ফিটনেস জগতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সাপ্লিমেন্টের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েছে। একদিকে তার ফলে উপকৃত হচ্ছেন বহু মানুষ। আবার অনেকেই না বুঝে বিভিন্ন সাপ্লিমেন্ট খেয়ে সমস্যায় পড়ছেন। দেহে পুষ্টি উপাদানের ঘাটতি দেখা দিলে তখন সাপ্লিমেন্টের প্রয়োজন হয়। অথচ বাড়িতে নিত্য ব্যবহৃত কয়েকটি উপাদান ডায়েটে থাকলে শরীরের একাধিক সমস্যা দূরে থাকতে পারে।
১) ‘এ২’ ঘি: যে সমস্ত গরুর দুধে এ২ বিটা ক্যাসিন প্রোটিন পাওয়া যায়, তার থেকে তৈরি হয় এই বিশেষ ঘি। এ২ ঘি সহজপাচ্য এবং তা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ই-তে পরিপূর্ণ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি পেটে ও হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে এ২ ঘি।
২) রকমারি মশলা: ভারতীয় রান্নাঘরে যে সমস্ত মশলা ব্যবহৃত হয়, তার সিংহভাগই স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। হলুদ, জিরে, মেথি, ধনে, গোলমরিচ, দারচিনি, লবঙ্গ বা এলাচ-সহ রকমারি মশলা রান্না বা অন্যান্য উপায়ে প্রদাহ কমিয়ে দেহকোষের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
৩) বিভিন্ন ডাল: রান্না ঘরে ব্যবহৃত বিভিন্ন ডাল প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস। মুগ, মুসুর, কলাই বা অড়হর ছাড়াও কাবুলি ছোলা, রাজমা বা সয়াবিন সারা দিনের জন্য দেহকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগায়। যাঁরা নিরামিষ আহার করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে ডাল।
১) ‘এ২’ ঘি: যে সমস্ত গরুর দুধে এ২ বিটা ক্যাসিন প্রোটিন পাওয়া যায়, তার থেকে তৈরি হয় এই বিশেষ ঘি। এ২ ঘি সহজপাচ্য এবং তা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন এ এবং ই-তে পরিপূর্ণ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি পেটে ও হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে এ২ ঘি।
২) রকমারি মশলা: ভারতীয় রান্নাঘরে যে সমস্ত মশলা ব্যবহৃত হয়, তার সিংহভাগই স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। হলুদ, জিরে, মেথি, ধনে, গোলমরিচ, দারচিনি, লবঙ্গ বা এলাচ-সহ রকমারি মশলা রান্না বা অন্যান্য উপায়ে প্রদাহ কমিয়ে দেহকোষের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
৩) বিভিন্ন ডাল: রান্না ঘরে ব্যবহৃত বিভিন্ন ডাল প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের উৎস। মুগ, মুসুর, কলাই বা অড়হর ছাড়াও কাবুলি ছোলা, রাজমা বা সয়াবিন সারা দিনের জন্য দেহকে প্রয়োজনীয় শক্তি জোগায়। যাঁরা নিরামিষ আহার করেন, তাঁদের ক্ষেত্রে প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে ডাল।
ফারহানা জেরিন