উপ-সামরিক সচিব (ডিএসপিএম) কর্নেল রাজিবকে জুলাই গণঅভ্যুত্থান চলাকালে ওপর থেকে সরাসরি গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি জানান, কর্নেল রাজিব এখন বিদেশে পলাতক।
ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এসব তথ্য তাজুল ইসলাম। তিনি জানান, এ সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড পাওয়া গেলেও এটি এতদিন শনাক্ত করা যায়নি। অবশেষে ফরেনসিক রিপোর্টের মাধ্যমে জানা গেল নির্দেশ বাস্তবায়নকারী ছিলেন উপ সামরিক সচিব কর্নেল রাজিব।
মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৩ আসামির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে ট্রাইব্যুনালে। এটি সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
প্রথম দিনে আওয়ামী লীগ আমলের গুম, খুন ও নির্যাতনের বিস্তারিত তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর। তিনি জানান, রোববার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচারের সময় প্রসিকিউশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা হয়। বিচার বাধাগ্রস্ত করতেই এই হামলা বলেও জানান তিনি।
এসময়, বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি। প্রসিকিউটররা জানান, রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে ৭ থেকে ৮ দিন সময় লাগতে পারে। এরপরই মামলাটি রায়ের অপেক্ষায় থাকবে। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি চায় রাষ্ট্রপক্ষ।
সোমবার এমনটাই জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি জানান, কর্নেল রাজিব এখন বিদেশে পলাতক।
ট্রাইব্যুনালে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় এসব তথ্য তাজুল ইসলাম। তিনি জানান, এ সংক্রান্ত একটি অডিও রেকর্ড পাওয়া গেলেও এটি এতদিন শনাক্ত করা যায়নি। অবশেষে ফরেনসিক রিপোর্টের মাধ্যমে জানা গেল নির্দেশ বাস্তবায়নকারী ছিলেন উপ সামরিক সচিব কর্নেল রাজিব।
মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৩ আসামির বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দিনের মতো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন চলছে ট্রাইব্যুনালে। এটি সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে।
প্রথম দিনে আওয়ামী লীগ আমলের গুম, খুন ও নির্যাতনের বিস্তারিত তুলে ধরেন চিফ প্রসিকিউটর। তিনি জানান, রোববার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচারের সময় প্রসিকিউশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা হয়। বিচার বাধাগ্রস্ত করতেই এই হামলা বলেও জানান তিনি।
এসময়, বিডিআর বিদ্রোহের নামে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাকে হত্যার ষড়যন্ত্রের বিষয়টি তুলে ধরেন তিনি। প্রসিকিউটররা জানান, রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে ৭ থেকে ৮ দিন সময় লাগতে পারে। এরপরই মামলাটি রায়ের অপেক্ষায় থাকবে। আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি চায় রাষ্ট্রপক্ষ।