বগুড়ায় মিথ্যা পরিচয়ে বৃত্তি দেওয়ার নামে কৌশলে ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) নিয়ে তা ব্যবহার করে ব্যাংক হিসাব থেকে ২৭ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে রাজু মুন্সি (২৩) নামে এক প্রতারককে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ডিবি পুলিশের একটি দল শনিবার রাতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার জঙ্গলপাক্ষা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেছে।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার রহমান রোববার দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দিয়েছেন।
পুলিশ ও অভিযোগ সূত্র জানায়, রফিকুল ইসলাম (৬৭) নামে এক ব্যক্তি গত ২৯ জুলাই সদর থানায় মামলা করেন। এতে উল্লেখ করেন, গত ২৭ জুলাই বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে তার জামাই আবদুল হককে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি মোবাইল ফোন করেন। নিজেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। ওই ব্যক্তি রফিকুল ইসলামের নাতি মেজবাউল হকের নাম ও ঠিকানা সঠিকভাবে উল্লেখ করে।
এরপর জানায়, নাতিকে বৃত্তির টাকা প্রদান করা হবে। এ সময় ব্যাংক হিসাব নম্বর চাইলে তার জামাই আবদুল হক প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, বড়গোলা, বগুড়া শাখার হিসাব নম্বর ও মোবাইল ফোন নম্বর দেন। এর কিছুক্ষণ পর প্রতারকরা ওই মোবাইল ফোন নম্বরে একটি ওটিপি নম্বর পাঠায় এবং কৌশলে নম্বরটি সংগ্রহ করে নেয়। এরপর কয়েক দফায় ব্যাংক হিসাব থেকে মোট ২৭ লাখ ৪৩ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে নেয়।
এদিকে সদর থানায় মামলা করার পর ওসি ডিবি ইকবাল বাহারের তত্ত্বাবধানে ও পুলিশ পরিদর্শক রাকিব হোসেনের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দল তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতারক চক্রের সন্ধান পান। তারা ১১ অক্টোবর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার জঙ্গলপাক্ষা এলাকায় অভিযান চালান। প্রযুক্তি নির্ভর অনুসন্ধান ও নিখুঁত গোয়েন্দা তৎপরতায় সেখান থেকে ওই এলাকার জলিল মুন্সির ছেলে মূল প্রতারক রাজু মুন্সিকে গ্রেফতার করা হয়। তার হেফাজত থেকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও প্রতারণায় ব্যবহৃত সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে।
ওসি ডিবি ইকবাল বাহার জানান, ওটিপি বা অনলাইন ব্যাংক প্রতারণা এখন দেশে অন্যতম বড় সাইবার অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও জানান, গ্রেফতার আসামিকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে বগুড়া জেল হাজতে পাঠানো হয়।
ডিবি পুলিশের একটি দল শনিবার রাতে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার জঙ্গলপাক্ষা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেছে।
বগুড়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আতোয়ার রহমান রোববার দুপুরে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দিয়েছেন।
পুলিশ ও অভিযোগ সূত্র জানায়, রফিকুল ইসলাম (৬৭) নামে এক ব্যক্তি গত ২৯ জুলাই সদর থানায় মামলা করেন। এতে উল্লেখ করেন, গত ২৭ জুলাই বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে তার জামাই আবদুল হককে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি মোবাইল ফোন করেন। নিজেকে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তা পরিচয় দেন। ওই ব্যক্তি রফিকুল ইসলামের নাতি মেজবাউল হকের নাম ও ঠিকানা সঠিকভাবে উল্লেখ করে।
এরপর জানায়, নাতিকে বৃত্তির টাকা প্রদান করা হবে। এ সময় ব্যাংক হিসাব নম্বর চাইলে তার জামাই আবদুল হক প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, বড়গোলা, বগুড়া শাখার হিসাব নম্বর ও মোবাইল ফোন নম্বর দেন। এর কিছুক্ষণ পর প্রতারকরা ওই মোবাইল ফোন নম্বরে একটি ওটিপি নম্বর পাঠায় এবং কৌশলে নম্বরটি সংগ্রহ করে নেয়। এরপর কয়েক দফায় ব্যাংক হিসাব থেকে মোট ২৭ লাখ ৪৩ হাজার ৯৯৫ টাকা উত্তোলন করে নেয়।
এদিকে সদর থানায় মামলা করার পর ওসি ডিবি ইকবাল বাহারের তত্ত্বাবধানে ও পুলিশ পরিদর্শক রাকিব হোসেনের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি বিশেষ দল তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে প্রতারক চক্রের সন্ধান পান। তারা ১১ অক্টোবর রাত সাড়ে ৯টার দিকে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা উপজেলার জঙ্গলপাক্ষা এলাকায় অভিযান চালান। প্রযুক্তি নির্ভর অনুসন্ধান ও নিখুঁত গোয়েন্দা তৎপরতায় সেখান থেকে ওই এলাকার জলিল মুন্সির ছেলে মূল প্রতারক রাজু মুন্সিকে গ্রেফতার করা হয়। তার হেফাজত থেকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও প্রতারণায় ব্যবহৃত সিম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে।
ওসি ডিবি ইকবাল বাহার জানান, ওটিপি বা অনলাইন ব্যাংক প্রতারণা এখন দেশে অন্যতম বড় সাইবার অপরাধ। এ ধরনের অপরাধীদের বিরুদ্ধে তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
তিনি আরও জানান, গ্রেফতার আসামিকে সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পরে আদালতের মাধ্যমে তাকে বগুড়া জেল হাজতে পাঠানো হয়।