চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানে মৃত্যুর ১১ দিন পর কবর থেকে চারজনের মরদেহ উত্তোলন করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এ মরদেহ উত্তোলন করা হয়। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি অপারেশন হোসেন আলী জানান, চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানের ঘটনায় সাতজন মারা যায়। ১৩ অক্টোবর তিনজনের মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও বাকি চারজনের মরদেহ পারিবারিক ভাবে দাফন করা হয়। আদালতের নির্দেশে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মরদেহ উত্তোলন করা হয় কবর থেকে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
সদর উপজেলার নফরকান্দি গ্রামের নিজাম আলীর ছেলে হেদের আলী, খাজুরা গ্রামের দাউদ আলির ছেলে দাউদ আলির ছেলে সেলিম, শঙ্করচন্দ্র গ্রামের নবীছ উদ্দিনের ছেলে শহিদুল মোল্লা ও পিরোজখালি গ্রামের মোহাম্মদ নবীছদ্দীর ছেলে লালটুর মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়।
মরদেহ কবর থেকে উত্তোলনের সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার নুরুল হুদা মনির। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হোসেন আলি। সদর থানা পুলিশের একটি টিমও এ সময় উপস্থিত ছিল।
উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ও শঙ্করচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা একসঙ্গে ১০ থেকে ১২ জন ১১ অক্টোবর রাতে বিষাক্ত অ্যালকোহল পান করে। মদপানের পরেরদিন থেকে তিনদিনে সাতজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রফিকুল মিয়া নামের একজন ব্যক্তি সদর থানায় একটি মামলা করেন।
                           মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এ মরদেহ উত্তোলন করা হয়। মরদেহের ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি অপারেশন হোসেন আলী জানান, চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত অ্যালকোহল পানের ঘটনায় সাতজন মারা যায়। ১৩ অক্টোবর তিনজনের মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হলেও বাকি চারজনের মরদেহ পারিবারিক ভাবে দাফন করা হয়। আদালতের নির্দেশে মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মরদেহ উত্তোলন করা হয় কবর থেকে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
সদর উপজেলার নফরকান্দি গ্রামের নিজাম আলীর ছেলে হেদের আলী, খাজুরা গ্রামের দাউদ আলির ছেলে দাউদ আলির ছেলে সেলিম, শঙ্করচন্দ্র গ্রামের নবীছ উদ্দিনের ছেলে শহিদুল মোল্লা ও পিরোজখালি গ্রামের মোহাম্মদ নবীছদ্দীর ছেলে লালটুর মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়।
মরদেহ কবর থেকে উত্তোলনের সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার নুরুল হুদা মনির। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা হোসেন আলি। সদর থানা পুলিশের একটি টিমও এ সময় উপস্থিত ছিল।
উল্লেখ্য, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার পদ্মবিলা ও শঙ্করচন্দ্র ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের বাসিন্দারা একসঙ্গে ১০ থেকে ১২ জন ১১ অক্টোবর রাতে বিষাক্ত অ্যালকোহল পান করে। মদপানের পরেরদিন থেকে তিনদিনে সাতজনের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় রফিকুল মিয়া নামের একজন ব্যক্তি সদর থানায় একটি মামলা করেন।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                