চট্টগ্রামের রাউজানে যুবদলকর্মী আলমগীর আলমকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তবে এরইমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় কয়েকটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে। যেগুলোতে বেশ কয়েকজনের নাম উঠে এসেছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফেরার সময় রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে আলমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ সময় তার স্ত্রী ও সন্তান পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিলেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আলমগীর এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন। সেখানে আলমগীরকে উদ্দেশ করে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আপনার গ্রুপের মধ্যে বখতিয়ার ফকিরের লোক ঢুকিয়ে দেবে। এরপর আপনাকে খুন করবে, ফিল্ড খালি করার জন্য।’ জবাবে আলমগীর বলেন, আমাকে কি এক সপ্তাহের মধ্যে মেরে ফেলবে? উত্তরে ওই লোক বলেন, ‘সুযোগ পেলে আধা ঘণ্টার মধ্যে আপনাকে মেরে ফেলবে।’
তবে এখন পর্যন্ত আলমগীরের সঙ্গে কথা বলা ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
হত্যার শিকার যুবদলকর্মী আলমগীরের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামীকে হত্যা করার জন্য রায়হান বাহিনীকে ভাড়া করা হয়। তারা ট্রাক দিয়ে পথ আটকে গুলি করে আমার জামাইকে হত্যা করেছে। এ ঘটনার সঙ্গে বখতিয়ার ফকির জড়িত।
এদিকে যুবদলকর্মী আলমগীর হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার।
তিনি বলেন, আলমগীর আওয়ামী শাসনামলে দীর্ঘ ১২ বছর কারাভোগের পর সম্প্রতি কারামুক্ত হয়েছিল। তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে যারা হত্যা করেছে, তাদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, হত্যার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত, তাদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত আলম যাদের আগ থেকে সন্দেহ করতেন, তাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি না, তা গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আলমগীরের সঙ্গে যাদের বিরোধ ছিল এবং ভিডিওগুলো পর্যালোচনা করে তদন্ত চলছে। হত্যার সুনির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে এখন কিছু বলতে চাই না।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। আমাদের অভিযান চলছে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী হিসেবে পরিচিত নিহত আলমগীর। বিভিন্ন মামলায় প্রায় ১২ বছর কারাভোগ শেষে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেলে মোটরসাইকেল চালিয়ে বাড়ি ফেরার সময় রাউজান পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের কায়কোবাদ জামে মসজিদের সামনে আলমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ সময় তার স্ত্রী ও সন্তান পেছনে একটি অটোরিকশায় ছিলেন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আলমগীর এক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলছেন। সেখানে আলমগীরকে উদ্দেশ করে ওই ব্যক্তি বলেন, ‘আপনার গ্রুপের মধ্যে বখতিয়ার ফকিরের লোক ঢুকিয়ে দেবে। এরপর আপনাকে খুন করবে, ফিল্ড খালি করার জন্য।’ জবাবে আলমগীর বলেন, আমাকে কি এক সপ্তাহের মধ্যে মেরে ফেলবে? উত্তরে ওই লোক বলেন, ‘সুযোগ পেলে আধা ঘণ্টার মধ্যে আপনাকে মেরে ফেলবে।’
তবে এখন পর্যন্ত আলমগীরের সঙ্গে কথা বলা ওই ব্যক্তির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
হত্যার শিকার যুবদলকর্মী আলমগীরের স্ত্রী বলেন, আমার স্বামীকে হত্যা করার জন্য রায়হান বাহিনীকে ভাড়া করা হয়। তারা ট্রাক দিয়ে পথ আটকে গুলি করে আমার জামাইকে হত্যা করেছে। এ ঘটনার সঙ্গে বখতিয়ার ফকির জড়িত।
এদিকে যুবদলকর্মী আলমগীর হত্যার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকার।
তিনি বলেন, আলমগীর আওয়ামী শাসনামলে দীর্ঘ ১২ বছর কারাভোগের পর সম্প্রতি কারামুক্ত হয়েছিল। তাকে প্রকাশ্যে গুলি করে যারা হত্যা করেছে, তাদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।
রাউজান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, হত্যার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত, তাদের শনাক্তের চেষ্টা চলছে। নিহত আলম যাদের আগ থেকে সন্দেহ করতেন, তাদের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি না, তা গুরুত্ব দিয়ে খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার (রাঙ্গুনিয়া সার্কেল) মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আলমগীরের সঙ্গে যাদের বিরোধ ছিল এবং ভিডিওগুলো পর্যালোচনা করে তদন্ত চলছে। হত্যার সুনির্দিষ্ট কারণ সম্পর্কে এখন কিছু বলতে চাই না।
তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় এখনও মামলা হয়নি। আমাদের অভিযান চলছে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও রাউজানের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম আকবর খোন্দকারের অনুসারী হিসেবে পরিচিত নিহত আলমগীর। বিভিন্ন মামলায় প্রায় ১২ বছর কারাভোগ শেষে ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
অনলাইন ডেস্ক