সাম্প্রতিক সময়ে চট্টগ্রামের রাউজান ও বায়েজিদ বোস্তামী এলাকায় ঘটে যাওয়া তিনটি চাঞ্চল্যকর সহিংস ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৭) পৃথক অভিযান চালিয়ে ৬ জনকে গ্রেফতার করেছে।
গ্রেফতারকৃতরা সরোয়ার হোসেন বাবলা হত্যাকাণ্ড, অটোচালক ইদ্রিসকে গুলি এবং রাউজানে প্রকাশ্যে গোলাগুলির ঘটনার সাথে জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব।
গত ০৫ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী জনসংযোগ চলাকালে সরোয়ার হোসেন বাবলা নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় এরশাদ উল্লাহসহ আরও তিনজন গুলিবিদ্ধ হন।
র্যাব-৭ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে চান্দগাঁও থানার হাজিরপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই হত্যা মামলার আসামি মোঃ আলাউদ্দিন ও মোঃ হেলালকে (৪০) গ্রেফতার করে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার ৬ নভেম্বর, চট্টগ্রামের চালিতাতলী এলাকায় মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় ইদ্রিস নামের এক প্রতিবন্ধী অটোরিকশা চালককে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসী মোঃ আরমান আলী রাজকে (২৭) র্যাব-৭ শুক্রবার মধ্যরাতে বায়েজিদ বোস্তামী থানার রউফাবাদ আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
একই দিন মধ্যরাতে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার কোয়েপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গোলাগুলি ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ সুমন, ইউনিয়ন কৃষক দলের সহ-সভাপতি মোঃ ইসমাইলসহ বিএনপির পাঁচ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে র্যাব-৭ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে চকবাজার থানার চন্দনপুরা এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানে ইসতিয়াক চৌধুরী অভি (৩৮), মোঃ জনি (৩৮) এবং মাহমুদুল হক জ্যাকিকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, ম্যাগাজিনসহ ৪ রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ.আর.এম. মোজাফফর হোসেন জানিয়েছেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি আরও জানান, সাম্প্রতিক এই সহিংসতার ঘটনাগুলোর মূল হোতা ইশতিয়াক চৌধুরী অভি সহ অন্যান্যদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা সরোয়ার হোসেন বাবলা হত্যাকাণ্ড, অটোচালক ইদ্রিসকে গুলি এবং রাউজানে প্রকাশ্যে গোলাগুলির ঘটনার সাথে জড়িত বলে জানিয়েছে র্যাব।
গত ০৫ নভেম্বর চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ বোস্তামী থানা এলাকায় চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনী জনসংযোগ চলাকালে সরোয়ার হোসেন বাবলা নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় এরশাদ উল্লাহসহ আরও তিনজন গুলিবিদ্ধ হন।
র্যাব-৭ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সকালে চান্দগাঁও থানার হাজিরপুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে এই হত্যা মামলার আসামি মোঃ আলাউদ্দিন ও মোঃ হেলালকে (৪০) গ্রেফতার করে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার ৬ নভেম্বর, চট্টগ্রামের চালিতাতলী এলাকায় মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ায় ইদ্রিস নামের এক প্রতিবন্ধী অটোরিকশা চালককে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসী মোঃ আরমান আলী রাজকে (২৭) র্যাব-৭ শুক্রবার মধ্যরাতে বায়েজিদ বোস্তামী থানার রউফাবাদ আবাসিক এলাকা থেকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
একই দিন মধ্যরাতে চট্টগ্রাম জেলার রাউজান থানার কোয়েপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে গোলাগুলি ও রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে উপজেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ সুমন, ইউনিয়ন কৃষক দলের সহ-সভাপতি মোঃ ইসমাইলসহ বিএনপির পাঁচ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ হন। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে র্যাব-৭ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) রাতে চকবাজার থানার চন্দনপুরা এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালায়। অভিযানে ইসতিয়াক চৌধুরী অভি (৩৮), মোঃ জনি (৩৮) এবং মাহমুদুল হক জ্যাকিকে (৩৫) গ্রেফতার করা হয়। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, ম্যাগাজিনসহ ৪ রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধার করা হয়।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এ.আর.এম. মোজাফফর হোসেন জানিয়েছেন, গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তিনি আরও জানান, সাম্প্রতিক এই সহিংসতার ঘটনাগুলোর মূল হোতা ইশতিয়াক চৌধুরী অভি সহ অন্যান্যদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক