দীপিকা পাড়ুকোন বনাম সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গা। ‘স্পিরিট’ ছবিতে অভিনয় করার জন্য কয়েকটি শর্ত রেখেছিলেন দীপিকা। দিনে আট ঘণ্টা শুটিং করবেন এবং ২০ কোটি টাকা পারিশ্রমিক নেবেন। ছবির নির্মাতারা মেনে নেননি অভিনেত্রীর দাবি। তার পরেই বাদ পড়তে হয়েছে তাঁকে। এই প্রসঙ্গে দীপিকার নাম না করে তাঁকে ‘নারীবাদ’ নিয়েও খোঁচা দিয়েছেন বঙ্গা। এ বার সেই তরজায় পরিচালকের পক্ষ নিলেন অভিনেত্রী রশ্মিকা মন্দানা!
দীপিকা পাড়ুকোন বরাবরই বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ে নিজের মত রেখেছেন স্পষ্ট ভাবে। সেই দীপিকাকে তাঁর নারীবাদী সত্তা তুলে খোঁচা দিয়েছেন বঙ্গা। যদিও কোথাও অভিনেত্রীর নাম ব্যবহার করেননি। তাঁর ঝুলিতে মোট ছবির সংখ্যা মাত্র তিন। তাতেই গোটা দেশের বিতর্কের কেন্দ্রে পরিচালক বঙ্গা। দক্ষিণী বিনোদন জগতের পরিচালক তিনি। তাঁর উত্থান তেলুগু ছবি ‘অর্জুন রেড্ডি’র মাধ্যমে।
তার পর ‘কবীর সিংহ’ ও ‘অ্যানিম্যাল’-এর মতো ছবি করে ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা পেয়েছেন তিনি। কারণ, তাঁর ছবির পুরুষ চরিত্রেরা অতিরিক্ত রাগের বশে প্রেমিকার গায়ে হাত তোলে। সঙ্গে আছে ঘন ঘন চোখরাঙানো শাসানি। ঠিক একই রকমের পুরুষ বঙ্গার ‘অ্যানিম্যাল’ ছবির মুখ্য চরিত্র রণবিজয়ও। উগ্র পৌরষের পালে এ ভাবেই হাওয়া দেন বঙ্গা, এমনটাই অভিযোগ পরিচালকের বিরুদ্ধে। এই ছবিতে রণবীরের বিপরীতে ছিলেন রশ্মিকা। এই ছবি মুক্তির পর জোরালো হয় তাঁর বিরুদ্ধে ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা। যদিও বঙ্গাকে এমন তকমা দিতে নারাজ রশ্মিক। তিনি বলেন, ‘‘সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গা স্যরের মধ্যে আমি যা দেখেছি তা হল একজন নারীর প্রতি তাঁর পরম শ্রদ্ধা।’
দীপিকা পাড়ুকোন বরাবরই বিভিন্ন সামাজিক বিষয়ে নিজের মত রেখেছেন স্পষ্ট ভাবে। সেই দীপিকাকে তাঁর নারীবাদী সত্তা তুলে খোঁচা দিয়েছেন বঙ্গা। যদিও কোথাও অভিনেত্রীর নাম ব্যবহার করেননি। তাঁর ঝুলিতে মোট ছবির সংখ্যা মাত্র তিন। তাতেই গোটা দেশের বিতর্কের কেন্দ্রে পরিচালক বঙ্গা। দক্ষিণী বিনোদন জগতের পরিচালক তিনি। তাঁর উত্থান তেলুগু ছবি ‘অর্জুন রেড্ডি’র মাধ্যমে।
তার পর ‘কবীর সিংহ’ ও ‘অ্যানিম্যাল’-এর মতো ছবি করে ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা পেয়েছেন তিনি। কারণ, তাঁর ছবির পুরুষ চরিত্রেরা অতিরিক্ত রাগের বশে প্রেমিকার গায়ে হাত তোলে। সঙ্গে আছে ঘন ঘন চোখরাঙানো শাসানি। ঠিক একই রকমের পুরুষ বঙ্গার ‘অ্যানিম্যাল’ ছবির মুখ্য চরিত্র রণবিজয়ও। উগ্র পৌরষের পালে এ ভাবেই হাওয়া দেন বঙ্গা, এমনটাই অভিযোগ পরিচালকের বিরুদ্ধে। এই ছবিতে রণবীরের বিপরীতে ছিলেন রশ্মিকা। এই ছবি মুক্তির পর জোরালো হয় তাঁর বিরুদ্ধে ‘নারীবিদ্বেষী’ তকমা। যদিও বঙ্গাকে এমন তকমা দিতে নারাজ রশ্মিক। তিনি বলেন, ‘‘সন্দীপ রেড্ডি বঙ্গা স্যরের মধ্যে আমি যা দেখেছি তা হল একজন নারীর প্রতি তাঁর পরম শ্রদ্ধা।’