ঢাকা , বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫ , ২৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নভেম্বরের শেষেই দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান: সালাহউদ্দিন পাকিস্তানে টিটিপির ৫ ‘জঙ্গী’কে হত্যা, জিম্মি শিক্ষার্থীদের অক্ষত উদ্ধার রানা প্লাজা ছিল আ.লীগের তৈরি ট্র্যাজেডি: প্রেস সচিব ৫ ডাম্বেল এক্সারসাইজেই মালাইকা ধরে রেখেছেন টোনড বডি শীতে সর্দি-কাশি থেকে বাঁচাতে পারে পোড়া আমলকির চাটনি! ৭৫ কোটি টাকার কর ফাঁকিতে সহায়তা, যে শাস্তি পেলেন এনবিআর কর্মকর্তা গাজীপুরে গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের রিসোর্টে আবারও ‘পেট্রলবোমা’ নিক্ষেপ ইসলামে আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষার গুরুত্ব আল্লাহ তাআলার কাছে নবী মুসার (আ.) ৭ প্রশ্ন আমি সব সময় তিনটি বিষয়কে প্রাধান্য দিই: জয়া সিরাজগঞ্জে নদী থেকে ২ জনের মরদেহ উদ্ধার বোরকা পরায় দিল্লিতে হাসপাতালে ঢুকতে দেওয়া হলো না মুসলিম নারীকে ময়মনসিংহে বাবা-মেয়ের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার অক্টোবরে সড়কে প্রাণ ঝড়েছে ৪৬৯ জনের শুল্কমুক্ত সুবিধায় আনা ৩১ গাড়ি হস্তান্তরে আদেশ জারি ক্যাটরিনার সঙ্গে যৌনজীবন নিয়ে বেফাঁস ভিকি মেসি-রোনালদোকে শেষবার দেখতে খরচটা একটু বেশিই হচ্ছে বাড্ডায় বাসায় গুলি করে যুবক খুন রাজধানীর উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন চীন থেকে অস্ত্র কিনলেও মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আশঙ্কা নেই: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর ইশতেহার ঘোষণা

  • আপলোড সময় : ১২-১১-২০২৫ ০১:০৯:৩৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-১১-২০২৫ ০১:০৯:৩৪ অপরাহ্ন
রাজশাহী-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর ইশতেহার ঘোষণা ফাইল ফটো
রাজশাহী-১(তানোর-গোদাগাড়ী) সংসদীয় আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক সামরিক সচিব ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য মেজর জেনারেল অবঃ শরিফ উদ্দিন। তিনি তানোর ও গোদাগাড়ীকে মডেল উপজেলায় রুপান্তরিত করতে তানোরের উন্নয়নে ১১ দফা ও গোদাগাড়ীর উন্নয়নে ১৫ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন।

এদিকে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে মঙ্গলবার (১১নভেম্বর) তানোরের বাধাইড় ইউনিয়নের (ইউপি) বিভিন্ন নির্বাচনী সেন্টার কমিটি গঠনে প্রচারণা করেছেন শরীফ উদ্দিন। এদিন এসব প্রচারণায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি বলেন, প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হক ছিলেন এই অঞ্চলের উন্নয়নের স্বপ্ন দষ্ট্রা ও রুপকার। তিনি তানোর-গোদাগাড়ীর উন্নয়নে যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার পুরোটা বাস্তবায়ন করতে পারেননি। তিনি তার অসাপ্ত উন্নয়ন কাজ সমাপ্ত করতে চান।তিনি বলেন, রাজনীতি থেকে তার বা তার পরিবারের নেয়ার কিছু নাই, তবে দেবার অনেক কিছুই রয়েছে।কারণ তার পরিবারের সবাই নিজ নিজ কর্মদক্ষতায় প্রতিষ্ঠিত,দেশ-বিদেশেও তারা তাদের কর্মের মাধ্যমে সু-পরিচিত। তিনি বলেন, হাতের পাঁচ আঙ্গুল যেম সমান নয়, তেমনি দলের নেতাকর্মীরাও সবাই সমান নয়।তিনি বলেন, তিনি যেটা করতে পারবেন সেটা নেতাকর্মীরা পারবে না,আবার নেতাকর্মীরা যেটা করতে পারবে তিনি সেটা করতে পারবেন না। কিন্তু যদি সবাই মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধভাবে আমরা ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করি,তাহলে ধানের শীষের বিজয় কেউ ঠেকাতে পারবেন না।

