এন্ড্রু কিশোরের গান মানেই জীবনের গল্প। তাঁর প্রতিটি গানে আছে মানুষের হাসি-কান্না, প্রেম-বিরহ, সংগ্রাম ও আশার প্রতিধ্বনি। তিনি কেবল একজন সংগীতশিল্পী নন, তিনি ছিলেন এক অনন্য সুরের কারিগর, যিনি গানের মাধ্যমে জীবনের প্রতিচ্ছবি এঁকেছেন সাধারণ মানুষের হৃদয়ে। বাংলার সংগীতজগতে তাঁর অবদান কেবল অমর সুরের নয়, বরং প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করার এক জীবন্ত ইতিহাস।
কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোরের ৭০তম জন্মোৎসব উপলক্ষে রোববার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মহানগরের লালন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনের আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন বক্তারা।
আলোচনায় বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র, বেতার, টেলিভিশন ও মঞ্চ, সব মাধ্যমেই তাঁর কণ্ঠ ছিল সুরেলা ও গভীর আবেগের প্রতীক। ‘বাংলার প্লেব্যাক সম্রাট’ খ্যাত এই কিংবদন্তি শিল্পী তাঁর গানে যেমন ভালোবাসার কথা বলেছেন, তেমনি বলেছেন বেদনা ও আশার কথাও। তাই এন্ড্রু কিশোরের গান মানেই জীবনের প্রতিটি রঙ, প্রতিটি স্পন্দনের গল্প।
উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লালন মুক্তমঞ্চজুড়ে ছিল দর্শক-শ্রোতাদের ভিড়। উৎসবের আবহে সারাক্ষণ বাজছিল এন্ড্রু কিশোরের অমর সব গান। উপস্থিত দর্শনার্থীরা অনেকেই চোখ ভেজালেন প্রিয় শিল্পীর স্মৃতিচারণে। আলোচনার পাশাপাশি পরিবেশিত হয় তাঁর জনপ্রিয় গানগুলো। স্থানীয় শিল্পীরা পরিবেশন করেন হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস, জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প, আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি, চাঁদের সাথে রাতের পিরিতি, সবাই তো ভালোবাসা চায়, সহ অনেক বিখ্যাত গান।
জন্মোৎসবের আয়োজকরা জানান, পাঁচ দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে প্রতিদিনই থাকবে আলোচনা, সংগীত পরিবেশনা, কবিতা পাঠ ও স্মৃতি–চিত্র প্রদর্শনী। আগামী ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে সমাপনী অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নন্দন সাহিত্য একাডেমির আজীবন সদস্য প্রফেসর অচিন্ত কুমার দত্ত। প্রধান আলোচক ছিলেন রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তাফা মামুন। সভাপতিত্ব করেন শেখ সাইদুর রহমান সাইদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপুটি রেজিস্ট্রার লায়ন আব্দুল মালেক, সাংবাদিক আবু সালে মো. ফাত্তাহ ও ক্রীড়া সংগঠক আলতাব হোসেন মিয়া, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা রুমানা হোসেন, মোঃ কলিম উদ্দিন প্রমুখ।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, এন্ড্রু কিশোরের জন্মভূমি রাজশাহী ছিল তাঁর প্রথম প্রেরণার উৎস। এখান থেকেই শুরু হয়েছিল তাঁর গানের যাত্রা, এখানেই ছিল শৈশব–কৈশোরের স্মৃতি। বক্তাদের মতে, তিনি ছিলেন এমন এক শিল্পী, যিনি ভালোবাসা, মানবতা ও জীবনের গল্প গানের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দিয়েছিলেন।
প্রধান আলোচক রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তাফা মামুন বলেন,এন্ড্রু কিশোর ছিলেন আমাদের সময়ের সবচেয়ে সাহসী ও হৃদয়ের শিল্পী কণ্ঠরাজ । তিনি কণ্ঠের জাদুতে গান প্রেমি দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন।”
