ব্যাটারদের চরম ব্যর্থতা সঙ্গী বেশ কিছুদিন। বিশেষ করে টপ অর্ডারের রান খরা ভোগাচ্ছে টিম বাংলাদেশকে। এ মুহূর্তে টিম বাংলাদেশের সবচেয়ে সমস্যা সঙ্কুল জায়গাই হলো টপ অর্ডার ব্যাটিং। ওপেনাররা কেউই নিজেকে মেলে ধরতে পারছেন না। কারো ব্যাটেই রান নেই।
এ সিরিজেও তাই। সৌম্য সরকার আগের ম্যাচে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ৮৯ বলে ৪৫ রান করলেও তাতে আস্থার ছাপ ছিল না তেমন। সাইফ হাসান ২ ম্যাচেই ছিলেন ব্যর্থ। যে কারণে উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে গেছে অল্প সময় ও সংগ্রহে।
অবশেষে আজ সেই না পারা থেকে বেরিয়ে আসলেন বাংলাদেশের ২ ওপেনার সৌম্য সরকার ও সাইফ হাসান। বৃহস্পতিবার শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম উইকেটে দারুন ব্যাটিং নৈপুণ্য উপহার দিলেন সৌম্য ও সাইফ।
১৬ নম্বর ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্পিনার গুদাকেশ মোতির বলে সাইফ সোজা ব্যাটে বিশাল ছক্কা হাঁকালে বাংলাদেশের রান গিয়ে দাড়ায় ১০৩। আর তাতেই অবশেষে আড়াই বছর পর প্রথম উইকেটে ১০০ রান পার করলো বাংলাদেশ।
মিরপুরে হোম অব ক্রিকেটে ১০ বছর পর এই প্রথম উদ্বোধনী উইকেটে ১০০ রানের পার্টনারশিপ গড়লো বাংলাদেশ। গত ১০ বছরে প্রথম উইকেট জুটিতে শতরান হয়নি আর।
সর্বশেষ ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর এই মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে দুই বাঁ-হাতি ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস মিলে ১৪৭ রানের বড় জুটি গড়েছিলেন। অবশেষে আজ দীর্ঘ বিরতি দিয়ে, ১০ বছর পর বাঁ-হাতি সৌম্য আর ডান হাতি সাইফ হাসান মিলে প্রথম উইকেটে ১০০ রান পার করে দেন। শেষ পর্যন্ত ১৭৬ রানের জুটি গড়েন দুই ওপেনার।
শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ গত আড়াই বছরে উদ্বোধনী জুটিতে শতরান করতে পারেনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৩ মার্চ সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ ১০০ প্লাস রানের পার্টনারশিপ হয়েছিল। তামিম ইকবাল (৪১) আর লিটন দাস (৫০) মিলে প্রথম উইকেটে ১০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়লে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। ম্যাচে টাইগারদের লক্ষ্য ছিল ১০২ রান।
৩ পেসার হাসান মাহমুদ (৫/৩২), তাসকিন (৩/২৬) আর এবাদত হোসেনের (২/২৯) সাঁড়াসি বোলিং আক্রমণের মুখে মাত্র ২৮.১ ওভারে ১০১ রানে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড। জবাবে তামিম ও লিটন দাস ১৩.১ ওভারে ওই রান টপকে বাংলাদেশকে ১০ উইকেটের সহজ জয় উপহার দিয়েছিলেন।
আজ প্রথম উইকেটে ১০০ রান তোলার পথে যেন পাল্লা দিয়ে রান তুলেছেন সাইফ ও সৌম্য। সাইফ যখন ক্যারিবীয় স্পিনার গুদাকেশ মোতিকে ছক্কা হাঁকিয়ে প্রথম উইকেটে ১০০ পার করে দেন তখন সৌম্যর রান ৫২। আর সাইফের সংগ্রহ ৪৭।
এ রিপোর্ট লেখার সময় বাংলাদেশের রান ২৯.৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১৮৮। তাওহিদ হৃদয় ৩ ও নাজমুল হোসেন শান্ত ব্যাট করছিলেন ৭ রানে। ৮০ রান করে সাইফ হাসান ও ৯১ রান করে আউট হন সৌম্য সরকার।