এদিকে নির্বাচনী ইশতেহারে বলা হয়েছে, প্রথমত গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি” কৃষকদের উৎপাদিত ফসলের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে স্থানীয় কৃষি পণ্য সংরক্ষণ ও বিপণন কেন্দ্র স্থাপন করা হনে। সেচ বিদ্যুৎ ও ডিজেল খরচ কমাতে সোলার সেচ প্রকল্প চালু করা হবে। কৃষকদের জন্য সহজ ঋণ এবং সার, কীটনাশক, বীজে ভর্তুকি বৃদ্ধি করা হবে। কৃষি পণ্যর আধুনিকীকরণ ও বহু মুখীকরণ মাধ্যেম রপ্তানির উদ্দেশ্যে একটি কৃষিভিত্তিক ইকোনমিক জোন প্রতিষ্ঠা করা হবে।

দ্বিতীয়তঃ-শিক্ষা ও তরুণ উন্নয়নে প্রতিটি বিদ্যালয়ে ডিজিটাল ক্লাসরুম চালু করা হবে। দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জনা স্কলারশিপ ও বই ভাতা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করা হবে। বেকার তরুণ-তরুণীদের জন্য 'একটি পরিবার, একটি দক্ষতা' প্রকল্পের আওতায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। স্থানীয় পর্যায়ে আইটি পার্ক ও ফ্রিল্যান্সিং হাব স্থাপন করা হবে। পেশাগত কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে একটি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট এবং স্থানীয় পর্যায়ে কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা স্থাপন করা হবে।

তৃতীয়ত খেলাধুলা ও বিনোদনঃ- তানোর ও মুন্ডুমালায় স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং তানোরে শিশু পার্ক নির্মাণের ব্যবস্থা করা।

চতুর্থত  স্বাস্থ্য ও জনকল্যাণঃ- তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে ৩১ থেকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করা হবে। প্রতিটি ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ২৪ ঘণ্টা স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করা হবে। গর্ভবতী মা ও নবজাতকের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা ও ঔষধ দেওয়া হবে। "একজন পরিবার ডাক্তার। প্রকল্পের আওতায় সাধারণ চিকিৎসা সুবিধা ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে। মানসিক স্বাস্থা সচেতনতা ও বিনামূল্যে কাউন্সেলিং সেবা চালু করা হবে।

পঞ্চমত অবকাঠামো ও যোগাযোগঃ- গ্রামীণ সড়ক, ড্রেনেজ ও ব্রিজ সংস্কার করা হবে। প্রত্যেক ইউনিয়নে নিরাপদ পানীয় জল ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে লক্ষ্য পাকা রাস্তার পরিমাণ শতভাগ উন্নীত করাসহ ভাঙ্গা রাস্তা মেরামত ও পর্যাপ্ত ব্রিজ, কালভার্ট নির্মাণ করা হবে।

ষষ্ঠতম শিল্প, কমসংস্থান ও ব্যবসা ব্যাবস্থা করণঃ-স্থানীয় ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য 'উদ্যোক্তা সহায়তা তহবিল গঠন করা হবে। নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ ঋণ সুবিধা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করা হবে।

সপ্তমতম পরিবেশ ও টেকসই উন্নয়নঃ-নদী ও খাল দখলমুক্ত করে পুনঃখনন করা হবে। 'সবুজ গ্রাম, সুস্থ জীবন' প্রকল্পের আওতায় প্রত্যেক বাড়িতে অন্তত পাঁচটি করে গাছ রোপণ বাধ্যতামূলক করা হবে। প্লাস্টিক দূষণ রোধে পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া হবে।

অষ্টমতম সমাজকল্যাণ ও সুশাসনঃ- বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ও অনাথদের জন্য মাসিক ভাতা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করা হবে। প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা ও কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। মাদক, দুর্নীতি ও বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হবে। প্রতিটি এলাকায় জনপ্রতিনিধি পরামর্শ সভা নিয়মিত আয়োজন করা হবে।

নবমতম ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সামাজিক সম্প্রীতিঃ-সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকার ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। ইসলামী সংস্কৃতি, নৈতিক শিক্ষা ও মানবিক মূল্যবোধকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। মসজিদ, মন্দির, গির্জা ও প্যাগোডার উন্নয়নে সরকারি অনুদান বৃদ্ধি করা হবে। শ্বশানঘাট ও কবরস্থানের ব্যাবস্থা করা হবে।

দশমতম অন্যান্য প্রতিশ্রুতিঃ- গণগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক উন্নয়ন ও বিকাশের জন্য একটি আধুনিক ও পূর্ণাঙ্গ শিল্পকলা একাডেমি প্রতিষ্ঠা করা হবে।

এগারতম. প্রয়াত ব্যারিস্টার আমিনুল হকের অসমাপ্ত কাজ বাস্তবায়নঃ-প্রয়াত মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হকের হাত ধরে অত্র এলাকার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নের যে অভূতপূর্ব ধারা সূচিত হয়েছিলো, তার পূর্ণাঙ্গ ও উপযোগী বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হবে। তাঁর সময়ে চালু হওয়া উন্নয়নমূলক কাজ যা বিগত ১৭ বছর ধরে বন্ধ ছিল, তা ২০২৬ সাল থেকে পুনরায় চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হবে।

অন্যদিকে গোদাগাড়ী উপজেলার উন্নয়নে ঘোষিত ১৫ দফা ইশতেহারে বলা হয়েছে প্রথমত কৃষি ও সেচ ব্যবস্থার উন্নয়নঃ- বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) অধীনে পদ্মা সেচ প্রকল্প সম্প্রসারণ করে ভূ-গর্ভস্থ পানির ব্যবহার কমিয়ে পদ্মা সেচের আওতায় চাষযোগ্য জমি অন্তর্ভুক্ত করা এবং ছোট বড় সকল পুকুর খননের মাধ্যমে সেচ ব্যবস্থার উন্নয়ন করা।

দ্বিতীয়তম বিলের জলাবদ্ধতা দূরীকরণঃ কাশিমপুর, সৈয়মপুর ইজিশনগার, ভানপুর, কোশিয়া বিলের পানি নিষ্কাশনের মাধ্যমে বিলের কৃষি জমির উন্নয়ন ঘটানো।

তৃতীয় কৃষি শিক্ষা ও গবেষণাঃ- গোদাগাড়ীতে কৃষি ডিপ্লোম্য কলেজ স্থাপন এবং রাজাবাড়ী খামারকে মৎস্য ও পশু প্রজনন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে রুপান্তর করা।

চতুর্থতম প্রবাসী কল্যাণ ও কর্মসংস্থানঃ-প্রবাসীকল্যাণ ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন, কর্মসংস্থান ব্যাংক প্রতিষ্ঠা এবং সরকারিভাবে বিদেশে দক্ষ কর্মী পাঠানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

পঞ্চমতম বেকারত্ব মোচনে শিল্পাঞ্চল স্থাপনঃ-বেকার সমস্যা সমাধানের জন্য গোদাগাড়ীতে শিল্প অঞ্চল স্থাপন করা, যাতে কৃষি পণ্য সংরক্ষণের জন্য হিমাগার (আলু, টমেটো, পিয়াজ। এবং গার্মেন্টস ও চামড়া শিল্পের মতো শিল্প-কারখানা গড়ে তোলা যায়।

