রাশিয়ার রাতভর বিমান হামলায় ইউক্রেনের ফ্রন্টলাইন অঞ্চল জাপোরিঝিয়ায় প্রায় ৬০ হাজার মানুষ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন।
শীত ঘনিয়ে আসায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামোর ওপর হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া। এর ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থা তৈরি হয়েছে, জরুরি সেবা সংস্থাগুলোকে মেরামতের কাজ ও পর্যায়ক্রমিক লোডশেডিং ব্যবস্থাপনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে।
জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে রাতের ওই হামলায় দুইজন আহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকটি ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ইভান ফেদোরভ। টেলিগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনুকূল হলেই বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করা হবে।’ তিনি ভবনের ভাঙা সম্মুখভাগ ও ছিন্ন জানালার কয়েকটি রাতের ছবি পোস্ট করেছেন।
প্রায় প্রতিদিনই রাশিয়ার গোলাবর্ষণ, ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার শিকার হচ্ছে জাপোরিঝিয়া। এসব হামলায় অসংখ্য ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ফেদোরভ জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়ার বাহিনী ওই অঞ্চলের ১৮টি বসতিতে ৮০০ হামলা চালিয়েছে, যাতে একজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন।
এদিকে, ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ওডেসা অঞ্চলে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্যদিকে, শনিবার দনিপ্রোপেত্রোভস্ক অঞ্চলে একটি দোকানে রাশিয়ার বিমান হামলায় আগুন ধরে যায়, এতে চারজন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১১ ও ১৪ বছর বয়সী দুই শিশু ছিল বলে জানিয়েছেন ওই অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত গভর্নর।
এই হামলাগুলো নিয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশই বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তবে ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসন শুরুর পর থেকে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই ইউক্রেনীয় নাগরিক।
শীত ঘনিয়ে আসায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ অবকাঠামোর ওপর হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া। এর ফলে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন অবস্থা তৈরি হয়েছে, জরুরি সেবা সংস্থাগুলোকে মেরামতের কাজ ও পর্যায়ক্রমিক লোডশেডিং ব্যবস্থাপনায় হিমশিম খেতে হচ্ছে।
জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে রাতের ওই হামলায় দুইজন আহত হয়েছেন এবং বেশ কয়েকটি ভবন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ইভান ফেদোরভ। টেলিগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘নিরাপত্তা পরিস্থিতি অনুকূল হলেই বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করা হবে।’ তিনি ভবনের ভাঙা সম্মুখভাগ ও ছিন্ন জানালার কয়েকটি রাতের ছবি পোস্ট করেছেন।
প্রায় প্রতিদিনই রাশিয়ার গোলাবর্ষণ, ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলার শিকার হচ্ছে জাপোরিঝিয়া। এসব হামলায় অসংখ্য ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহব্যবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ফেদোরভ জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় রাশিয়ার বাহিনী ওই অঞ্চলের ১৮টি বসতিতে ৮০০ হামলা চালিয়েছে, যাতে একজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন।
এদিকে, ইউক্রেনের রাষ্ট্রীয় জরুরি সেবা বিভাগ জানিয়েছে, রাশিয়ার ড্রোন হামলায় ওডেসা অঞ্চলে দুইজনের মৃত্যু হয়েছে।
অন্যদিকে, শনিবার দনিপ্রোপেত্রোভস্ক অঞ্চলে একটি দোকানে রাশিয়ার বিমান হামলায় আগুন ধরে যায়, এতে চারজন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ১১ ও ১৪ বছর বয়সী দুই শিশু ছিল বলে জানিয়েছেন ওই অঞ্চলের ভারপ্রাপ্ত গভর্নর।
এই হামলাগুলো নিয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় দেশই বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্যবস্তু করার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তবে ২০২২ সালে রাশিয়ার পূর্ণাঙ্গ আগ্রাসন শুরুর পর থেকে হাজারো মানুষ নিহত হয়েছেন, যাদের বেশিরভাগই ইউক্রেনীয় নাগরিক।
আন্তজার্তিক ডেস্ক