রাজশাহী নগরীতে বিপুল পরিমান ইয়াবা ট্যাবলেট ও মাদক বিক্রির নগদ ৮৬,৮০০ টাকা জব্দ করেছে রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) সদস্যরা।
ডিএনসি’র রাজশাহী জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাতে মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার বাসিন্দা মোসাঃ আলোর (৪৪) বাড়িতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিএনসি’র একটি দল তার একতলা পাকা বাড়ির রান্নাঘর ও শোবার ঘরে তল্লাশি চালিয়ে একটি স্বচ্ছ পলিথিন ব্যাগে ১০টি নীল রঙের জিপার প্যাকেটে মোট ২ হাজার পিস এবং আরেকটি সাদা কাপড়ের ব্যাগে ৩টি জিপার প্যাকেটে আরও ৫৪৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মোট ২,৫৪৬ পিস ইয়াবার ওজন আনুমানিক ২৫৪.৬ গ্রাম।
রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান আহমেদ খান জানান, অভিযানের সময় আসামি মোসাঃ আলো কৌশলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় চন্দ্রিমা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান জাকিরের বিরুদ্ধে।
এই অভিযানে ইয়াবা-সহ নারী মাদক কারবারীকে আটকের পর ৫লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে দেন দরবার শেষে ১লাখ টাকা নিয়ে ওই মাদক কারবকারী নারী পালাতে সহায়তা করা হয়। এছাড়া ইয়াবা মামলায় ওই নারীর পরিবারের ৩জন সদস্যকে মামলায় অন্তভূক্ত না করার ও অভিযোগ ওঠেছে। এই ঘটনার যাহার একটি অডিও ফুটেজ রয়েছে।
এর আগে ২০-০৮-২০২৫ তারিখে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, রাজশাহী (ক), সার্কেল মতিহার থানার নগরীর ধরমপুর নদীর পড়ের বাসিন্দ মৃত মল্লিকের স্ত্রী জোছনাকে ১১কেজি ৮০০গ্রাম গাঁজা সহ আটক করেন এসআই জাকির ও এএসআই শোভা। এ সময় মৃত মল্লিকের মেয়ে কুখ্যাত মাদক কারবারী রঙ্গীলা পালিয়ে যায়। পরে মামলায় রঙ্গিলার নাম বাদ দেয়া এবং ১০কেজি গাঁজার স্থানে ২ কেজি গাঁজার মামলা দিয়ে আসামী চালান দেয়া হয়। বিনিময়ে মোটা অংকের টাকা গ্রহণ করেন এই দুই কর্মকর্তা। যাহা ওই বসতির স্থানীয়দের অনেকেই জানেন। এছাড়াও কশিয়াডাঙ্গা, হরিপুর, নগরীর দাসপুকুর আইডি বাগান, রেলক্রসিং জাঙ্গালপাড়া, আদুবুরি, জাহাজঘাট, কাটাখালি, বেলঘরিয়া, টাংগণ-সহ তাদের সকল অভিযানিক এলাকার বিভিন্ন কমাদক কারবারীদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করেন বলে তাদের সোর্স মাধ্যমে জানা গেছে। এসব ঘটনার নেপথ্যে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান। এমনই অভিযোগ সোর্স সূত্রে জানা গেছে।
সম্প্রতি গোদাগাড়ীর পরমান্দপুর প্লট ব্যবসায়ী ও কৃষক পিয়ারুলের বাসায় অভিযান পরিচালনা করেন পরিদর্শক রায়হান। ওই সময় ভুক্তভোগীর বাচ্চাসহ তার স্ত্রী ও প্রতিবেশি দুজন ব্যক্তিকে মারধর করা হয়। কোন প্রকার মাদকদ্রব্য না পাওয়ার পরও তাদের হয়রানী করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদপত্র ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত করা হয়।
এ ব্যপারে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে, মোঃ রায়হান আহমেদ খান বলেন, নগরীর চন্দ্রিমা থানার মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার অভিযানে আমি নিজে ছিলাম। অভিযানের সম্পূর্ণ ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, নগরীর মতিহার থানার ধরমপুর এলাকার অভিযানে আমি ছিলাম না, ট্রেনিং-এ ছিলাম। তাই বলতে পারবোনা। এসআই জাকিরের বিষয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
