নরসিংদীতে পুরোনো ব্যাটারি থেকে সিসা তৈরির একটি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে দগ্ধ হয়েছেন ৭ শ্রমিক।
রোববার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ এমদাদুল হক।
দগ্ধদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে—দক্ষিণ শীলমান্দি এলাকার কাদির মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল হোসেন (১৯), সাদ্দাম মিয়ার ছেলে হোসেন আলী (২৪) ও সাদ্দাম হোসেনের ছেলে তাইজুল ইসলাম (২৫)।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পাঁচদোনা এলাকায় চীনা একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ম-নীতি না মেনে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরির কারখানা পরিচালনা করে আসছে। সকালে কাজ চলাকালীন হঠাৎ কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে এবং আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে সাতজন শ্রমিক দগ্ধ হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেন। চিকিৎসকরা তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে পাঠান।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ফরিদা গুলশানারা কবির বলেন, সকালে সাতজন দগ্ধ শ্রমিককে আনা হয়। দুজনের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ ও একজনের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় বাকি চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
ওসি এমদাদুল হক বলেন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কারখানাটি বৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
রোববার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার পাঁচদোনা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন নরসিংদী সদর মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ এমদাদুল হক।
দগ্ধদের মধ্যে তিনজনের পরিচয় পাওয়া গেছে—দক্ষিণ শীলমান্দি এলাকার কাদির মিয়ার ছেলে মোজাম্মেল হোসেন (১৯), সাদ্দাম মিয়ার ছেলে হোসেন আলী (২৪) ও সাদ্দাম হোসেনের ছেলে তাইজুল ইসলাম (২৫)।
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরে পাঁচদোনা এলাকায় চীনা একটি প্রতিষ্ঠান নিয়ম-নীতি না মেনে ব্যাটারি পুড়িয়ে সিসা তৈরির কারখানা পরিচালনা করে আসছে। সকালে কাজ চলাকালীন হঠাৎ কারখানায় বিস্ফোরণ ঘটে এবং আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে সাতজন শ্রমিক দগ্ধ হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী সদর হাসপাতালে নেন। চিকিৎসকরা তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক দেখে তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইন্সটিটিউটে পাঠান।
নরসিংদী সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ফরিদা গুলশানারা কবির বলেন, সকালে সাতজন দগ্ধ শ্রমিককে আনা হয়। দুজনের শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ ও একজনের ৫০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে। তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় বাকি চারজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
ওসি এমদাদুল হক বলেন, পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। কারখানাটি বৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।