বিজ্ঞানীদের হাতে এল অবাক করা আবিষ্কার। রাইস বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা বহুদিন ধরেই এক ধরণের ব্যাকটেরিয়ার ওপর কাজ করছিলেন। এই ব্যাকটেরিয়ার একটি বিশেষ ধরণের বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এরা বেঁচে থাকে বিদ্যুত দিয়ে। কিন্তু অন্যরা থেকে অক্সিজেন দিয়ে।
তবে কীভাবে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া কাজ করে। জানা গিয়েছে এদের দেহ ইলেকট্রন দিয়ে তৈরি। ফলে সেখান থেকে এরা অন্যদের থেকে একেবারে আলাদা। এই কারণে এদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন দরকার হয় না। এদের দেহে নিজে থেকেই বিদ্যুতের মত এক ধরণের এনার্জি বের হয়। ফলে সেখান থেকে এরা অতি সহজেই নিজেদের জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
অক্সিজেন ছাড়া কোনও প্রাণী বাঁচতে পারে না। সেই তালিকায় নানা ধরণের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। তবে তাদরকে এবার পিছনে ফেলে দিয়েছে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া। এরা এমন জায়গায় থাকতে পারে যেখানে অক্সিজেন নেই। সেটা মহাকাশ হতে পারে বা গভীর সমুদ্র হতে পারে।
এই ব্যাকটেরিয়াকে দেখে গবেষকরা উৎসাহিত বোধ করেছেন। তারা মনে করছেন যেভাবে এই ব্যাকটেরিয়া অক্সিজেন ছাড়া থাকতে পারেন তেমন যদি মানুষ থাকতে পারে তাহলে পৃথিবীতে অক্সিজেনের অভাব রোধ করা যাবে।
ভবিষ্যতের প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া একটি নতুন দিকের সন্ধান দিয়েছে। কোন শক্তি রয়েছে এর মধ্যে যার দ্বারা এরা অতি সহজেই অক্সিজেন ছাড়া থাকতে পারে সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।
বেশিরভাগ জীবন্ত প্রাণীর অক্সিজেন দরকার হয় খাবারকে এনার্জিতে পরিনত করার জন্য। এরফলে দেহের মধ্যে যে ইলেকট্রন তৈরি হয় সেটা সকলকে সময় দিতে পারে। তবে দেহের ভিতরেই যদি অক্সিজেন তৈরির সেল থাকে যেমন গাছের আছে তাহলে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়ার মতো ক্ষমতা তৈরি হতে পারে। সেখানে দেহ নিজে থেকেই এনার্জি তৈরি করতে পারে। কোনও অক্সিজেন লাগবে না। এটাই এখন প্রধান কাজ বিজ্ঞানীদের কাছে।
তবে কীভাবে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া কাজ করে। জানা গিয়েছে এদের দেহ ইলেকট্রন দিয়ে তৈরি। ফলে সেখান থেকে এরা অন্যদের থেকে একেবারে আলাদা। এই কারণে এদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন দরকার হয় না। এদের দেহে নিজে থেকেই বিদ্যুতের মত এক ধরণের এনার্জি বের হয়। ফলে সেখান থেকে এরা অতি সহজেই নিজেদের জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
অক্সিজেন ছাড়া কোনও প্রাণী বাঁচতে পারে না। সেই তালিকায় নানা ধরণের ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। তবে তাদরকে এবার পিছনে ফেলে দিয়েছে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া। এরা এমন জায়গায় থাকতে পারে যেখানে অক্সিজেন নেই। সেটা মহাকাশ হতে পারে বা গভীর সমুদ্র হতে পারে।
এই ব্যাকটেরিয়াকে দেখে গবেষকরা উৎসাহিত বোধ করেছেন। তারা মনে করছেন যেভাবে এই ব্যাকটেরিয়া অক্সিজেন ছাড়া থাকতে পারেন তেমন যদি মানুষ থাকতে পারে তাহলে পৃথিবীতে অক্সিজেনের অভাব রোধ করা যাবে।
ভবিষ্যতের প্রজন্মকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য এই ধরণের ব্যাকটেরিয়া একটি নতুন দিকের সন্ধান দিয়েছে। কোন শক্তি রয়েছে এর মধ্যে যার দ্বারা এরা অতি সহজেই অক্সিজেন ছাড়া থাকতে পারে সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।
বেশিরভাগ জীবন্ত প্রাণীর অক্সিজেন দরকার হয় খাবারকে এনার্জিতে পরিনত করার জন্য। এরফলে দেহের মধ্যে যে ইলেকট্রন তৈরি হয় সেটা সকলকে সময় দিতে পারে। তবে দেহের ভিতরেই যদি অক্সিজেন তৈরির সেল থাকে যেমন গাছের আছে তাহলে এই ধরণের ব্যাকটেরিয়ার মতো ক্ষমতা তৈরি হতে পারে। সেখানে দেহ নিজে থেকেই এনার্জি তৈরি করতে পারে। কোনও অক্সিজেন লাগবে না। এটাই এখন প্রধান কাজ বিজ্ঞানীদের কাছে।