পোশাকি নাম ‘ফাইবার অপটিক ড্রোন’। আদতে ইউক্রেন যুদ্ধে রুশ সেনার নতুন অস্ত্র। গত তিন সপ্তাহে ডনেৎস্ক এবং কুর্স্কে ইউক্রেন ফৌজকে পর্যুদস্ত করতে মস্কোর এই নতুন হাতিয়ার কার্যকর ভূমিকা নিয়েছে বলে জানিয়েছে কয়েকটি পশ্চিমী সংবাদমাধ্যম।
ফাইবার অপটিক কেবল্ বাঁধা, ছোট ব্যাটারি চালিত এই ড্রোনগুলি নীচু দিয়ে নিঃশব্দে ওড়ে। প্রতিপক্ষ সেনার রেডার নজরদারি এড়িয়ে যেতে পারে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। কারণ, কেবলে্র সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এই ড্রোনগুলি কার্যত ‘রেডিয়ো সাইলেন্স’। অর্থাৎ দূর নিয়ন্ত্রিত ‘রেডিয়ো সিগন্যালের’ সূত্র ধরে চিহ্নিত করা খুবই কঠিন। সম্প্রতি ইউক্রেনের রডিনস্কে শহরেরআকাশে এই ড্রোনের ঝাঁক প্রায় ২৫০ কিলোগ্রাম বোমা বয়ে নিয়ে গিয়ে সেখানকার মূল প্রশাসনিক ভবনটি ধ্বংস করে দিয়েছে।
ফাইবার অপটিক কেবল্ নিয়ন্ত্রিত হলেও ১০ কিলোমিটারেরও বেশি উড়ে গিয়ে আঘাত হানার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। প্রাথমিক ভাবে রুশ ফৌজ নজরদারির কাজেই ব্যবহার করেছে এই ড্রোন। কিন্তু ২০০৪-এর মধ্যপর্ব থেকে ধীরে ধীরে ঘাতক ড্রোন হিসেবে এর ব্যবহার শুরু হয়। গত ছ’দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান সহযোগী দেশ রাশিয়া। বিনা শর্তে বছরের পর বছর নয়াদিল্লিকে অস্ত্র এবং প্রযুক্তি সরবরাহ করেছে মস্কো। সম্প্রতি অপারেশন সিঁদুর এবং পরবর্তী সংঘাতপর্বেও রাশিয়ার সহযোগিতায় তৈরি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র, রুশ এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ইগলা বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহাক করেছে ভারতীয় সেনা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি সূত্রের দাবি, ইউক্রেন যুদ্ধে কার্যকারিতা দেখে ফাইবার অপটিক কেবল্ ড্রোনে আগ্রহ বেড়েছে সেনার।
                           ফাইবার অপটিক কেবল্ বাঁধা, ছোট ব্যাটারি চালিত এই ড্রোনগুলি নীচু দিয়ে নিঃশব্দে ওড়ে। প্রতিপক্ষ সেনার রেডার নজরদারি এড়িয়ে যেতে পারে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই। কারণ, কেবলে্র সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হওয়ায় এই ড্রোনগুলি কার্যত ‘রেডিয়ো সাইলেন্স’। অর্থাৎ দূর নিয়ন্ত্রিত ‘রেডিয়ো সিগন্যালের’ সূত্র ধরে চিহ্নিত করা খুবই কঠিন। সম্প্রতি ইউক্রেনের রডিনস্কে শহরেরআকাশে এই ড্রোনের ঝাঁক প্রায় ২৫০ কিলোগ্রাম বোমা বয়ে নিয়ে গিয়ে সেখানকার মূল প্রশাসনিক ভবনটি ধ্বংস করে দিয়েছে।
ফাইবার অপটিক কেবল্ নিয়ন্ত্রিত হলেও ১০ কিলোমিটারেরও বেশি উড়ে গিয়ে আঘাত হানার ক্ষমতা রয়েছে এই ড্রোনের। প্রাথমিক ভাবে রুশ ফৌজ নজরদারির কাজেই ব্যবহার করেছে এই ড্রোন। কিন্তু ২০০৪-এর মধ্যপর্ব থেকে ধীরে ধীরে ঘাতক ড্রোন হিসেবে এর ব্যবহার শুরু হয়। গত ছ’দশকেরও বেশি সময় ধরে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতের প্রধান সহযোগী দেশ রাশিয়া। বিনা শর্তে বছরের পর বছর নয়াদিল্লিকে অস্ত্র এবং প্রযুক্তি সরবরাহ করেছে মস্কো। সম্প্রতি অপারেশন সিঁদুর এবং পরবর্তী সংঘাতপর্বেও রাশিয়ার সহযোগিতায় তৈরি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র, রুশ এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা, ইগলা বিমান বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহাক করেছে ভারতীয় সেনা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি সূত্রের দাবি, ইউক্রেন যুদ্ধে কার্যকারিতা দেখে ফাইবার অপটিক কেবল্ ড্রোনে আগ্রহ বেড়েছে সেনার।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                