খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলার সাপমারা এলাকায় পাহাড়ি রাস্তা নামতে গিয়ে যাত্রীবাহী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজন নিহত হন এবং অন্তত ২০ জন যাত্রী আহত হয়েছেন।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামগামী শান্তি পরিবহনের একটি বাস আলুটিলার সাপমারা পাহাড়ি পথ দিয়ে নামার সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। ফলে বাসটি সড়কের পাশে উল্টে পড়ে।
নিহতরা হলেন- দীঘিনালার কবাখালি এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক ও অনিল চাকমা। তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাটিরাঙ্গা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার কাজী ওয়াজেদ আলী।
তিনি জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয়রা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং বাকিদের খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের মধ্যে রয়েছেন মো. রাইদুল ইসলাম (৩০), মো. আতাউর রহমান (৬১), শাহানা বেগম (৫০), সুপর্ণা চাকমা (৩), রেহানা চাকমা (৩০) ও মনি চাকমা (১৮)।
খাগড়াছড়ি সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের লাইন নিয়ন্ত্রক মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, শান্তি পরিবহনের বাসটি বাঘাইহাট থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছিল। বাসটিতে প্রায় ৪০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৩-১৪ জন গুরুতর আহত হন। প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জয়া ত্রিপুরা বলেন, এখন পর্যন্ত ছয়জন আহত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের সবার চিকিৎসা চলছে। অধিকাংশের শরীরে কাটাছেঁড়া থাকলেও কেউ আশঙ্কাজনক নন।
                           শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রামগামী শান্তি পরিবহনের একটি বাস আলুটিলার সাপমারা পাহাড়ি পথ দিয়ে নামার সময় চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। ফলে বাসটি সড়কের পাশে উল্টে পড়ে।
নিহতরা হলেন- দীঘিনালার কবাখালি এলাকার বাসিন্দা আব্দুর রাজ্জাক ও অনিল চাকমা। তাদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাটিরাঙ্গা সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার কাজী ওয়াজেদ আলী।
তিনি জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয়রা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করেন। আহতদের মধ্যে কয়েকজনকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং বাকিদের খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আহতদের মধ্যে রয়েছেন মো. রাইদুল ইসলাম (৩০), মো. আতাউর রহমান (৬১), শাহানা বেগম (৫০), সুপর্ণা চাকমা (৩), রেহানা চাকমা (৩০) ও মনি চাকমা (১৮)।
খাগড়াছড়ি সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের লাইন নিয়ন্ত্রক মো. সাহিদুল ইসলাম বলেন, শান্তি পরিবহনের বাসটি বাঘাইহাট থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছিল। বাসটিতে প্রায় ৪০ জন যাত্রী ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৩-১৪ জন গুরুতর আহত হন। প্রশাসন ও স্থানীয়দের সহায়তায় আহতদের দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
খাগড়াছড়ি আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক জয়া ত্রিপুরা বলেন, এখন পর্যন্ত ছয়জন আহত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের সবার চিকিৎসা চলছে। অধিকাংশের শরীরে কাটাছেঁড়া থাকলেও কেউ আশঙ্কাজনক নন।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                