মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটিতে কংগ্রেসের ফ্লোরে উত্তপ্ত বিতর্কের সময় আইনপ্রণেতাদের মধ্যে হাতাহাতি ও চুল টানাটানির ঘটনা ঘটেছে। সোমবারের (১৫ ডিসেম্বর) এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলের নারী আইনপ্রণেতারা কংগ্রেস কক্ষের সামনের একটি পডিয়াম দখলকে কেন্দ্র করে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন। শুরুতে উচ্চস্বরে বাকবিতণ্ডা হলেও পরিস্থিতি দ্রুত ধাক্কাধাক্কি এবং একপর্যায়ে চুল টানাটানিতে রূপ নেয়। এ সময় অন্য আইনপ্রণেতারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন।
স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, মেক্সিকো সিটির স্বচ্ছতা তদারকি সংস্থার সংস্কার নিয়ে চলা বিতর্কের মধ্যেই এ ঘটনা ঘটে। ডানপন্থী ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টি (পিএএন) অভিযোগ করে, বামপন্থী ও ক্ষমতাসীন মোরেনো পার্টির আচরণের প্রতিবাদে তারা পডিয়ামে অবস্থান নিয়েছিল।
পিএএনের সদস্যরা পডিয়াম ছাড়তে অস্বীকৃতি জানালে মোরেনো পার্টির আইনপ্রণেতারা তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তির সূত্রপাত হয় বলে জানানো হয়েছে। ঘটনার পর উভয় দলই সহিংসতার নিন্দা জানালেও কে আগে উসকানি দিয়েছে—তা নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে।
ঘটনার পর এক সংবাদ সম্মেলনে পিএএনের সহকারী আন্দ্রেস আতাইদে বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে পডিয়াম দখল করেছিলেন এবং কাউকে স্পর্শ করেননি। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠ আইনপ্রণেতা দল ও তাদের মিত্ররা সহিংসতার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ পুনর্দখলের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এ ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পিএএনের আইনপ্রণেতা দানিয়েলা আলভারেজ বলেন, এমন আচরণ শুধু অশালীন ও আগ্রাসীই নয়, বরং দুঃখজনক যে মেক্সিকো সিটির ক্ষমতাসীন দল থেকেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনার পর মেক্সিকোর রাজনীতিতে সংসদের ভেতরে শৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক সহনশীলতা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনৈতিক দলের নারী আইনপ্রণেতারা কংগ্রেস কক্ষের সামনের একটি পডিয়াম দখলকে কেন্দ্র করে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন। শুরুতে উচ্চস্বরে বাকবিতণ্ডা হলেও পরিস্থিতি দ্রুত ধাক্কাধাক্কি এবং একপর্যায়ে চুল টানাটানিতে রূপ নেয়। এ সময় অন্য আইনপ্রণেতারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন।
স্থানীয় গণমাধ্যমের তথ্যমতে, মেক্সিকো সিটির স্বচ্ছতা তদারকি সংস্থার সংস্কার নিয়ে চলা বিতর্কের মধ্যেই এ ঘটনা ঘটে। ডানপন্থী ন্যাশনাল অ্যাকশন পার্টি (পিএএন) অভিযোগ করে, বামপন্থী ও ক্ষমতাসীন মোরেনো পার্টির আচরণের প্রতিবাদে তারা পডিয়ামে অবস্থান নিয়েছিল।
পিএএনের সদস্যরা পডিয়াম ছাড়তে অস্বীকৃতি জানালে মোরেনো পার্টির আইনপ্রণেতারা তাদের সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ থেকেই দুই পক্ষের মধ্যে ধস্তাধস্তির সূত্রপাত হয় বলে জানানো হয়েছে। ঘটনার পর উভয় দলই সহিংসতার নিন্দা জানালেও কে আগে উসকানি দিয়েছে—তা নিয়ে একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলে।
ঘটনার পর এক সংবাদ সম্মেলনে পিএএনের সহকারী আন্দ্রেস আতাইদে বলেন, তারা শান্তিপূর্ণভাবে পডিয়াম দখল করেছিলেন এবং কাউকে স্পর্শ করেননি। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠ আইনপ্রণেতা দল ও তাদের মিত্ররা সহিংসতার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ পুনর্দখলের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি।
এ ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পিএএনের আইনপ্রণেতা দানিয়েলা আলভারেজ বলেন, এমন আচরণ শুধু অশালীন ও আগ্রাসীই নয়, বরং দুঃখজনক যে মেক্সিকো সিটির ক্ষমতাসীন দল থেকেই এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে।
ঘটনার পর মেক্সিকোর রাজনীতিতে সংসদের ভেতরে শৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক সহনশীলতা নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
আন্তজার্তিক ডেস্ক