চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় চাঞ্চল্যকর ফুল মিয়া হত্যা মামলার প্রধান আসামি মোঃ মোবারক হোসেনকে (৩৫) পাঁচলাইশ থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭)। এই হত্যাকাণ্ডের পর থেকে মোবারক পলাতক ছিলেন।
র্যাব-৭ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার (৬ অক্টোবর) আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে নগরীর পাঁচলাইশ থানার বিবিরহাট বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোবারক হোসেন বায়েজিদ বোস্তামী থানার মাইজপাড়া এলাকার মোঃ ফয়েজ আলীর ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, নিহত ফুল মিয়া খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি থানা এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন বাসের হেলপার ছিলেন। তিনি তার পরিবার নিয়ে বায়েজিদ বোস্তামী থানার মাইজপাড়া এলাকায় প্রধান আসামি মোবারক হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে বাসার পানি এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে বাড়ির মালিক মোবারকের সাথে ফুল মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়।
বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে মোবারক ও তার সহযোগীরা ফুল মিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকে। এতে ফুল মিয়া অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগ রয়েছে, এরপর মোবারক ও তার সহযোগীরা মরদেহটি হাসপাতাল থেকে গোপনে নিয়ে এসে বাসার নিচতলায় রেখে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় নিহত ফুল মিয়ার স্ত্রী বাদী হয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর বায়েজিদ বোস্তামী থানায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ৩২, ধারা-৩৯২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে আলোচিত হয়। র্যাব-৭, চট্টগ্রাম ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি মোবারককে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব-৭ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার (৬ অক্টোবর) আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টা ৪৫ মিনিটে নগরীর পাঁচলাইশ থানার বিবিরহাট বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মোবারক হোসেন বায়েজিদ বোস্তামী থানার মাইজপাড়া এলাকার মোঃ ফয়েজ আলীর ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, নিহত ফুল মিয়া খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি থানা এলাকার বাসিন্দা এবং পেশায় একজন বাসের হেলপার ছিলেন। তিনি তার পরিবার নিয়ে বায়েজিদ বোস্তামী থানার মাইজপাড়া এলাকায় প্রধান আসামি মোবারক হোসেনের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন। গত ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ তারিখে বাসার পানি এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ে বাড়ির মালিক মোবারকের সাথে ফুল মিয়ার কথা কাটাকাটি হয়।
বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে মোবারক ও তার সহযোগীরা ফুল মিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কিল, ঘুষি ও লাথি মারতে থাকে। এতে ফুল মিয়া অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগ রয়েছে, এরপর মোবারক ও তার সহযোগীরা মরদেহটি হাসপাতাল থেকে গোপনে নিয়ে এসে বাসার নিচতলায় রেখে পালিয়ে যায়।
এই ঘটনায় নিহত ফুল মিয়ার স্ত্রী বাদী হয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর বায়েজিদ বোস্তামী থানায় সাতজনের নাম উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা নম্বর ৩২, ধারা-৩৯২/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০।
এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডটি এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে আলোচিত হয়। র্যাব-৭, চট্টগ্রাম ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে। এরই ধারাবাহিকতায় হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি মোবারককে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।