ক্যারিবিয়ান সাগরে সৃষ্টি হয়েছে আরেকটি শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়। ‘মেলিসা' নামের এই ঘূর্ণিঝড়টি দ্রুত শক্তি বৃদ্ধি করে ক্যাটাগরি- ৪ ঝড়ে পরিণত হয়েছে। ন্যাশনাল হ্যারিকেন সেন্টার (এনএইচ সি)-এর সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী, শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়টি সোমবার (২৭ অক্টোবর) রাতে বা মঙ্গলবার ভোরে জ্যামাইকায় এবং মঙ্গলবার রাতে দক্ষিণ-পূর্ব কিউবায় আঘাত হানতে পারে।
এনএইচসি জানিয়েছে, রোববার সকাল থেকেই জ্যামাইকার জন্য ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা জারি করা হয়েছে—অর্থাৎ, সেখানে ঘূর্ণিঝড়ের পরিস্থিতি নিশ্চিতভাবে প্রত্যাশিত। অন্যদিকে, হাইতির দক্ষিণ-পশ্চিম উপদ্বীপ এবং কিউবার দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের জন্য ঘূর্ণিঝড় পর্যবেক্ষণ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এনএইচসি -এর বুলেটিন অনুসারে, ঘূর্ণিঝড় মেলিসার কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ স্থায়ী গতি ঘণ্টায় প্রায় ২২০ কিলোমিটার (১৪০ মাইল)। এটি আরও দ্রুত শক্তি সঞ্চয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং স্থলভাগে আঘাত হানার আগে এটি ক্যাটাগরি-৫ ঝড়েও উন্নীত হতে পারে, যার বাতাসের গতি হবে ঘণ্টায় প্রায় ২৬০ কিলোমিটার (১৬০ মাইল)। আঘাত হানার সময় মেলিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ হ্যারিকেন হিসেবে থাকবে।
এনএইচসি সতর্ক করে দিয়েছে যে এই ঘূর্ণিঝড়টি জ্যামাইকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিম হাইতিতে ব্যাপক অবকাঠামোগত ক্ষতি, দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা এবং অঞ্চলগুলোর বিচ্ছিন্নতা ঘটাতে পারে। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জ্যামাইকার দক্ষিণ উপকূলে ৯ থেকে ১৩ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি কিউবার দক্ষিণ-পূর্বাংশ অতিক্রম করে বুধবার দক্ষিণ-পূর্ব বাহামার দিকে এগিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য জ্যামাইকায় ১৯৮৮ সালের ক্যাটাগরি-৪ ঘূর্ণিঝড় গিলবার্টের পর ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী আঘাত হতে পারে।
এনএইচসি জানিয়েছে, রোববার সকাল থেকেই জ্যামাইকার জন্য ঘূর্ণিঝড় সতর্কতা জারি করা হয়েছে—অর্থাৎ, সেখানে ঘূর্ণিঝড়ের পরিস্থিতি নিশ্চিতভাবে প্রত্যাশিত। অন্যদিকে, হাইতির দক্ষিণ-পশ্চিম উপদ্বীপ এবং কিউবার দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের জন্য ঘূর্ণিঝড় পর্যবেক্ষণ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
এনএইচসি -এর বুলেটিন অনুসারে, ঘূর্ণিঝড় মেলিসার কেন্দ্রে বাতাসের সর্বোচ্চ স্থায়ী গতি ঘণ্টায় প্রায় ২২০ কিলোমিটার (১৪০ মাইল)। এটি আরও দ্রুত শক্তি সঞ্চয় করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং স্থলভাগে আঘাত হানার আগে এটি ক্যাটাগরি-৫ ঝড়েও উন্নীত হতে পারে, যার বাতাসের গতি হবে ঘণ্টায় প্রায় ২৬০ কিলোমিটার (১৬০ মাইল)। আঘাত হানার সময় মেলিসা একটি গুরুত্বপূর্ণ হ্যারিকেন হিসেবে থাকবে।
এনএইচসি সতর্ক করে দিয়েছে যে এই ঘূর্ণিঝড়টি জ্যামাইকা এবং দক্ষিণ-পশ্চিম হাইতিতে ব্যাপক অবকাঠামোগত ক্ষতি, দীর্ঘমেয়াদি বিদ্যুৎ ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা এবং অঞ্চলগুলোর বিচ্ছিন্নতা ঘটাতে পারে। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জ্যামাইকার দক্ষিণ উপকূলে ৯ থেকে ১৩ ফুট পর্যন্ত জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। ঘূর্ণিঝড়টি কিউবার দক্ষিণ-পূর্বাংশ অতিক্রম করে বুধবার দক্ষিণ-পূর্ব বাহামার দিকে এগিয়ে যাওয়ার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য জ্যামাইকায় ১৯৮৮ সালের ক্যাটাগরি-৪ ঘূর্ণিঝড় গিলবার্টের পর ৩৫ বছরের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী আঘাত হতে পারে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক