ফরিদপুরের সালথায় বাসর রাতের সকালেই জামাল ফকির (২৮) নামে এক নব-বিবাহিত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি উপজেলার বল্লভদী ইউনিয়নের পিসনাইল গ্রামের রজব ফকিরের ছেলে।
শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সকালে বসতবাড়ীর আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
 
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) পাশ্ববর্তী নগরকান্দা উপজেলার পুরাপাড়া ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া গ্রামে বিয়ে করেন জামাল ফকির। রাতেই নববধূকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফেরেন তিনি। রাতের খাবার শেষে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারা ঘুমাতে যান। পরদিন সকালে গ্রামের মানুষ চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে জামালের স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে ওঠেন।
ওই নববধূ বলেন, আমি কিছুই জানি না। সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।
 
নিহতের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। তার কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিলনা। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটলো, বুঝে উঠতে পারছি না।
 
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার ওই ছেলেটি বিয়ে করেন। রাতে বাসর ঘরে নতুন বউকে তিনি শুয়ে ছিলেন। সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান পরিবার। আত্মহত্যা নাকি হত্যা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
                           শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সকালে বসতবাড়ীর আধা কিলোমিটার দূরে ফাঁকা মাঠে জামালের মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) পাশ্ববর্তী নগরকান্দা উপজেলার পুরাপাড়া ইউনিয়নের ঘোনাপাড়া গ্রামে বিয়ে করেন জামাল ফকির। রাতেই নববধূকে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফেরেন তিনি। রাতের খাবার শেষে রাত সাড়ে ১১টার দিকে তারা ঘুমাতে যান। পরদিন সকালে গ্রামের মানুষ চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু করলে জামালের স্ত্রী ঘুম থেকে জেগে ওঠেন।
ওই নববধূ বলেন, আমি কিছুই জানি না। সকালে মানুষের চিৎকার শুনে দরজা খুলতে চাই, দেখি দরজাটা বাইরে থেকে লাগানো। পরে কেউ দরজা খুলে দিলে দেখি আমার স্বামী ঘরের বাইরে জমির মধ্যে পড়ে আছে।
নিহতের বড় ভাই জালাল ফকির বলেন, আমার ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি খুবই রহস্যজনক। তার কারো সঙ্গে কোনো শত্রুতা ছিলনা। ঠিক কী কারণে এমন ঘটনা ঘটলো, বুঝে উঠতে পারছি না।
সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, বৃহস্পতিবার ওই ছেলেটি বিয়ে করেন। রাতে বাসর ঘরে নতুন বউকে তিনি শুয়ে ছিলেন। সকালে বাড়ির পাশে একটি বাঁশের আড়া থেকে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান পরিবার। আত্মহত্যা নাকি হত্যা বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
 
  অনলাইন ডেস্ক
 অনলাইন ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                