আখরোট অন্যান্য বাদামের চেয়ে দামি। তা সত্ত্বেও অনেকে সুস্বাস্থ্যের জন্য এই বাদাম খেয়ে থাকেন। নিয়মিত অন্তত তিনটি করে। কারণ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাঁরা পুষ্টিবিদেদের বলতে শুনেছেন যে, আখরোট হার্ট ভাল রাখতে, মস্তিষ্ক তুখোড় রাখতে, পেটের সমস্যা দূরে রাখতে, কিছু ক্যানসারকে দূরে রাখার পাশাপাশি শরীরের বহু নাছোড় অসুখকেও ঠেকাতে পারে। কিন্তু তার জন্য দিনের যে কোনও সময়ে যে কোনও ভাবে তিনটি আখরোট খেয়ে নিলেই কি হবে?
আমেরিকার স্বাস্থ্য দফতরের ২০২০-২০২৫ সালের একটি নির্দেশিকা বলছে, আখরোট বা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ বাদাম প্রতি দিনের খাবারে রাখা উচিত। আমেরিকার কৃষি গবেষণা দফতরের একটি সমীক্ষায় আবার দেখা গিয়েছে, যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক নিয়মিত আখরোট খেয়েছেন, তাঁদের শরীরে মেদ জমেছে কম। আখরোট অকারণ খিদেবোধও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে বলে জানাচ্ছে বস্টনের বেথ ইজ়রায়েল ডিকনেস মেডিক্যাল সেন্টার। ডায়াবিটিস রোগীদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তারা দেখেছে, এই বাদাম শরীরে ইনসুলা বলে একটি উপাদানকে সক্রিয় করে তোলে। যেটি যখন তখন উল্টোপাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার প্রবণতা কমায়। আখরোটের উপকার নিয়ে এমন অজস্র গবেষণা রয়েছে। প্রশ্ন হল, সেই সুফল সবচেয়ে বেশি পেতে হলে কখন, কী ভাবে আখারোট খেতে হবে?
আখরোট খাওয়ার নিয়ম কী?
১। কাঁচা না রোস্টেড: ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণাপত্র বলছে, কখনওই নুন দিয়ে রোস্ট করা আখরোট খাবেন না। বদলে কাঁচা আখরোট খান।
২। কোন সময়ে: আখরোট দিনের যে কোনও সময়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে খাওয়ার আগে তা ভিজিয়ে নেওয়া জরুরি।
৩। ভেজা নাকি শুকনো: ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষণাপত্রেই বলা হচ্ছে আখরোট খাওয়ার আগে ৪-৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখা উচিত। সে ক্ষেত্রে সারা রাত ভিজিয়ে সকালে প্রাতরাশের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। অথবা সকালে ভিজিয়ে দুপুরের খাবারের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
৪। দিনে ক’টি?: দিনে ২-৪টি আখরোট খাওয়া যেতে পারে। আখরোট সাধারণত অর্ধেক ভাঙা অবস্থাতেই বিক্রি হয়। সে ক্ষেত্রে ৩-৭ টি অর্ধেক ভাঙা আখরোট খেতে পারেন ওজনের হিসাবে দিনে ২৮-৫০ গ্রাম।
৫। সঙ্গে কী খাবেন: আখরোটের সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে তার সুফল মেলে বেশি, জানাচ্ছে গবেষণা।
৬। গন্ধ হয়ে যাওয়া আটকাতে: আখরোটের সমস্যা হল, তাতে গন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই আখরোট একটি বায়ুরোধক কৌটোয় ভরে ফ্রিজে রাখলে তা দীর্ঘ দিন ভাল থাকবে।
আমেরিকার স্বাস্থ্য দফতরের ২০২০-২০২৫ সালের একটি নির্দেশিকা বলছে, আখরোট বা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ বাদাম প্রতি দিনের খাবারে রাখা উচিত। আমেরিকার কৃষি গবেষণা দফতরের একটি সমীক্ষায় আবার দেখা গিয়েছে, যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্ক নিয়মিত আখরোট খেয়েছেন, তাঁদের শরীরে মেদ জমেছে কম। আখরোট অকারণ খিদেবোধও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে বলে জানাচ্ছে বস্টনের বেথ ইজ়রায়েল ডিকনেস মেডিক্যাল সেন্টার। ডায়াবিটিস রোগীদের নিয়ে কাজ করতে গিয়ে তারা দেখেছে, এই বাদাম শরীরে ইনসুলা বলে একটি উপাদানকে সক্রিয় করে তোলে। যেটি যখন তখন উল্টোপাল্টা খাবার খেয়ে ফেলার প্রবণতা কমায়। আখরোটের উপকার নিয়ে এমন অজস্র গবেষণা রয়েছে। প্রশ্ন হল, সেই সুফল সবচেয়ে বেশি পেতে হলে কখন, কী ভাবে আখারোট খেতে হবে?
আখরোট খাওয়ার নিয়ম কী?
১। কাঁচা না রোস্টেড: ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণাপত্র বলছে, কখনওই নুন দিয়ে রোস্ট করা আখরোট খাবেন না। বদলে কাঁচা আখরোট খান।
২। কোন সময়ে: আখরোট দিনের যে কোনও সময়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে খাওয়ার আগে তা ভিজিয়ে নেওয়া জরুরি।
৩। ভেজা নাকি শুকনো: ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই গবেষণাপত্রেই বলা হচ্ছে আখরোট খাওয়ার আগে ৪-৮ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখা উচিত। সে ক্ষেত্রে সারা রাত ভিজিয়ে সকালে প্রাতরাশের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। অথবা সকালে ভিজিয়ে দুপুরের খাবারের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
৪। দিনে ক’টি?: দিনে ২-৪টি আখরোট খাওয়া যেতে পারে। আখরোট সাধারণত অর্ধেক ভাঙা অবস্থাতেই বিক্রি হয়। সে ক্ষেত্রে ৩-৭ টি অর্ধেক ভাঙা আখরোট খেতে পারেন ওজনের হিসাবে দিনে ২৮-৫০ গ্রাম।
৫। সঙ্গে কী খাবেন: আখরোটের সঙ্গে ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খেলে তার সুফল মেলে বেশি, জানাচ্ছে গবেষণা।
৬। গন্ধ হয়ে যাওয়া আটকাতে: আখরোটের সমস্যা হল, তাতে গন্ধ হয়ে যেতে পারে। তাই আখরোট একটি বায়ুরোধক কৌটোয় ভরে ফ্রিজে রাখলে তা দীর্ঘ দিন ভাল থাকবে।