ডিএনসি’র রাজশাহী জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার রাতে মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার বাসিন্দা মোসাঃ আলোর (৪৪) বাড়িতে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
ডিএনসি’র একটি দল তার একতলা পাকা বাড়ির রান্নাঘর ও শোবার ঘরে তল্লাশি চালিয়ে একটি স্বচ্ছ পলিথিন ব্যাগে ১০টি নীল রঙের জিপার প্যাকেটে মোট ২ হাজার পিস এবং আরেকটি সাদা কাপড়ের ব্যাগে ৩টি জিপার প্যাকেটে আরও ৫৪৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট জব্দ করা হয়। জব্দকৃত মোট ২,৫৪৬ পিস ইয়াবার ওজন আনুমানিক ২৫৪.৬ গ্রাম।
রাজশাহী জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান আহমেদ খান জানান, অভিযানের সময় আসামি মোসাঃ আলো কৌশলে পালিয়ে যায়।
এ ঘটনায় চন্দ্রিমা থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
অভিযোগ উঠেছে, জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান জাকিরের বিরুদ্ধে।
এই অভিযানে ইয়াবা-সহ নারী মাদক কারবারীকে আটকের পর ৫লাখ টাকা দাবি করা হয়। পরে দেন দরবার শেষে ১লাখ টাকা নিয়ে ওই মাদক কারবকারী নারী পালাতে সহায়তা করা হয়। এছাড়া ইয়াবা মামলায় ওই নারীর পরিবারের ৩জন সদস্যকে মামলায় অন্তভূক্ত না করার ও অভিযোগ ওঠেছে। এই ঘটনার যাহার একটি অডিও ফুটেজ রয়েছে।
এর আগে ২০-০৮-২০২৫ তারিখে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, রাজশাহী (ক), সার্কেল মতিহার থানার নগরীর ধরমপুর নদীর পড়ের বাসিন্দ মৃত মল্লিকের স্ত্রী জোছনাকে ১১কেজি ৮০০গ্রাম গাঁজা সহ আটক করেন এসআই জাকির ও এএসআই শোভা। এ সময় মৃত মল্লিকের মেয়ে কুখ্যাত মাদক কারবারী রঙ্গীলা পালিয়ে যায়। পরে মামলায় রঙ্গিলার নাম বাদ দেয়া এবং ১০কেজি গাঁজার স্থানে ২ কেজি গাঁজার মামলা দিয়ে আসামী চালান দেয়া হয়। বিনিময়ে মোটা অংকের টাকা গ্রহণ করেন এই দুই কর্মকর্তা। যাহা ওই বসতির স্থানীয়দের অনেকেই জানেন। এছাড়াও কশিয়াডাঙ্গা, হরিপুর, নগরীর দাসপুকুর আইডি বাগান, রেলক্রসিং জাঙ্গালপাড়া, আদুবুরি, জাহাজঘাট, কাটাখালি, বেলঘরিয়া, টাংগণ-সহ তাদের সকল অভিযানিক এলাকার বিভিন্ন কমাদক কারবারীদের কাছ থেকে মাসোহারা আদায় করেন বলে তাদের সোর্স মাধ্যমে জানা গেছে। এসব ঘটনার নেপথ্যে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অফিসের পরিদর্শক রায়হান। এমনই অভিযোগ সোর্স সূত্রে জানা গেছে।
সম্প্রতি গোদাগাড়ীর পরমান্দপুর প্লট ব্যবসায়ী ও কৃষক পিয়ারুলের বাসায় অভিযান পরিচালনা করেন পরিদর্শক রায়হান। ওই সময় ভুক্তভোগীর বাচ্চাসহ তার স্ত্রী ও প্রতিবেশি দুজন ব্যক্তিকে মারধর করা হয়। কোন প্রকার মাদকদ্রব্য না পাওয়ার পরও তাদের হয়রানী করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদপত্র ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রকাশিত করা হয়।
এ ব্যপারে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে, মোঃ রায়হান আহমেদ খান বলেন, নগরীর চন্দ্রিমা থানার মুশরইল জলিলের মোড় এলাকার অভিযানে আমি নিজে ছিলাম। অভিযানের সম্পূর্ণ ভিডিও ফুটেজ আমার কাছে রয়েছে। তিনি আরও বলেন, নগরীর মতিহার থানার ধরমপুর এলাকার অভিযানে আমি ছিলাম না, ট্রেনিং-এ ছিলাম। তাই বলতে পারবোনা। এসআই জাকিরের বিষয়ে বিভিন্ন মাধ্যমে শুনেছি। তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক