দিনের তিন সময়ে নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। এ সময়গুলোতে নামাজ আদায় করা থেকে বিরত থাকতে হবে। তিলাওয়াতের সিজদা ও জানাজার নামাজ আদায় করা থেকেও বিরত থাকতে হবে।
উকবা ইবনে আমির জুহানী (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাাল্লাম) তিন সময়ে নামাজ আদায় এবং মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করতে আমাদের নিষেধ করতেন, সূর্য যখন আলোকজ্জ্বল হয়ে উদয় হতে থাকে তখন থেকে পরিষ্কারভাবে উপরে না ওঠা পর্যন্ত, সূর্য ঠিক মধ্যাকাশে থাকে তখন থেকে ঢলে না পড়া পর্যন্ত এবং সূর্য অস্ত যাওয়া শুরু হলে, সম্পূর্ণরূপে অস্তমিত হওয়া পর্যন্ত। (সহিহ মুসলিম: ৮৩১)
এ হাদিসে নামাজের নিষিদ্ধ যে তিন সময়ের কথা বলা হচ্ছে:
১. সূর্যোদয়ের সময়: ফজরের নামাজের সময় থাকে সূর্যোদয় পর্যন্ত। সূর্যোদয় যখন শুরু হয়, তখন থেকে সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়ার আগ পর্যন্ত নফল নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। ওলামায়ে কেরামের মতে এ সময়ের ব্যাপ্তি ১০ মিনিট। আবহাওয়া অফিস থেকে সূর্যোদয়ের যে সময় জানানো হয়, তার ১০ মিনিট পর পর্যন্ত নামাজ আদায় নিষিদ্ধ থাকবে। সূর্যোদয়ের সময় ৫টা হলে নামাজ নিষিদ্ধ থাকবে ৫টা থেকে ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত।
এ সময় ওই দিনের ফজরের ফরজ আদায় করলেও তা শুদ্ধ হবে না।
২. সূর্য যখন মধ্যাকাশে থাকে: দুপুরে সূর্য যখন ঠিক মধ্যাকাশে থাকে, তখন নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। আলেমদের মতে এ সময়ের ব্যাপ্তি ৬ মিনিট; সূর্য মধ্যাকাশে আসার আগে তিন মিনিট এবং পরে তিন মিনিট।
৩. সূর্যাস্তের সময়: সূর্য যখন হলুদ বর্ণ ধারণ করে ডুবতে শুরু করে সেই সময় থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত সব ধরনের নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। এ সময়ে শুরু হয় সূর্যাস্তের ১০ মিনিট আগে থেকে। অর্থাৎ আবহাওয়া অফিস থেকে সূর্যাস্তের যে সময় জানা যায়, তার ১০ মিনিট আগে থেকে নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ হবে। সূর্যস্তের সময় ৬টা হলে নামাজ নিষিদ্ধ হবে ৫টা ৫১ মিনিট থেকে ৬টা পর্যন্ত।
আসরের নামাজ এ সময়ের আগেই পড়ে নেওয়া কর্তব্য। কেউ যদি কোনো কারণে ঠিক সময়ে আসরের নামাজ পড়তে না পারে, তাহলে সূর্য ডুবন্ত অবস্থায়ও ওই দিনের আসরের নামাজ পড়ে নেওয়া যাবে।
এ তিন সময়ে নামাজ নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ কী?
এ তিন সময় নামাজ নিষিদ্ধ হওয়ার প্রকৃত কারণ আল্লাহই ভালো জানেন। একটা কারণ হতে পারে এটা যে এ তিন সময় অগ্নিপূজকদের উপাসনার সময়। অগ্নিপূজকরা এ সময়গুলোতে সূর্যের উপাসনা করে থাকে। মুসলমানদের ইবাদত যেন মুশরিক উপাসনার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ না হয়, কেউ যেন কোনো বিভ্রান্তি বা বিকৃতি সৃষ্টি করার সুযোগ না পায় সেজন্যই এ তিন সময়ে নামাজ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
উকবা ইবনে আমির জুহানী (রা.) বলেন, আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়সাাল্লাম) তিন সময়ে নামাজ আদায় এবং মৃত ব্যক্তিকে কবরস্থ করতে আমাদের নিষেধ করতেন, সূর্য যখন আলোকজ্জ্বল হয়ে উদয় হতে থাকে তখন থেকে পরিষ্কারভাবে উপরে না ওঠা পর্যন্ত, সূর্য ঠিক মধ্যাকাশে থাকে তখন থেকে ঢলে না পড়া পর্যন্ত এবং সূর্য অস্ত যাওয়া শুরু হলে, সম্পূর্ণরূপে অস্তমিত হওয়া পর্যন্ত। (সহিহ মুসলিম: ৮৩১)
এ হাদিসে নামাজের নিষিদ্ধ যে তিন সময়ের কথা বলা হচ্ছে:
১. সূর্যোদয়ের সময়: ফজরের নামাজের সময় থাকে সূর্যোদয় পর্যন্ত। সূর্যোদয় যখন শুরু হয়, তখন থেকে সূর্য পুরোপুরি উঠে যাওয়ার আগ পর্যন্ত নফল নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। ওলামায়ে কেরামের মতে এ সময়ের ব্যাপ্তি ১০ মিনিট। আবহাওয়া অফিস থেকে সূর্যোদয়ের যে সময় জানানো হয়, তার ১০ মিনিট পর পর্যন্ত নামাজ আদায় নিষিদ্ধ থাকবে। সূর্যোদয়ের সময় ৫টা হলে নামাজ নিষিদ্ধ থাকবে ৫টা থেকে ৫টা ১০ মিনিট পর্যন্ত।
এ সময় ওই দিনের ফজরের ফরজ আদায় করলেও তা শুদ্ধ হবে না।
২. সূর্য যখন মধ্যাকাশে থাকে: দুপুরে সূর্য যখন ঠিক মধ্যাকাশে থাকে, তখন নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। আলেমদের মতে এ সময়ের ব্যাপ্তি ৬ মিনিট; সূর্য মধ্যাকাশে আসার আগে তিন মিনিট এবং পরে তিন মিনিট।
৩. সূর্যাস্তের সময়: সূর্য যখন হলুদ বর্ণ ধারণ করে ডুবতে শুরু করে সেই সময় থেকে সূর্যোদয় পর্যন্ত সব ধরনের নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ। এ সময়ে শুরু হয় সূর্যাস্তের ১০ মিনিট আগে থেকে। অর্থাৎ আবহাওয়া অফিস থেকে সূর্যাস্তের যে সময় জানা যায়, তার ১০ মিনিট আগে থেকে নামাজ আদায় করা নিষিদ্ধ হবে। সূর্যস্তের সময় ৬টা হলে নামাজ নিষিদ্ধ হবে ৫টা ৫১ মিনিট থেকে ৬টা পর্যন্ত।
আসরের নামাজ এ সময়ের আগেই পড়ে নেওয়া কর্তব্য। কেউ যদি কোনো কারণে ঠিক সময়ে আসরের নামাজ পড়তে না পারে, তাহলে সূর্য ডুবন্ত অবস্থায়ও ওই দিনের আসরের নামাজ পড়ে নেওয়া যাবে।
এ তিন সময়ে নামাজ নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ কী?
এ তিন সময় নামাজ নিষিদ্ধ হওয়ার প্রকৃত কারণ আল্লাহই ভালো জানেন। একটা কারণ হতে পারে এটা যে এ তিন সময় অগ্নিপূজকদের উপাসনার সময়। অগ্নিপূজকরা এ সময়গুলোতে সূর্যের উপাসনা করে থাকে। মুসলমানদের ইবাদত যেন মুশরিক উপাসনার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ না হয়, কেউ যেন কোনো বিভ্রান্তি বা বিকৃতি সৃষ্টি করার সুযোগ না পায় সেজন্যই এ তিন সময়ে নামাজ নিষিদ্ধ করা হয়েছে।