পারিবারিক কলহের জেরে পটুয়াখালীতে শাকিল (ছদ্মনাম) নামে এক ব্যক্তির লিঙ্গ ব্লেড দিয়ে কেটে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার স্ত্রী রত্নার (ছদ্মনাম) বিরুদ্ধে।
গুরুতর আহত অবস্থায় শাকিলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবেশীরা রত্নাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরির সুবাদে শাকিল ও রত্নার পরিচয় হয় এবং পরে তারা বিয়ে করেন। সম্প্রতি কারখানাটি বন্ধ হয়ে গেলে দুজনই চাকরি হারান। এরপর শাকিল তার স্ত্রী রত্নাকে নিয়ে পটুয়াখালীতে গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন।
শহরের পরিবেশে বেড়ে ওঠা রত্না গ্রামের জীবনযাত্রার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিলেন না। তিনি ঢাকায় ফিরে যেতে চাইলেও শাকিল গ্রামে থাকার ব্যাপারে অনড় ছিলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
এরই ধারাবাহিকতায়, ঘটনার দিন দুপুরে শাকিল যখন ঘুমাচ্ছিলেন, তখন রত্না একটি ব্লেড দিয়ে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেন। শাকিলের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে রত্নাকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় ধরে ফেলে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রত্নাকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে রত্না রাগের মাথায় এই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। আহত শাকিলকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গুরুতর আহত অবস্থায় শাকিলকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার পর পালিয়ে যাওয়ার সময় প্রতিবেশীরা রত্নাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঢাকার একটি পোশাক কারখানায় চাকরির সুবাদে শাকিল ও রত্নার পরিচয় হয় এবং পরে তারা বিয়ে করেন। সম্প্রতি কারখানাটি বন্ধ হয়ে গেলে দুজনই চাকরি হারান। এরপর শাকিল তার স্ত্রী রত্নাকে নিয়ে পটুয়াখালীতে গ্রামের বাড়িতে চলে আসেন।
শহরের পরিবেশে বেড়ে ওঠা রত্না গ্রামের জীবনযাত্রার সাথে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিলেন না। তিনি ঢাকায় ফিরে যেতে চাইলেও শাকিল গ্রামে থাকার ব্যাপারে অনড় ছিলেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়ই ঝগড়া হতো।
এরই ধারাবাহিকতায়, ঘটনার দিন দুপুরে শাকিল যখন ঘুমাচ্ছিলেন, তখন রত্না একটি ব্লেড দিয়ে তার গোপনাঙ্গ কেটে দেন। শাকিলের চিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে এসে রত্নাকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যাওয়ার সময় ধরে ফেলে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে রত্নাকে গ্রেফতার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে রত্না রাগের মাথায় এই ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে স্বীকার করেছেন। আহত শাকিলকে স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নিজস্ব প্রতিবেদক