রাজশাহী মহানগরীর কাজলা এলাকায় ইমারত নির্মাণ আইন লঙ্ঘন করে একটি সাত তলা ভবনের অবৈধ নির্মাণ কাজ চালানোর অভিযোগে রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (আরডিএ) সাত ব্যক্তিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ জারি করেছেন।
রবিবার দুপুরে আরডিএ’র অথরাইজড অফিসার, মোঃ আব্দুল্লাহ আল তারিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিশপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন: মোঃ এনামুল হক, মোঃ মনিরুল ইসলাম, মোঃ গোলাম মোস্তফা, মোসাঃ হামিদা বেগম, মিসেস রিফা জাকারিয়া, মোঃ মোকছেদুজ্জামান তালুকদার এবং পক সেহাদ। তারা কাজলা মৌজার আরএস-২৭৮, ৭৭৯ ও ৭৮০ নং দাগে ভবনটি নির্মাণ করছেন।
আরডিএ’র নোটিশে বলা হয়েছে, ইমারত নির্মাণ আইন ১৯৫২-এর ৩(খ) ধারা অনুযায়ী ভবনটির নির্মাণকাজে একাধিক বিচ্যুতি লক্ষ্য করা গেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, নির্মাণাধীন ভবনটির ভিত্তি ও প্রতিটি তলার নির্মাণ কাজ পরিদর্শনের প্রমাণপত্র গ্রহণ করা হয়নি এবং নির্মাণস্থলে তথ্য বোর্ড স্থাপন করা হয়নি। যাহা অনুমোদনের ২নং শর্তের লঙ্ঘন।
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ হলো, ভবনটির সামনে, পিছনে এবং উভয় পাশে অনুমোদিত নকশার বাইরে অতিরিক্ত নির্মাণ কাজ করা হয়েছে। এতে অনুমোদনের ১৬নং শর্তের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
এ অবৈধ নির্মাণ কাজ কেন ভেঙে ফেলা বা অপসারণ করা হবে না। তার সন্তোষজনক জবাব আগামী ৭ দিনের মধ্যে দাখিল করার জন্য নোটিশে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপযুক্ত জবাব না পেলে, পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়।
নোটিশপ্রাপ্তরা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে আগ্রহী হলে, তাদের আগামী (৪ ডিসেম্বর, ২০২৫) তারিখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আরডিএ দপ্তরে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে ভবনের অনুমোদিত নকশা, জমির দলিল, খতিয়ান, এবং জাতীয় পরিচয়পত্র।
একই আইনের ৩(খ)(২) ধারা অনুযায়ী, নোটিশ জারির পর থেকে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আরডিএ কর্তৃপক্ষ মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জকে (ওসি) নির্মাণ কাজ বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।
এছাড়াও, ভবনটির নির্মাণ তদারকির দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী খন্দকার শাহরিয়ার রহমান এবং আগ্রহী পক্ষ হিসেবে মোঃ সেলিম রেজা খোকনকেও শুনানিতে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ঘটনা মহানগরীতে অবৈধ নির্মাণ কাজের বিরুদ্ধে আরডিএ’র কঠোর অবস্থানের প্রতিফলন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
রবিবার দুপুরে আরডিএ’র অথরাইজড অফিসার, মোঃ আব্দুল্লাহ আল তারিক স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
নোটিশপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন: মোঃ এনামুল হক, মোঃ মনিরুল ইসলাম, মোঃ গোলাম মোস্তফা, মোসাঃ হামিদা বেগম, মিসেস রিফা জাকারিয়া, মোঃ মোকছেদুজ্জামান তালুকদার এবং পক সেহাদ। তারা কাজলা মৌজার আরএস-২৭৮, ৭৭৯ ও ৭৮০ নং দাগে ভবনটি নির্মাণ করছেন।
আরডিএ’র নোটিশে বলা হয়েছে, ইমারত নির্মাণ আইন ১৯৫২-এর ৩(খ) ধারা অনুযায়ী ভবনটির নির্মাণকাজে একাধিক বিচ্যুতি লক্ষ্য করা গেছে। অভিযোগ অনুযায়ী, নির্মাণাধীন ভবনটির ভিত্তি ও প্রতিটি তলার নির্মাণ কাজ পরিদর্শনের প্রমাণপত্র গ্রহণ করা হয়নি এবং নির্মাণস্থলে তথ্য বোর্ড স্থাপন করা হয়নি। যাহা অনুমোদনের ২নং শর্তের লঙ্ঘন।
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ হলো, ভবনটির সামনে, পিছনে এবং উভয় পাশে অনুমোদিত নকশার বাইরে অতিরিক্ত নির্মাণ কাজ করা হয়েছে। এতে অনুমোদনের ১৬নং শর্তের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
এ অবৈধ নির্মাণ কাজ কেন ভেঙে ফেলা বা অপসারণ করা হবে না। তার সন্তোষজনক জবাব আগামী ৭ দিনের মধ্যে দাখিল করার জন্য নোটিশে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে উপযুক্ত জবাব না পেলে, পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানানো হয়।
নোটিশপ্রাপ্তরা ব্যক্তিগত শুনানিতে অংশ নিতে আগ্রহী হলে, তাদের আগামী (৪ ডিসেম্বর, ২০২৫) তারিখে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আরডিএ দপ্তরে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে ভবনের অনুমোদিত নকশা, জমির দলিল, খতিয়ান, এবং জাতীয় পরিচয়পত্র।
একই আইনের ৩(খ)(২) ধারা অনুযায়ী, নোটিশ জারির পর থেকে পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্মাণ কাজ বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আরডিএ কর্তৃপক্ষ মতিহার থানার অফিসার ইনচার্জকে (ওসি) নির্মাণ কাজ বন্ধের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়েছেন।
এছাড়াও, ভবনটির নির্মাণ তদারকির দায়িত্বে থাকা প্রকৌশলী খন্দকার শাহরিয়ার রহমান এবং আগ্রহী পক্ষ হিসেবে মোঃ সেলিম রেজা খোকনকেও শুনানিতে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ঘটনা মহানগরীতে অবৈধ নির্মাণ কাজের বিরুদ্ধে আরডিএ’র কঠোর অবস্থানের প্রতিফলন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক