রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের শুরু হয়েছে।
রবিবার (১২ অক্টোবর) সকাল নয়টার দিকে উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের ধোপাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে টিকা দিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের পক্ষে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক শিবু দাস সুমিত।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আয়োজনে এই টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে সহকারী কমিশনার বলেন, বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পুঠিয়া উপজেলায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে।
৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছরের নিচের শিশু কিশোররা এই টিকা পাবে। পুঠিয়া উপজেলায় ৪৮ হাজার ৫৩ জনকে ১৮ দিনের মধ্যে টিকা দেয়া হবে। একজনও যেন টিকাদান কর্মসূচি থেকে বাদ না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি আরও বলেন, কোন শিশু যদি কোন কারণে বাদ পড়ে, তবে তারা পরবর্তীতে উপজেলা হাসপাতালের স্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে টিকা নিতে পারবে।
কেউ যদি টাইফয়েড টিকা থেকে বঞ্চিত হয়ে ভবিষ্যতে টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় তাহলে সেই দায়িত্ব আমাদের উপজেলা প্রশাসনের ওপর বর্তাবে। আমরা আমাদের সন্তানদের দক্ষ ও সুস্থ সবল হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমরা চাই যারা আমাদের দেশের সম্পদে পরিণত হবে তারা যেন কোনভাবেই রোগে আক্রান্ত না হয়।
পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সূচনা মনোহারা'র সভাপতিত্বে ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মো. জনাব আলী-মুস্তাফিজ এর সঞ্চালনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোখলেসুর রহমান, স্থানীয় বিএনপি নেতা আনছার আলী, ধোপাপাড়া সঃ প্রঃ বিঃ প্রধান শিক্ষকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
রবিবার (১২ অক্টোবর) সকাল নয়টার দিকে উপজেলার জিউপাড়া ইউনিয়নের ধোপাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে টিকা দিয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসারের পক্ষে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও পৌর প্রশাসক শিবু দাস সুমিত।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর আয়োজনে এই টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বক্তব্যে সহকারী কমিশনার বলেন, বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে পুঠিয়া উপজেলায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন করা হয়েছে।
৯ মাস বয়স থেকে ১৫ বছরের নিচের শিশু কিশোররা এই টিকা পাবে। পুঠিয়া উপজেলায় ৪৮ হাজার ৫৩ জনকে ১৮ দিনের মধ্যে টিকা দেয়া হবে। একজনও যেন টিকাদান কর্মসূচি থেকে বাদ না যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
তিনি আরও বলেন, কোন শিশু যদি কোন কারণে বাদ পড়ে, তবে তারা পরবর্তীতে উপজেলা হাসপাতালের স্থায়ী টিকাদান কেন্দ্রে টিকা নিতে পারবে।
কেউ যদি টাইফয়েড টিকা থেকে বঞ্চিত হয়ে ভবিষ্যতে টাইফয়েডে আক্রান্ত হয় তাহলে সেই দায়িত্ব আমাদের উপজেলা প্রশাসনের ওপর বর্তাবে। আমরা আমাদের সন্তানদের দক্ষ ও সুস্থ সবল হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমরা চাই যারা আমাদের দেশের সম্পদে পরিণত হবে তারা যেন কোনভাবেই রোগে আক্রান্ত না হয়।
পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সূচনা মনোহারা'র সভাপতিত্বে ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাঃ মো. জনাব আলী-মুস্তাফিজ এর সঞ্চালনায় এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোখলেসুর রহমান, স্থানীয় বিএনপি নেতা আনছার আলী, ধোপাপাড়া সঃ প্রঃ বিঃ প্রধান শিক্ষকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।