেচ্ছাসেবকরা এগিয়ে আসবে বলে বিশ্বাস করি।
তিনি বলেন, টাইফয়েড একটি পানিবাহিত রোগ। আমাদের দেশে টাইফয়েড রোগে মৃত্যুবরণকারী ৬৮ শতাংশই ১৫ বছরের কম বয়সী। আমরা যে খোলা খাবারগুলো খেয়ে থাকি সেগুলো সাধারণত অস্বাস্থ্যকর। অজ্ঞতাবশত খাবার প্রস্তুতকারীরাও স্বাস্থ্যবিধি ঠিকমতো মানছে না। ফলে শিক্ষার্থী ও শিশু-কিশোররা টাইফয়েড রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির দ্বারাও টাইফয়েড ছড়িয়ে পড়ে। তাই সকলের অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করা দরকার।
এ সময় তিনি গার্লস গাইডও স্কাউটদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ দেন এবং টাইফয়েড টিকার রেজিস্ট্রেশন দ্রæত সম্পন্ন করতে উৎসাহ প্রদান করেন।
ওরিয়েন্টেশন কর্মশালায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে বক্তব্য প্রদান করেন গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া।
কর্মশালায়সিরাজগঞ্জ জেলা তথ্য অফিসের উপপরিচালক মোহাম্মদ আলী এর সঞ্চালনায়অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক গনপতি রায়, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো. রিয়াজুল ইসলাম, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুল জাব্বার, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. হারুনর রশিদ, বাংলাদেশ ইউনিসেফের রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের চিফ অফ ফিল্ড অফিসার এএইচ তৌফিক আহমেদ, জেলা স্কাউটসের সহকারী পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, ইউনিসেফ ন্যাশনাল ইপিআই স্পেশালিস্ট ড. রেজাউর রহমান মিল্টনসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।