নওগাঁর পোরশা উপজেলার কুশারপাড়া গ্রামের একটি আমবাগানে হাত-পা বাঁধা ও অর্ধনগ্ন অবস্থায় সুমাইয়া আক্তার (৯) নামে এক শিশুকন্যার মরদেহ পাওয়া গেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। নিহত সুমাইয়া একই গ্রামের আশরাফুল ইসলামের মেয়ে। সে স্থানীয় কুশারপাড়া মাদরাসার ছাত্রী ছিল।
শিশুটির বাবা আশরাফুল ইসলাম জানান, সকালে মক্তব থেকে ফিরে সে বাড়িতে বই রেখে খেলতে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাকে পায়নি। দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে পাশের হিরাডাঙ্গা গ্রামের এক নারী সেফালী বেগম, আমবাগানে ঘাস কাটতে গিয়ে শিশুটির মরদেহ দেখতে পান। এরপর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের মাধ্যমে বিষয়টি থানায় জানানো হয়।
পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিন্টু রহমান বলেন, শিশুটির হাত-পা বাঁধা ছিল এবং মরদেহটি অর্ধনগ্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে। গলায় কালো দাগ ছিল, যা দেখে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ধর্ষণের বিষয়টি এখনই নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয় বলে জানান তিনি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ঘটনার সঠিক কারণ উদ্ধারে ইত্যেমধ্যে একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) দুপুরে এই মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটে। নিহত সুমাইয়া একই গ্রামের আশরাফুল ইসলামের মেয়ে। সে স্থানীয় কুশারপাড়া মাদরাসার ছাত্রী ছিল।
শিশুটির বাবা আশরাফুল ইসলাম জানান, সকালে মক্তব থেকে ফিরে সে বাড়িতে বই রেখে খেলতে যায়। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করেও তাকে পায়নি। দুপুর সাড়ে ১১টার দিকে পাশের হিরাডাঙ্গা গ্রামের এক নারী সেফালী বেগম, আমবাগানে ঘাস কাটতে গিয়ে শিশুটির মরদেহ দেখতে পান। এরপর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের মাধ্যমে বিষয়টি থানায় জানানো হয়।
পোরশা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মিন্টু রহমান বলেন, শিশুটির হাত-পা বাঁধা ছিল এবং মরদেহটি অর্ধনগ্ন অবস্থায় পাওয়া গেছে। গলায় কালো দাগ ছিল, যা দেখে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ধর্ষণের বিষয়টি এখনই নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয় বলে জানান তিনি। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না। পুরো বিষয়টি তদন্ত করে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। ঘটনার সঠিক কারণ উদ্ধারে ইত্যেমধ্যে একাধিক টিম কাজ শুরু করেছে।