আলোচনা সভা শেষে বিশেষ অবদানের জন্য এন্ড্রু কিশোর স্মৃতি সম্মাননা - ২০২৫ প্রদান করা হয়।
কিংবদন্তি সংগীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোরের ৭০তম জন্মোৎসব উপলক্ষে রোববার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজশাহী মহানগরের লালন মুক্তমঞ্চে আয়োজিত অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনের আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করেন বক্তারা।
আলোচনায় বক্তারা আরও বলেন, বাংলাদেশের চলচ্চিত্র, বেতার, টেলিভিশন ও মঞ্চ, সব মাধ্যমেই তাঁর কণ্ঠ ছিল সুরেলা ও গভীর আবেগের প্রতীক। ‘বাংলার প্লেব্যাক সম্রাট’ খ্যাত এই কিংবদন্তি শিল্পী তাঁর গানে যেমন ভালোবাসার কথা বলেছেন, তেমনি বলেছেন বেদনা ও আশার কথাও। তাই এন্ড্রু কিশোরের গান মানেই জীবনের প্রতিটি রঙ, প্রতিটি স্পন্দনের গল্প।
উৎসবের দ্বিতীয় দিনে লালন মুক্তমঞ্চজুড়ে ছিল দর্শক-শ্রোতাদের ভিড়। উৎসবের আবহে সারাক্ষণ বাজছিল এন্ড্রু কিশোরের অমর সব গান। উপস্থিত দর্শনার্থীরা অনেকেই চোখ ভেজালেন প্রিয় শিল্পীর স্মৃতিচারণে। আলোচনার পাশাপাশি পরিবেশিত হয় তাঁর জনপ্রিয় গানগুলো। স্থানীয় শিল্পীরা পরিবেশন করেন হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস, জীবনের গল্প আছে বাকি অল্প, আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি, চাঁদের সাথে রাতের পিরিতি, সবাই তো ভালোবাসা চায়, সহ অনেক বিখ্যাত গান।
জন্মোৎসবের আয়োজকরা জানান, পাঁচ দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে প্রতিদিনই থাকবে আলোচনা, সংগীত পরিবেশনা, কবিতা পাঠ ও স্মৃতি–চিত্র প্রদর্শনী। আগামী ৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে সমাপনী অনুষ্ঠান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নন্দন সাহিত্য একাডেমির আজীবন সদস্য প্রফেসর অচিন্ত কুমার দত্ত। প্রধান আলোচক ছিলেন রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তাফা মামুন। সভাপতিত্ব করেন শেখ সাইদুর রহমান সাইদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপুটি রেজিস্ট্রার লায়ন আব্দুল মালেক, সাংবাদিক আবু সালে মো. ফাত্তাহ ও ক্রীড়া সংগঠক আলতাব হোসেন মিয়া, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দা রুমানা হোসেন, মোঃ কলিম উদ্দিন প্রমুখ।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, এন্ড্রু কিশোরের জন্মভূমি রাজশাহী ছিল তাঁর প্রথম প্রেরণার উৎস। এখান থেকেই শুরু হয়েছিল তাঁর গানের যাত্রা, এখানেই ছিল শৈশব–কৈশোরের স্মৃতি। বক্তাদের মতে, তিনি ছিলেন এমন এক শিল্পী, যিনি ভালোবাসা, মানবতা ও জীবনের গল্প গানের মাধ্যমে মানুষের হৃদয়ে পৌঁছে দিয়েছিলেন।
প্রধান আলোচক রাজশাহী প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. গোলাম মোস্তাফা মামুন বলেন,এন্ড্রু কিশোর ছিলেন আমাদের সময়ের সবচেয়ে সাহসী ও হৃদয়ের শিল্পী কণ্ঠরাজ । তিনি কণ্ঠের জাদুতে গান প্রেমি দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে নিয়েছেন।”
আলোচনা সভা শেষে বিশেষ অবদানের জন্য এন্ড্রু কিশোর স্মৃতি সম্মাননা - ২০২৫ প্রদান করা হয়।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :