দিনাজপুরের বিরামপুরে নবান্ন উৎসবের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় তর্কের জেরে স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে হাফিজুল ইসলাম (৬৫) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত রেহেনা বেগমকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে বিরামপুর পল্লীতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুল ৪ নম্বর দিওড় ইউনিয়নের কুচিয়ামোড় গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি নবান্ন উৎসবের জন্য স্ত্রী রেহেনা বেগম তার স্বামী হাফিজুলের শাড়ি কিনে দেওয়ার আবদার করেছিল। শাড়ি কিনে না দেওয়ায় মঙ্গলবার সকালে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এসময় স্ত্রী তার বসার কাঠের পিঁড়ি দিয়ে হাফিজুলের মাথায় আঘাত করে। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হাফিজুল। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে ফোর্স পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নারী রেহেনাকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকালে বিরামপুর পল্লীতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজুল ৪ নম্বর দিওড় ইউনিয়নের কুচিয়ামোড় গ্রামের মৃত আব্দুস সামাদের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি নবান্ন উৎসবের জন্য স্ত্রী রেহেনা বেগম তার স্বামী হাফিজুলের শাড়ি কিনে দেওয়ার আবদার করেছিল। শাড়ি কিনে না দেওয়ায় মঙ্গলবার সকালে দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এসময় স্ত্রী তার বসার কাঠের পিঁড়ি দিয়ে হাফিজুলের মাথায় আঘাত করে। এতে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন হাফিজুল। স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিরামপুর থানার ওসি মমতাজুল হক বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে ফোর্স পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নারী রেহেনাকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক