বয়স ষাটের গণ্ডি পেরিয়েছে মানেই সব কিছু ডায়েট থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে এমনটা একেবারেই নয়। বরং পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে রোজই এবং অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে। একটি বয়সের পরে সুষম খাদ্যতালিকা মেনে চলাই জরুরি। কী খাবেন আর কী বাদ দেবেন, কখন খাবেন এবং কতটা, তা-র সঠিক জ্ঞান থাকতেই হবে। বয়স্কদের ডায়েটে তিল রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদেরা। ইদানীং তিলের নাড়ু, তক্তির মতো সাবেক খাবার পিছু হটলেও সেসমি চিকেন বা সেসমি ফিশের মতো মুখরোচক নানা পদ এসে জুটেছে খাবারের থালায়। কিন্তু এই তিল খাওয়ার উপকারিতা অনেকেই জানেন না। সাদা ও কালো তিল দুটোর গুণাগুণই প্রায় এক। তাই রোজকার খাবারে রাখতে পারেন সাদা বা কালো তিল।
তিলে ভাল মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ক্লান্তি কাটাতে খুবই কার্যকর। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে তিল কার্যকর। তিলের বীজে ফাইটোস্টেরল থাকায় কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। আর এই ফাইটোস্টেরল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। এ ছাড়া তিলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, প্রোটিন ও ফাইবার থাকায় এর পুষ্টিগুণও বেশি।
বয়স্কদের ডায়েটে কেন তিল রাখা জরুরি?
১) তিলে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ফলে হাড়ের জোর বাড়াতেও তিলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গাঁটের ব্যথা, বাতের ব্যথা লেগেই থাকে, তাই তাদের জন্য তিল খাওয়া বেশ স্বাস্থ্যকর। তিল দাঁতের স্বাস্থ্যও ভাল রাখে।
২) বয়স বাড়লে অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়। এই সমস্যা দূর করতে এই রোজের ডায়েটে বয়স্করা তিল রাখতেই পারেন। তিল হজমে সাহায্য করে। পেট পরিষ্কার রাখতে তিল দারুণ উপকারী।
৩) তিলে ফেনোলিক্স, লাইগন্যান্সের মতো মতো যৌগ থাকে। এই সব যৌগে উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, স্নায়ুজনিত নানা সমস্যাও রুখতে সাহায্য করে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বাড়ে। তিল নিয়মিত খেলে সেই ঝুঁকিও কমতে পারে।
৪) তিলে থাকা মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আর পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও তিল খাওয়া ভাল।
৫) বয়স ধরে রাখতেও তিল বেশ উপকারী। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আর ভিটামিন ই ত্বকের বয়েস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
তিলে ভাল মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা ক্লান্তি কাটাতে খুবই কার্যকর। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে তিল কার্যকর। তিলের বীজে ফাইটোস্টেরল থাকায় কোলেস্টেরলের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করে। আর এই ফাইটোস্টেরল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক। এ ছাড়া তিলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, প্রোটিন ও ফাইবার থাকায় এর পুষ্টিগুণও বেশি।
বয়স্কদের ডায়েটে কেন তিল রাখা জরুরি?
১) তিলে ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ফসফরাস প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ফলে হাড়ের জোর বাড়াতেও তিলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে গাঁটের ব্যথা, বাতের ব্যথা লেগেই থাকে, তাই তাদের জন্য তিল খাওয়া বেশ স্বাস্থ্যকর। তিল দাঁতের স্বাস্থ্যও ভাল রাখে।
২) বয়স বাড়লে অনেকেরই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা শুরু হয়। এই সমস্যা দূর করতে এই রোজের ডায়েটে বয়স্করা তিল রাখতেই পারেন। তিল হজমে সাহায্য করে। পেট পরিষ্কার রাখতে তিল দারুণ উপকারী।
৩) তিলে ফেনোলিক্স, লাইগন্যান্সের মতো মতো যৌগ থাকে। এই সব যৌগে উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে, স্নায়ুজনিত নানা সমস্যাও রুখতে সাহায্য করে। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অ্যালঝাইমার্সের ঝুঁকি বাড়ে। তিল নিয়মিত খেলে সেই ঝুঁকিও কমতে পারে।
৪) তিলে থাকা মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট আর পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তে ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। তাই হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও তিল খাওয়া ভাল।
৫) বয়স ধরে রাখতেও তিল বেশ উপকারী। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট আর ভিটামিন ই ত্বকের বয়েস ধরে রাখতে সাহায্য করে।
ফারহানা জেরিন