নিজের দেশের পাশাপাশি বিদেশেও তাঁর খ্যাতি। কুমার শানু বোধহয় স্বপ্নেও ভাবেননি, তাঁর গান নিয়ে এমন হতে পারে। খবর, শনিবার তিনি দিল্লি হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন, তাঁর কণ্ঠ, গান-সহ সমস্ত ব্যক্তিগত সম্পত্তি এবং প্রচারের নিরাপত্তার স্বার্থে।
আশা ভোঁসলে থেকে অভিষেক বচ্চন— বলিউডের প্রায় সব তারকা একই কারণে আদালতে পৌঁছেছেন। তাই সবিস্তার জানতে গায়কের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিল আনন্দবাজার ডট কম। আইনি পদক্ষেপের কারণে তিনি কথা বলতে পারেননি। বদলে কথা বলেছেন আপ্তসহায়ক দিলীপ দে। তাঁর অনুযোগ, গায়ককে না জানিয়ে তাঁর একটি গানের কয়েকটি শব্দ বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে পাকিস্তানে। তারা ভারতবিরোধী শব্দ ব্যবহার করে বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এই খবর কানে আসামাত্র বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনি পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেন কুমার শানু। তাঁর পক্ষের আইনজীবী শিখা সচদেব এবং সানা রইস খান দিল্লির উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের করেন। প্রসঙ্গত, সানা এর আগে শাহরুখ খান-সহ বলিউডের তাবড় তারকার হয়ে একাধিক মামলা লড়েছেন।
দিলীপের দাবি, শুধুই পড়শি দেশে নয়, নিজের দেশেও একই ভাবে অন্যায় আচরণের শিকার গায়ক। “‘জুনিয়র কুমার শানু’ বা ‘শানু-কণ্ঠী’রা অনেক সময়েই দাদার অনুমতি ছাড়াই তাঁর ছবি, তাঁর নাম নিজেদের প্রচারে ব্যবহার করছেন, যা আর মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। অনেক ক্ষেত্রে তাঁর কণ্ঠও ভুল কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।” সে সব কথাও আবেদনে জানানো হয়েছে। সোমবার কুমার শানুর মামলার রায় ঘোষণা হবে। সেই রায় শুনে গায়ক কথা বলবেন সকলের সঙ্গে, জানিয়েছেন গায়কের আপ্তসহায়ক।
আশা ভোঁসলে থেকে অভিষেক বচ্চন— বলিউডের প্রায় সব তারকা একই কারণে আদালতে পৌঁছেছেন। তাই সবিস্তার জানতে গায়কের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিল আনন্দবাজার ডট কম। আইনি পদক্ষেপের কারণে তিনি কথা বলতে পারেননি। বদলে কথা বলেছেন আপ্তসহায়ক দিলীপ দে। তাঁর অনুযোগ, গায়ককে না জানিয়ে তাঁর একটি গানের কয়েকটি শব্দ বদলে ব্যবহার করা হচ্ছে পাকিস্তানে। তারা ভারতবিরোধী শব্দ ব্যবহার করে বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা করছে। এই খবর কানে আসামাত্র বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনি পদক্ষেপ করার সিদ্ধান্ত নেন কুমার শানু। তাঁর পক্ষের আইনজীবী শিখা সচদেব এবং সানা রইস খান দিল্লির উচ্চ আদালতে মামলা দায়ের করেন। প্রসঙ্গত, সানা এর আগে শাহরুখ খান-সহ বলিউডের তাবড় তারকার হয়ে একাধিক মামলা লড়েছেন।
দিলীপের দাবি, শুধুই পড়শি দেশে নয়, নিজের দেশেও একই ভাবে অন্যায় আচরণের শিকার গায়ক। “‘জুনিয়র কুমার শানু’ বা ‘শানু-কণ্ঠী’রা অনেক সময়েই দাদার অনুমতি ছাড়াই তাঁর ছবি, তাঁর নাম নিজেদের প্রচারে ব্যবহার করছেন, যা আর মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। অনেক ক্ষেত্রে তাঁর কণ্ঠও ভুল কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।” সে সব কথাও আবেদনে জানানো হয়েছে। সোমবার কুমার শানুর মামলার রায় ঘোষণা হবে। সেই রায় শুনে গায়ক কথা বলবেন সকলের সঙ্গে, জানিয়েছেন গায়কের আপ্তসহায়ক।