কলা অনেকেরই পছন্দের ফল। প্রতিদিনই ব্রেকফাস্টে খাবার পাতে কলা থাকে। আবার রান্নাঘরে গোলমরিচও প্রায় সব ঘরেই থাকে। কিন্তু জানেন কি, এই দুটি খাবার একসঙ্গে খেলে লিভার থাকবে একদম চাঙ্গা! কথাটা শুনতে অদ্ভুত লাগলেও কলা আর গোলমরিচ একসঙ্গে খেলে শরীরে অনেক উপকার পাওয়া যাবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কলায় প্রচুর ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন সি আছে, যা হজমে সাহায্য করে এবং লিভারকে পরিষ্কার রাখে। অন্যদিকে গোলমরিচে থাকে ‘পাইপারিন’ নামে একটি বিশেষ উপাদান, যা দেহে পুষ্টিগুণ বাড়ায়। এই দুটি একসঙ্গে খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে, ফলে লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
আধুনিক জীবনযাত্রায় চর্বিযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল, দূষণ আর মানসিক চাপ- সব মিলিয়ে লিভারের উপর বাড়ছে প্রচণ্ড চাপ। ফলে অনেকে অজান্তেই ‘ফ্যাটি লিভার’-এর মতো সমস্যায় ভুগছেন। গবেষণা বলছে, প্রতি তিনজন ভারতীয়র মধ্যে একজনের লিভারে চর্বি জমছে। এমন পরিস্থিতিতে সহজ, ঘরোয়া উপায়ে লিভারের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি। আর সেই কাজেই সহায় হতে পারে এই কলা-গোলমরিচের জুটি।
চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতিদিন সকালে একটি পাকা কলায় এক চিমটে তাজা গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে খেলে হজমের উন্নতি হয়, শরীরের ফোলাভাব কমে, আর লিভারও ধীরে ধীরে সুস্থ হতে শুরু করে। চাইলে কলা, গোলমরিচ, টক দই ও সামান্য মধু মিশিয়ে একটি হালকা স্মুদি বানিয়েও খাওয়া যেতে পারে।
তবে মনে রাখতে হবে, মেপে খাওয়া জরুরি। প্রতিদিন নয়, সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এইভাবে খেলেই যথেষ্ট। কারণ, বেশি গোলমরিচ খেলে পেট জ্বালা বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে। যাঁদের ডায়াবেটিস বা হজমে সমস্যা আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই কম্বো খাদ্যতালিকায় রেখে দিন।
আয়ুর্বেদেও বলা হয়েছে, ঠান্ডা ফলের সঙ্গে উষ্ণ মশলার মেলবন্ধন হজমশক্তি বাড়ায় ও দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাই কলা-গোলমরিচ শুধু রসনাতৃপ্তিই নয়, লিভারের যত্নেও এক অনন্য জুটি হতে পারে।
অর্থাৎ, রান্নাঘরের সামান্য দুটি উপকরণই হয়ে উঠতে পারে আপনার লিভারের প্রাকৃতিক টনিক। এক চিমটে গোলমরিচ আর একটি কলা- এই সহজ রুটিনেই লুকিয়ে আছে সুস্থ শরীরের গোপন রহস্য।
                           বিশেষজ্ঞদের মতে, কলায় প্রচুর ফাইবার, পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬ ও ভিটামিন সি আছে, যা হজমে সাহায্য করে এবং লিভারকে পরিষ্কার রাখে। অন্যদিকে গোলমরিচে থাকে ‘পাইপারিন’ নামে একটি বিশেষ উপাদান, যা দেহে পুষ্টিগুণ বাড়ায়। এই দুটি একসঙ্গে খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে, ফলে লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়ে।
আধুনিক জীবনযাত্রায় চর্বিযুক্ত খাবার, অ্যালকোহল, দূষণ আর মানসিক চাপ- সব মিলিয়ে লিভারের উপর বাড়ছে প্রচণ্ড চাপ। ফলে অনেকে অজান্তেই ‘ফ্যাটি লিভার’-এর মতো সমস্যায় ভুগছেন। গবেষণা বলছে, প্রতি তিনজন ভারতীয়র মধ্যে একজনের লিভারে চর্বি জমছে। এমন পরিস্থিতিতে সহজ, ঘরোয়া উপায়ে লিভারের যত্ন নেওয়া খুব জরুরি। আর সেই কাজেই সহায় হতে পারে এই কলা-গোলমরিচের জুটি।
চিকিৎসকরা বলছেন, প্রতিদিন সকালে একটি পাকা কলায় এক চিমটে তাজা গোলমরিচ গুঁড়ো ছড়িয়ে খেলে হজমের উন্নতি হয়, শরীরের ফোলাভাব কমে, আর লিভারও ধীরে ধীরে সুস্থ হতে শুরু করে। চাইলে কলা, গোলমরিচ, টক দই ও সামান্য মধু মিশিয়ে একটি হালকা স্মুদি বানিয়েও খাওয়া যেতে পারে।
তবে মনে রাখতে হবে, মেপে খাওয়া জরুরি। প্রতিদিন নয়, সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এইভাবে খেলেই যথেষ্ট। কারণ, বেশি গোলমরিচ খেলে পেট জ্বালা বা অ্যাসিডিটির সমস্যা হতে পারে। যাঁদের ডায়াবেটিস বা হজমে সমস্যা আছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এই কম্বো খাদ্যতালিকায় রেখে দিন।
আয়ুর্বেদেও বলা হয়েছে, ঠান্ডা ফলের সঙ্গে উষ্ণ মশলার মেলবন্ধন হজমশক্তি বাড়ায় ও দেহের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাই কলা-গোলমরিচ শুধু রসনাতৃপ্তিই নয়, লিভারের যত্নেও এক অনন্য জুটি হতে পারে।
অর্থাৎ, রান্নাঘরের সামান্য দুটি উপকরণই হয়ে উঠতে পারে আপনার লিভারের প্রাকৃতিক টনিক। এক চিমটে গোলমরিচ আর একটি কলা- এই সহজ রুটিনেই লুকিয়ে আছে সুস্থ শরীরের গোপন রহস্য।
 
  ফারহানা জেরিন
 ফারহানা জেরিন  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                