‘The Future of Peacekeeping’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতিসংঘের অন্যান্য সদস্য রাষ্ট্রের ন্যায় বাংলাদেশেও যথাযথ মর্যাদায় রাজশাহী মহানগরীতে আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ পালিত হয়। এদিন সকালে রাজশাহী মহানগরীতে মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তর প্রাঙ্গণে দিবসটি উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল ব্যারিস্টার মো. জিল্লুর রহমান।
উদ্বোধন শেষে আরএমপি কার্যালয় হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে জেলখানা গেট প্রদক্ষিণ শেষে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে শেষ হয়। র্যালি শেষে রাজশাহী জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল ব্যারিস্টার মো. জিল্লুর রহমান।
তিনি তাঁর বক্তেব্যে বলেন, মানুষ যখন এই পৃথিবীতে এসেছে তখন থেকেই ক্ষমতা ও সম্পদের দ্বন্দ ছিল, আছে এবং থাকবে। আমরা ইতিহাস দেখলে জানবো যে, এই সম্পদ ও ক্ষমতার জন্য বাবা ছেলেকে, ভাই ভাইকে হত্যা করার মতো ঘটনা ঘটেছে। পৃথিবীর এই দ্বন্দ দূর করার জন্য ৭৬ বছর আগে তৈরি করা হয়েছিল জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এই বাহিনী পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা কেউ এই দ্বন্দ চাই না; বিশ্ববাসী কেউই এই দ্বন্দ চায় না, সবাই শান্তিতে থাকতে চায়। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে অতিথি বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজীম আহমেদ। তিনি বলেন, আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী যেভাবে শান্তিরক্ষা করেছে, তেমনি মানুষের ভালবাসাও অর্জন করেছে। এই ভালবাসার কারণে সিয়েরা লিওনে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা হয়েছে। যেসব দেশে খাদ্যের অভাব, স্বাস্থ্য সহযোগিতার অভাব ছিলো সেখানে গিয়ে আমাদের শান্তিুরক্ষীরা স্বাস্থ্যসেবা, খাবার, শিক্ষা, খেলাধুলা, বিনোদন এবং সংস্কৃতি দিয়েছে ভালোবাসা অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, শান্তিরক্ষী বাহিনী থেকে দেশে রেমিট্র্যন্স আসে এটা মুখ্য বিষয় নয় বরং জীবন বাজি রেখে বিদেশের মাটিতে একটা বিরূপ আবহাওয়ায় অপরিচিত জায়গায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। এসময় তিনি শান্তিরক্ষীর কাজগুলো আরও যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নাকিব। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিআইআরসি’র ডেপুটি কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ আসাদুজ্জামান, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান, জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতে শান্তিরক্ষী দিবসের উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শণ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (২৯ মে) আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস-২০২৫ পালিত হয়। এদিন সকালে রাজশাহী মহানগরীতে মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি) সদর দপ্তর প্রাঙ্গণে দিবসটি উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল ব্যারিস্টার মো. জিল্লুর রহমান।
উদ্বোধন শেষে আরএমপি কার্যালয় হতে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে জেলখানা গেট প্রদক্ষিণ শেষে জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে শেষ হয়। র্যালি শেষে রাজশাহী জেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আরএমপি কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ানের সভাপতিত্বে সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করে বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমির প্রিন্সিপাল ব্যারিস্টার মো. জিল্লুর রহমান।
তিনি তাঁর বক্তেব্যে বলেন, মানুষ যখন এই পৃথিবীতে এসেছে তখন থেকেই ক্ষমতা ও সম্পদের দ্বন্দ ছিল, আছে এবং থাকবে। আমরা ইতিহাস দেখলে জানবো যে, এই সম্পদ ও ক্ষমতার জন্য বাবা ছেলেকে, ভাই ভাইকে হত্যা করার মতো ঘটনা ঘটেছে। পৃথিবীর এই দ্বন্দ দূর করার জন্য ৭৬ বছর আগে তৈরি করা হয়েছিল জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এই বাহিনী পৃথিবীতে শান্তি প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, আমরা কেউ এই দ্বন্দ চাই না; বিশ্ববাসী কেউই এই দ্বন্দ চায় না, সবাই শান্তিতে থাকতে চায়। এ সময় তিনি আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সুনামের সাথে দায়িত্ব পালনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে অতিথি বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজীম আহমেদ। তিনি বলেন, আমাদের শান্তিরক্ষী বাহিনী যেভাবে শান্তিরক্ষা করেছে, তেমনি মানুষের ভালবাসাও অর্জন করেছে। এই ভালবাসার কারণে সিয়েরা লিওনে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা বাংলা হয়েছে। যেসব দেশে খাদ্যের অভাব, স্বাস্থ্য সহযোগিতার অভাব ছিলো সেখানে গিয়ে আমাদের শান্তিুরক্ষীরা স্বাস্থ্যসেবা, খাবার, শিক্ষা, খেলাধুলা, বিনোদন এবং সংস্কৃতি দিয়েছে ভালোবাসা অর্জন করেছে।
তিনি বলেন, শান্তিরক্ষী বাহিনী থেকে দেশে রেমিট্র্যন্স আসে এটা মুখ্য বিষয় নয় বরং জীবন বাজি রেখে বিদেশের মাটিতে একটা বিরূপ আবহাওয়ায় অপরিচিত জায়গায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা অনেক কঠিন। এসময় তিনি শান্তিরক্ষীর কাজগুলো আরও যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে করার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সালেহ হাসান নাকিব। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন রাজশাহী বিআইআরসি’র ডেপুটি কমান্ড্যান্ট ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ আসাদুজ্জামান, রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি মোহাম্মদ শাহজাহান, জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতে শান্তিরক্ষী দিবসের উপর একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শণ করা হয়।