কাজিপুরে আম দেয়ার কথা বলে দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর বড় ভাই বাদী হয়ে কাজিপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম আব্দুল মজিদ মিনুG তিনি উপজেলার মেঘাই গ্রামের রফিকুল ইসলামের ছেলে।
শুক্রবার (৩০ শে) কাজিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলাটি আজকেই রুজু হবে। বিদ্যুৎ ও সার্ভার সমস্যার কারণে একটু লেট হয়েছে। আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ মে বিকেলে ওই শিশুটিকে আম দেয়ার কথা বলে বাড়ীর পার্শ্ববর্তী যমুনার তীরে ভুট্টা খেতে নিয়ে যান আব্দুল মজিদ মিনু। সেখানে নিয়ে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন তিনি। পরে ভুক্তভোগী শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি আসে। শিশুটির মা কান্নার কারণ জানতে চাইলে শিশুটি বলে আব্দুল মজিদ মিনু ভুট্টার খেতে নিয়ে তাকে জোরপূর্বক খারাপ কাজ করেছে। শিশুটির অবস্থা খারাপের দিকে গেলে পরিবারের লোকজন তাকে স্থানীয় ডাক্তারের কাছে নিয়ে চিকিৎসা করান। পরে সামাজিকতার ভয়ে ভুক্তভোগীকে গোপনে চিকিৎসা দিচ্ছেন তার পরিবার।
ভুক্তভোগী শিশুটির বড় ভাই বলেন, মিনুর বিরুদ্ধে শিশু কিশোরদের ক্ষতি করার প্রবনতা দীর্ঘদিনের। এই ঘটনা ধামাচাপা না দিলে আমার বোন ও আমার পরিবারকে শেষ করে দেবে বলে ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে মিনু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানায়, অভিযুক্ত মিনু রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে। এর আগেও কয়েকজন শিশুর সাথে এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে। কিন্তু তাদের পরিবার সামাজিকতার ভয়ে বিষয়গুলো প্রকাশ করেনি।
শুক্রবার (৩০ শে) কাজিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আলম বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বৃহস্পতিবার (২৯ মে) একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলাটি আজকেই রুজু হবে। বিদ্যুৎ ও সার্ভার সমস্যার কারণে একটু লেট হয়েছে। আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, গত ২৩ মে বিকেলে ওই শিশুটিকে আম দেয়ার কথা বলে বাড়ীর পার্শ্ববর্তী যমুনার তীরে ভুট্টা খেতে নিয়ে যান আব্দুল মজিদ মিনু। সেখানে নিয়ে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন তিনি। পরে ভুক্তভোগী শিশুটি কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি আসে। শিশুটির মা কান্নার কারণ জানতে চাইলে শিশুটি বলে আব্দুল মজিদ মিনু ভুট্টার খেতে নিয়ে তাকে জোরপূর্বক খারাপ কাজ করেছে। শিশুটির অবস্থা খারাপের দিকে গেলে পরিবারের লোকজন তাকে স্থানীয় ডাক্তারের কাছে নিয়ে চিকিৎসা করান। পরে সামাজিকতার ভয়ে ভুক্তভোগীকে গোপনে চিকিৎসা দিচ্ছেন তার পরিবার।
ভুক্তভোগী শিশুটির বড় ভাই বলেন, মিনুর বিরুদ্ধে শিশু কিশোরদের ক্ষতি করার প্রবনতা দীর্ঘদিনের। এই ঘটনা ধামাচাপা না দিলে আমার বোন ও আমার পরিবারকে শেষ করে দেবে বলে ভয়ভীতি ও হুমকি দিচ্ছে মিনু।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানায়, অভিযুক্ত মিনু রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় বিষয়টি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে। এর আগেও কয়েকজন শিশুর সাথে এরকম ঘটনা ঘটিয়েছে। কিন্তু তাদের পরিবার সামাজিকতার ভয়ে বিষয়গুলো প্রকাশ করেনি।