আজ (৯ অক্টোবর) নাটোর জেলা তথ্য অফিসের আয়োজনে জেলা পর্যায়ের মিডিয়াকর্মীদের অংশগ্রহণে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে পরামর্শমূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আসমা শাহীন।
অনুষ্ঠানে সভাপতি বলেন, সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আমরা টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম সফল করতে চাই। তিন হাজার টাকা মূল্যের টিকা সরকার বিনামূল্যে দিচ্ছে দেশের শিশুদের সুরক্ষিত করার জন্য। সাংবাদিকদের মাধ্যমে এই টিকাদানের প্রচার প্রচারণা আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে যাবে এবং রেজিস্ট্রেশনের হারও বৃদ্ধি পাবে সেটিই আমরা প্রত্যাশা করি।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ মুক্তাদির আরেফীন। তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে দেশে বেসরকারিভাবে এই টিকা গ্রহণ কার্যক্রম চালু আছে। এই টিকা নিরাপদ ও কার্যকর। জেলায় ৪ লাখ ২৯ হাজার ৮৮২ জন শিশুকে এই টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।ইফয়েড জ্বরে প্রতিবছর মৃত্যুবরণকারীর মধ্যে শতকরা ৬৮ ভাগই শিশু। তাই, সরকার ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সি সব শিশুকে সুরক্ষিত করতে এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
সিভিল সার্জন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র প্রতিনিধি ও অন্যান্য কর্মকর্তারা কর্মশালায় উপস্থিত মিডিয়াকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাব দেন।
কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাটোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবুল হায়াত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা শারমিন নেলী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর রাজশাহী এবং নাটোর প্রতিনিধি ডা. মো. আব্দুল মতিন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জেলা তথ্য অফিসার মো. আ. আউয়াল।
অনুষ্ঠানে সভাপতি বলেন, সকলের সমন্বিত প্রচেষ্টায় আমরা টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম সফল করতে চাই। তিন হাজার টাকা মূল্যের টিকা সরকার বিনামূল্যে দিচ্ছে দেশের শিশুদের সুরক্ষিত করার জন্য। সাংবাদিকদের মাধ্যমে এই টিকাদানের প্রচার প্রচারণা আরও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে যাবে এবং রেজিস্ট্রেশনের হারও বৃদ্ধি পাবে সেটিই আমরা প্রত্যাশা করি।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ মুক্তাদির আরেফীন। তিনি সাংবাদিকদের উদ্দেশে বলেন, ২০১৭ সাল থেকে দেশে বেসরকারিভাবে এই টিকা গ্রহণ কার্যক্রম চালু আছে। এই টিকা নিরাপদ ও কার্যকর। জেলায় ৪ লাখ ২৯ হাজার ৮৮২ জন শিশুকে এই টিকার আওতায় আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।ইফয়েড জ্বরে প্রতিবছর মৃত্যুবরণকারীর মধ্যে শতকরা ৬৮ ভাগই শিশু। তাই, সরকার ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সি সব শিশুকে সুরক্ষিত করতে এই কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।
সিভিল সার্জন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র প্রতিনিধি ও অন্যান্য কর্মকর্তারা কর্মশালায় উপস্থিত মিডিয়াকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের
জবাব দেন।
কর্মশালায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নাটোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. আবুল হায়াত, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহমুদা শারমিন নেলী, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর রাজশাহী এবং নাটোর প্রতিনিধি ডা. মো. আব্দুল মতিন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন জেলা তথ্য অফিসার মো. আ. আউয়াল।