                           এ সিরিজেও তাই। সৌম্য সরকার আগের ম্যাচে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ৮৯ বলে ৪৫ রান করলেও তাতে আস্থার ছাপ ছিল না তেমন। সাইফ হাসান ২ ম্যাচেই ছিলেন ব্যর্থ। যে কারণে উদ্বোধনী জুটি ভেঙ্গে গেছে অল্প সময় ও সংগ্রহে।
অবশেষে আজ সেই না পারা থেকে বেরিয়ে আসলেন বাংলাদেশের ২ ওপেনার সৌম্য সরকার ও সাইফ হাসান। বৃহস্পতিবার শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম উইকেটে দারুন ব্যাটিং নৈপুণ্য উপহার দিলেন সৌম্য ও সাইফ।
১৬ নম্বর ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্পিনার গুদাকেশ মোতির বলে সাইফ সোজা ব্যাটে বিশাল ছক্কা হাঁকালে বাংলাদেশের রান গিয়ে দাড়ায় ১০৩। আর তাতেই অবশেষে আড়াই বছর পর প্রথম উইকেটে ১০০ রান পার করলো বাংলাদেশ।
মিরপুরে হোম অব ক্রিকেটে ১০ বছর পর এই প্রথম উদ্বোধনী উইকেটে ১০০ রানের পার্টনারশিপ গড়লো বাংলাদেশ। গত ১০ বছরে প্রথম উইকেট জুটিতে শতরান হয়নি আর।
সর্বশেষ ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর এই মিরপুরের শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে দুই বাঁ-হাতি ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস মিলে ১৪৭ রানের বড় জুটি গড়েছিলেন। অবশেষে আজ দীর্ঘ বিরতি দিয়ে, ১০ বছর পর বাঁ-হাতি সৌম্য আর ডান হাতি সাইফ হাসান মিলে প্রথম উইকেটে ১০০ রান পার করে দেন। শেষ পর্যন্ত ১৭৬ রানের জুটি গড়েন দুই ওপেনার।
শুধু তাই নয়, বাংলাদেশ গত আড়াই বছরে উদ্বোধনী জুটিতে শতরান করতে পারেনি। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২৩ মার্চ সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ ১০০ প্লাস রানের পার্টনারশিপ হয়েছিল। তামিম ইকবাল (৪১) আর লিটন দাস (৫০) মিলে প্রথম উইকেটে ১০২ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়লে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ১০ উইকেটের জয় পায় বাংলাদেশ। ম্যাচে টাইগারদের লক্ষ্য ছিল ১০২ রান।
৩ পেসার হাসান মাহমুদ (৫/৩২), তাসকিন (৩/২৬) আর এবাদত হোসেনের (২/২৯) সাঁড়াসি বোলিং আক্রমণের মুখে মাত্র ২৮.১ ওভারে ১০১ রানে অলআউট হয় আয়ারল্যান্ড। জবাবে তামিম ও লিটন দাস ১৩.১ ওভারে ওই রান টপকে বাংলাদেশকে ১০ উইকেটের সহজ জয় উপহার দিয়েছিলেন।
আজ প্রথম উইকেটে ১০০ রান তোলার পথে যেন পাল্লা দিয়ে রান তুলেছেন সাইফ ও সৌম্য। সাইফ যখন ক্যারিবীয় স্পিনার গুদাকেশ মোতিকে ছক্কা হাঁকিয়ে প্রথম উইকেটে ১০০ পার করে দেন তখন সৌম্যর রান ৫২। আর সাইফের সংগ্রহ ৪৭।
এ রিপোর্ট লেখার সময় বাংলাদেশের রান ২৯.৪ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ১৮৮। তাওহিদ হৃদয় ৩ ও নাজমুল হোসেন শান্ত ব্যাট করছিলেন ৭ রানে। ৮০ রান করে সাইফ হাসান ও ৯১ রান করে আউট হন সৌম্য সরকার।
 
  ক্রীড়া ডেস্ক
 ক্রীড়া ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                