রাজশাহীর পুঠিয়ায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে ব্র্যাক সোশ্যাল কমপ্লায়েন্সের অধীনে ‘শিখা প্রকল্পের’ অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সোমবার (২৬ মে) বেলা ১১টায় উপজেলা সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর।
সভায় ইউএনও- এম নূর হোসেন নির্ঝর বক্তব্যে বলেন, ‘ব্র্যাক সোশ্যাল কমপ্লায়েন্সের এই সময়োপযোগী উদ্যোগ, বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম, সত্যিই অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আজকের প্রজন্মই আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে। তাই স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যায়বিচার, পারস্পরিক সম্মান, সহমর্মিতা এবং মানবিকতার বীজ বপন করা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, যৌন হয়রানি একটি ভয়াবহ অপরাধ, যার প্রভাব পুরো জীবনজুড়ে থেকে যায়। ফলে তাদের মানসিক বিকাশ ও ভবিষ্যৎ জীবনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কর্মক্ষেত্র পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে, যেখানে সবার সমান অধিকার থাকবে। তাই শিশুদের নিরাপদ রাখতে এবং অপরাধ দমন ও যৌন হয়রানির প্রতিরোধে বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অত্যন্ত কার্যকর একটি মাধ্যম হতে পারে।
ব্র্যাক শিখা প্রকল্প কর্মকর্তা সাবির হোসেন বলেন, শিখা প্রকল্প মূলত উপজেলা লেভেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাবলিক স্পেসে এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করবে। জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা মোকাবিলা এবং নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সামাজিক সচেতনতা ও জনসাধারণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি, যা আমাদের আচরণগত পরিবর্তনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পুঠিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ কবির হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, শাহিনুর খাতুন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল করিম যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রুহুল আমীন, তথ্য কর্মকর্তা কামরুন নাহার, সুশীল সমাজ প্রতিনিধি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানসহ কমিউনিটি ভলেন্টিয়ারবৃন্দ ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
সোমবার (২৬ মে) বেলা ১১টায় উপজেলা সম্মেলন কক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ, কে, এম, নূর হোসেন নির্ঝর।
সভায় ইউএনও- এম নূর হোসেন নির্ঝর বক্তব্যে বলেন, ‘ব্র্যাক সোশ্যাল কমপ্লায়েন্সের এই সময়োপযোগী উদ্যোগ, বিশেষ করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম, সত্যিই অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আজকের প্রজন্মই আগামী দিনের নেতৃত্ব দেবে। তাই স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ন্যায়বিচার, পারস্পরিক সম্মান, সহমর্মিতা এবং মানবিকতার বীজ বপন করা অত্যন্ত জরুরি। তিনি বলেন, যৌন হয়রানি একটি ভয়াবহ অপরাধ, যার প্রভাব পুরো জীবনজুড়ে থেকে যায়। ফলে তাদের মানসিক বিকাশ ও ভবিষ্যৎ জীবনকে গভীরভাবে প্রভাবিত করে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কর্মক্ষেত্র পর্যন্ত সর্বক্ষেত্রে নারীদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে, যেখানে সবার সমান অধিকার থাকবে। তাই শিশুদের নিরাপদ রাখতে এবং অপরাধ দমন ও যৌন হয়রানির প্রতিরোধে বর্তমান তথ্যপ্রযুক্তির যুগে অত্যন্ত কার্যকর একটি মাধ্যম হতে পারে।
ব্র্যাক শিখা প্রকল্প কর্মকর্তা সাবির হোসেন বলেন, শিখা প্রকল্প মূলত উপজেলা লেভেলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, পাবলিক স্পেসে এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে কাজ করবে। জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা মোকাবিলা এবং নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সামাজিক সচেতনতা ও জনসাধারণের অংশগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি, যা আমাদের আচরণগত পরিবর্তনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পুঠিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ কবির হোসেন, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা, শাহিনুর খাতুন, সমাজ সেবা কর্মকর্তা রবিউল করিম যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা রুহুল আমীন, তথ্য কর্মকর্তা কামরুন নাহার, সুশীল সমাজ প্রতিনিধি, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানসহ কমিউনিটি ভলেন্টিয়ারবৃন্দ ও গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।