ষষ্ঠতম স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়নঃ- গোদাগাড়ী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালকে ১০০ শয্যার হাসপাতালে উন্নীত করা এবং শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০ শয্যা বিশিষ্ট মাতৃ ও শিশু কল্যাণ হাসপাতাল স্থাপন করা। ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমিউনিটি সেন্টারে ২৪ ঘণ্টা স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে।

সপ্তম প্রাথমিক শিক্ষা অবকাঠামো উন্নয়নঃ- গোদাগাড়ী উপজেলার ১৬৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটির নতুন ভবন নির্মাণ, বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণ ও পুরাতন ভবন সংস্কারের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

অষ্টমতম রাস্তা ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নঃ-অবশিষ্ট ৭৪০ কিলোমিটার কাঁচা রস্তা পর্যায়ক্রমে পাকা করা, পদ্মাপাড়ের বাঁধের উপর দিয়ে দৃষ্টিনন্দন রাস্তা নির্মাণ ও বাঁধ সংরক্ষণ করা।

নবমতম নগর উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণঃ-গোদাগাড়ী ও কাঁকনহাট পৌরসভায় রাস্তায় বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপন করে রাত্রিকালীন আলোর ব্যবস্থা ও আধুনিক নগর পৌর ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা হবে।

দশম মসজিদ ও গোরস্থান উন্নয়নঃ- ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে আধুনিক নগর পৌর ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।প্রত্যেক মসজিদ ও গোরস্থানে সরকারিভাবে বৈদ্যুতিক সংযোগের ব্যবস্থা নিশ্চিত ও উন্নয়নের জন্য সরকারি বরাদ্দের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

এগারতম ধর্মীয় ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের অবকাঠামো। হিন্দু ও আদিবাসী সম্প্রদায়ের জন্য শশ্মশান ঘাট ও কবরস্থান নির্মাণ এবং মন্দির ও অন্যান্য উপাসনালয়ে সরকারি অনুদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

বারতম খেলাধুলা ও বিনোদনঃ- গোদাগাড়ী ও কাঁকনহাটে স্টেডিয়াম নির্মাণ এবং গোদাগাড়ীতে শিশু পার্ক নির্মাণের ব্যবস্থা করা।

তেরতম যাত্রী সুবিধা বৃদ্ধিঃ কাঁকনহাট, ললিতনগর ও চব্বিশনগর রেলওয়ে স্টেশনের ভবন ও যাত্রী ছাউনি নির্মাণ এবং বালিয়াঘাট্টা হতে চাপাল পর্যন্ত বাস স্ট্যান্ডসমূহে যাত্রী ছাউনি ও পাবলিক টয়লেট স্থাপনের ব্যবস্থা করা।

চৌদ্দতম পশুর হাট ও প্রাকৃতিক পরিবেশ সংরক্ষণঃ- গোদাগাড়ী থানার অধীনস্থ মহিশালবাড়ী ও কাঁকনহাট-এর পশুর হাট দুটির উন্নয়ন ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা করা  গোদাগাড়ী সরমঙ্গলা খাড়ির সংস্কারকৃত অংশের দুই ধারে ফলজ ও বনজ বৃক্ষ রোপণ করা।

পনেরতম চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের বিশেষ উন্নয়নঃ- চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের (ইউপি) জনসাধারণের যাতায়াতের সুবিধার্থে ভাসমান পল্টন বা জেটি নির্মাণ, সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ সরবরাহ, স্বাস্থ্য সেন্টারে সার্বক্ষণিক সেবা নিশ্চিত করা। অভ্যন্তরীণ রাস্তাসমূহের উন্নয়ন করার প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে।

স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহল এটাকে বাস্তব সম্মত সময়োপযোগী ইসতাহের হিসেবে এর ভুয়সী প্রশংসা করেছেন।

নিউজটি আপডেট করেছেন : Admin News

কমেন্ট বক্স
সর্বশেষ সংবাদ
মহানগরীতে হেরোইনসহ ২জন গ্রেফতার

মহানগরীতে হেরোইনসহ ২জন গ্রেফতার