রাশিয়ার মধ্যাঞ্চল সাইবেরিয়ায় একটি বড় ধরণের হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। নিরাপত্তা কর্মকর্তার বরাতে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রোববার (১ জুন) এই হামলায় ৪০টি রাশিয়ান যুদ্ধবিমান ধ্বংস করা হয়েছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, যদি এই ঘটনা নিশ্চিত হয়, তাহলে এই হামলা হবে যুদ্ধের সবচেয়ে ক্ষতিকর ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলা। মস্কোর জন্য এটি হবে একটি উল্লেখযোগ্য ধাক্কা।
ওই কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এই হামলা পরিচালনা করেছে এবং একই সাথে চারটি রাশিয়ান সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আঘাত করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ৪০টিরও বেশি বিমানে আঘাত হানা হয়। এর মধ্যে রয়েছে 'Tu-95' এবং 'Tu-22' কৌশলগত বোমারু বিমান।
রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে এই দাবিগুলো যাচাই করতে পারেনি বলে জানিয়েছে। সূত্রটি ভিডিও ফুটেজ শেয়ার করেছে, এতে হামলার দৃশ্য দেখা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ছবিতে বেশ কয়েকটি বড় বিমান আগুনে পুড়ে যেতে দেখা গেছে। এর মধ্যে কয়েকটি 'Tu-95' কৌশলগত বোমারু বিমান বলে মনে হচ্ছে।
ফ্রান্স টোয়েন্টিফোরের পৃথক প্রতিবেদন অনুসারে, অভিযানের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করে এক কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণটি কার্যকর করতে দেড় বছরেরও বেশি সময় লেগেছে এবং প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ব্যক্তিগতভাবে এটি তত্ত্বাবধান করেন।
অপরদিকে, সাইবেরিয়ার ইরকুটস্ক শহরের গভর্নর ইগর কোবজেভ বলেছেন, স্রেডনি এলাকার কাছে একটি সামরিক ইউনিটের উপর ড্রোন হামলা হয়েছে।
টেলিগ্রামে তার পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আকাশে বিশাল ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠছে এবং ড্রোনগুলো উড়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, সাইবেরিয়ার ওই অংশে এটিই প্রথম এ ধরণের আক্রমণ। এই আক্রমণে ড্রোনের সংখ্যা স্পষ্ট নয়।
                           রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, যদি এই ঘটনা নিশ্চিত হয়, তাহলে এই হামলা হবে যুদ্ধের সবচেয়ে ক্ষতিকর ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলা। মস্কোর জন্য এটি হবে একটি উল্লেখযোগ্য ধাক্কা।
ওই কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেন, অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা এই হামলা পরিচালনা করেছে এবং একই সাথে চারটি রাশিয়ান সামরিক বিমান ঘাঁটিতে আঘাত করা হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ৪০টিরও বেশি বিমানে আঘাত হানা হয়। এর মধ্যে রয়েছে 'Tu-95' এবং 'Tu-22' কৌশলগত বোমারু বিমান।
রয়টার্স তাৎক্ষণিকভাবে এই দাবিগুলো যাচাই করতে পারেনি বলে জানিয়েছে। সূত্রটি ভিডিও ফুটেজ শেয়ার করেছে, এতে হামলার দৃশ্য দেখা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ছবিতে বেশ কয়েকটি বড় বিমান আগুনে পুড়ে যেতে দেখা গেছে। এর মধ্যে কয়েকটি 'Tu-95' কৌশলগত বোমারু বিমান বলে মনে হচ্ছে।
ফ্রান্স টোয়েন্টিফোরের পৃথক প্রতিবেদন অনুসারে, অভিযানের বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশ করে এক কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণটি কার্যকর করতে দেড় বছরেরও বেশি সময় লেগেছে এবং প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি ব্যক্তিগতভাবে এটি তত্ত্বাবধান করেন।
অপরদিকে, সাইবেরিয়ার ইরকুটস্ক শহরের গভর্নর ইগর কোবজেভ বলেছেন, স্রেডনি এলাকার কাছে একটি সামরিক ইউনিটের উপর ড্রোন হামলা হয়েছে।
টেলিগ্রামে তার পোস্ট করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, আকাশে বিশাল ধোঁয়ার কুণ্ডলী উঠছে এবং ড্রোনগুলো উড়ে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, সাইবেরিয়ার ওই অংশে এটিই প্রথম এ ধরণের আক্রমণ। এই আক্রমণে ড্রোনের সংখ্যা স্পষ্ট নয়।
 
  আন্তজার্তিক ডেস্ক
 আন্তজার্তিক ডেস্ক  
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                     
                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                 
                                                     
                                                