চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানা এলাকায় এক দুবাই প্রবাসীর কাছ থেকে প্রায় ২০ লক্ষ টাকার মালামাল ও নগদ অর্থ ডাকাতির ঘটনায় সন্দেহভাজন পলাতক আসামি মোঃ সাদ্দাম হোসেনকে (৩২) গ্রেফতার করেছে র্যাব-৭।
মঙ্গলবার রাতে মহানগরীর চান্দগাঁও থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মোঃ সাদ্দাম হোসেন ভোলা জেলার লালমোহন থানার দুলা মিয়া এলাকার মোঃ ফারুকের ছেলে।
বুধবার দুপুরে এ তথ্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ আর এম মোজাফ্ফর হোসেন। তিনি জানান, গত ২১ জুলাই দুবাই প্রবাসী মোহাম্মদ সামসু উদ্দিন চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিএনজি অটোরিকশা যোগে এ কে খান বাসস্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন। এ দিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে হালিশহর থানাধীন সাগরপাড় লিংক রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি ডাকাত দল তার গাড়ির গতিরোধ করে। ডাকাতরা ভুক্তভোগীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার সাথে থাকা মালামাল এবং নগদ টাকাসহ সর্বমোট ১৯ লাখ ৮২ হাজার ২০০ টাকার মালামাল লুট করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোহাম্মদ সামসু উদ্দিন বাদী হয়ে গত ২৩ জুলাই হালিশহর থানায় অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনকে আসামি করে একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন (মামলা নং-১৩, ধারা-৩৯২/৩৯৫ পেনাল কোড ১৮৬০)।
মামলা দায়েরের পর র্যাব-৭ ছায়া তদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, মামলার সন্দেহভাজন পলাতক আসামি মোঃ সাদ্দাম হোসেন চান্দগাঁও থানা এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে, ৪ নভেম্বর রাত ৮টা ১০ মিনিটের দিকে র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাদ্দামকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে মহানগরীর চান্দগাঁও থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মোঃ সাদ্দাম হোসেন ভোলা জেলার লালমোহন থানার দুলা মিয়া এলাকার মোঃ ফারুকের ছেলে।
বুধবার দুপুরে এ তথ্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ আর এম মোজাফ্ফর হোসেন। তিনি জানান, গত ২১ জুলাই দুবাই প্রবাসী মোহাম্মদ সামসু উদ্দিন চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সিএনজি অটোরিকশা যোগে এ কে খান বাসস্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন। এ দিন সকাল সাড়ে আটটার দিকে হালিশহর থানাধীন সাগরপাড় লিংক রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি ডাকাত দল তার গাড়ির গতিরোধ করে। ডাকাতরা ভুক্তভোগীকে ভয়ভীতি দেখিয়ে তার সাথে থাকা মালামাল এবং নগদ টাকাসহ সর্বমোট ১৯ লাখ ৮২ হাজার ২০০ টাকার মালামাল লুট করে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মোহাম্মদ সামসু উদ্দিন বাদী হয়ে গত ২৩ জুলাই হালিশহর থানায় অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনকে আসামি করে একটি ডাকাতি মামলা দায়ের করেন (মামলা নং-১৩, ধারা-৩৯২/৩৯৫ পেনাল কোড ১৮৬০)।
মামলা দায়েরের পর র্যাব-৭ ছায়া তদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে, মামলার সন্দেহভাজন পলাতক আসামি মোঃ সাদ্দাম হোসেন চান্দগাঁও থানা এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে, ৪ নভেম্বর রাত ৮টা ১০ মিনিটের দিকে র্যাব-৭ এর একটি আভিযানিক দল চান্দগাঁও থানাধীন নুরুজ্জামান নাজির বাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাদ্দামকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত আসামির বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক