কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার নন্দলালপুর ইউনিয়ন পরিষদ সংলগ্ন রেলসেতুর নিচ থেকে রোকেয়া খাতুন (৫২) নামের এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত রোকেয়া খাতুন রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ নতুনপাড়া এলাকার আব্দুল ওহাবের স্ত্রী। মরদেহ শনাক্ত করেন তার ছেলে মো. রাসেল।
রাসেল জানান, ‘তার মা মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন প্রায় তিন-চার বছর ধরে। শুক্রবার সকালে গোয়ালন্দ রেলস্টেশনে তাকে দেখা গিয়েছিল, এরপর থেকে আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে কুমারখালীতে তার মায়ের মরদেহের খবর পান তিনি। তার ভাষ্যমতে, ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে পুলিশের সন্দেহ।
সেজন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল ৬টার দিকে এলাকাবাসী রেলসেতুর নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় এক নারীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কুমারখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও সুরতহাল প্রতিবেদক আব্দুর রশিদ বলেন, মরদেহের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হতে পারে। তবে বিষয়টি এখনই নিশ্চিত নয়।
কুমারখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার জিয়াউর রহমান বলেন, মৃত্যুর কারণ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।
শনিবার (১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত রোকেয়া খাতুন রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ নতুনপাড়া এলাকার আব্দুল ওহাবের স্ত্রী। মরদেহ শনাক্ত করেন তার ছেলে মো. রাসেল।
রাসেল জানান, ‘তার মা মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন প্রায় তিন-চার বছর ধরে। শুক্রবার সকালে গোয়ালন্দ রেলস্টেশনে তাকে দেখা গিয়েছিল, এরপর থেকে আর কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি। শনিবার সকালে কুমারখালীতে তার মায়ের মরদেহের খবর পান তিনি। তার ভাষ্যমতে, ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে পুলিশের সন্দেহ।
সেজন্য লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। মামলার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার সকাল ৬টার দিকে এলাকাবাসী রেলসেতুর নিচে রক্তাক্ত অবস্থায় এক নারীর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
কুমারখালী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ও সুরতহাল প্রতিবেদক আব্দুর রশিদ বলেন, মরদেহের মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, ধর্ষণের পর তাকে হত্যা করা হতে পারে। তবে বিষয়টি এখনই নিশ্চিত নয়।
কুমারখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) খন্দকার জিয়াউর রহমান বলেন, মৃত্যুর কারণ ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।
বিশেষ প্রতিনিধি