আমেরিকা থেকে ৬০ হাজার ৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে এমভি স্পার এরিয়েস (MV SPAR ARIES) জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরের বহিঃনোঙরে পৌঁছেছে।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত জি-টু-জি চুক্তি নং ১ এর অধীনে দ্বিতীয় জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের করপাস ক্রিস্টি বন্দর থেকে ৬০,৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে সোমবার (৩ নভেম্বর) ভোর ৪টায় কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে।
এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম আমদানি শুরু হয়েছে। তখন ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম নিয়ে ‘এমভি নোর্স স্ট্রাইড’ নামের জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছিল। জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে এই কার্যক্রম শুরু হওয়ার বিষয়টি ২৫ অক্টোবর তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়েছিল।
এর আগে দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়া, ইউক্রেন ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে গম আমদানি করা হতো। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর প্রেক্ষাপটে দেশটি থেকে গম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান এগ্রোক্রপ ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে এ গম কেনা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, প্রতি টন গমের মূল্য ধরা হয়েছে ৩০২ মার্কিন ডলার। মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৩ জুলাই ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি অনুমোদন করে।
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে স্বাক্ষরিত জি-টু-জি চুক্তি নং ১ এর অধীনে দ্বিতীয় জাহাজটি যুক্তরাষ্ট্রের করপাস ক্রিস্টি বন্দর থেকে ৬০,৮০২ মেট্রিক টন গম নিয়ে সোমবার (৩ নভেম্বর) ভোর ৪টায় কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে।
এই চুক্তির আওতায় মোট ৪ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করা হবে, যার প্রথম চালান হিসেবে ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম আমদানি শুরু হয়েছে। তখন ৫৬ হাজার ৯৫৯ মেট্রিক টন গম নিয়ে ‘এমভি নোর্স স্ট্রাইড’ নামের জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেছিল। জাহাজে রক্ষিত গমের নমুনা পরীক্ষার কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। গমের নমুনা পরীক্ষা শেষে দ্রুত গম খালাসের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারকের আলোকে এই কার্যক্রম শুরু হওয়ার বিষয়টি ২৫ অক্টোবর তথ্য বিবরণীতে জানানো হয়েছিল।
এর আগে দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়া, ইউক্রেন ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে গম আমদানি করা হতো। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর প্রেক্ষাপটে দেশটি থেকে গম আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান এগ্রোক্রপ ইন্টারন্যাশনালের কাছ থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে এ গম কেনা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, প্রতি টন গমের মূল্য ধরা হয়েছে ৩০২ মার্কিন ডলার। মোট ২ লাখ ২০ হাজার টন গম আমদানির প্রস্তাব গত ২৩ জুলাই ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটি অনুমোদন করে।
অনলাইন ডেস্ক