চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় চাঞ্চল্যকর জোড়া খুন এবং রাউজান উপজেলায় প্রকাশ্যে গুলি ও সংঘর্ষের ঘটনায় মূল হোতা হিসেবে অভিযুক্ত ইশতিয়াক চৌধুরী ওরফে অভিসহ মোট ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭)।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে র্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) এ আর এম মোজাফফর হোসেন এই গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, একাধিক সহিংস অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতরা সম্প্রতি বায়েজিদের চালিতাতলী এলাকায় প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলা এবং মো. ইদ্রিস নামে এক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালককে হত্যার সঙ্গে জড়িত। এছাড়া, রাউজান উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে গুলি ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবেও ইশতিয়াক চৌধুরী অভিকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গত বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী গণসংযোগ চলাকালে দুর্বৃত্তরা অতর্কিতে গুলি চালায়। এ ঘটনায় এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ হন এবং তার সঙ্গে থাকা সরোয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নিহত হন।
এর একদিন পর, বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) একই এলাকায় পুনরায় গুলির ঘটনা ঘটে, যেখানে প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মোহাম্মদ ইদ্রিস গুলিবিদ্ধ হয়ে পরে মারা যান। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত সরোয়ার হোসেন পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় হত্যা, চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইশতিয়াক চৌধুরী অভি রাউজান উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। এলাকায় বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে একাধিকবার সহিংস ঘটনা ঘটেছে, যাতে অভির নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি গত ৫ নভেম্বর রাতে রাউজানের বাগোয়ান ইউনিয়নে বিএনপির একটি প্রস্তুতি সভা শেষে ফেরার পথে পাঁচ নেতাকর্মীকে গুলি করার ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা এই হামলার জন্য ইশতিয়াক চৌধুরী অভি ও তার অনুসারীদের দায়ী করেন। এই ঘটনাগুলো এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানানো হবে বলে র্যাব-৭ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ গ্রেপ্তারের ফলে চট্টগ্রাম মহানগরী ও রাউজানের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছে প্রশাসন।
শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে র্যাব-৭ এর সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) এ আর এম মোজাফফর হোসেন এই গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, একাধিক সহিংস অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃতরা সম্প্রতি বায়েজিদের চালিতাতলী এলাকায় প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে সরোয়ার হোসেন ওরফে বাবলা এবং মো. ইদ্রিস নামে এক প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালককে হত্যার সঙ্গে জড়িত। এছাড়া, রাউজান উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রকাশ্যে গুলি ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারী হিসেবেও ইশতিয়াক চৌধুরী অভিকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
গত বুধবার (৫ নভেম্বর) সন্ধ্যায় বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী গণসংযোগ চলাকালে দুর্বৃত্তরা অতর্কিতে গুলি চালায়। এ ঘটনায় এরশাদ উল্লাহ গুলিবিদ্ধ হন এবং তার সঙ্গে থাকা সরোয়ার হোসেন বাবলা (৪৩) নিহত হন।
এর একদিন পর, বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) একই এলাকায় পুনরায় গুলির ঘটনা ঘটে, যেখানে প্রতিবন্ধী অটোরিকশাচালক মোহাম্মদ ইদ্রিস গুলিবিদ্ধ হয়ে পরে মারা যান। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত সরোয়ার হোসেন পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিলেন এবং তার বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় হত্যা, চাঁদাবাজিসহ একাধিক মামলা রয়েছে। এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও পূর্বশত্রুতার জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইশতিয়াক চৌধুরী অভি রাউজান উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচিত। এলাকায় বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দলের জেরে একাধিকবার সহিংস ঘটনা ঘটেছে, যাতে অভির নেতৃত্বে হামলার অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি গত ৫ নভেম্বর রাতে রাউজানের বাগোয়ান ইউনিয়নে বিএনপির একটি প্রস্তুতি সভা শেষে ফেরার পথে পাঁচ নেতাকর্মীকে গুলি করার ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগীরা এই হামলার জন্য ইশতিয়াক চৌধুরী অভি ও তার অনুসারীদের দায়ী করেন। এই ঘটনাগুলো এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি করে।
গ্রেপ্তারকৃতদের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য ও তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া সম্পর্কে পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জানানো হবে বলে র্যাব-৭ এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
এ গ্রেপ্তারের ফলে চট্টগ্রাম মহানগরী ও রাউজানের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছে প্রশাসন।
নিজস্ব প্রতিবেদক