রাজশাহীর বাঘা উপজেলা থেকে ঢাকায় গরু বিক্রি করতে আসার পথে টাঙ্গাইলে ট্রাক দুর্ঘটনায় মারা যান আরিফুলের বাবা। বাবার দাফন শেষ করে আরিফুল ফের ঢাকার হাটে এসেছেন। কেন ঢাকায় এলেন এবং কিভাবে বাবার মৃত্যু হয়েছে তা জানিয়েছেন গণমাধ্যমকে।
স্কুলপড়ুয়া আরিফুল বলে, ‘গাড়িতে আসতেছি, আমাদের গাড়িটা স্লো করছে আর পেছন থেকে একটা গাড়ি অনেক গতিতে এসে আমাদের গাড়িতে ধাক্কা দেয়।
আমি ট্রাকের ওপরে ছিলাম, পরে গরুর মাঝখানে পড়ে যাই। তখন আমার এক ফুপা বলছেন, আরিফুল তোর বাপেরে বাঁচা। তারপর আব্বুর কাছে গিয়ে দেখি, তিনি একপাশে শুয়ে আছেন।’
আরিফুল আরো বলে, ‘তারপর তুইল্যা দেখি আব্বার জান অল্প আছে; যায় আর আসে।
তারপর কাকারে বললাম, আব্বারে ধরেন; আমি পানি নিয়ে আসি। এক ট্রাকচালকের থেকে পানি নিয়ে এসে আব্বাকে ডাকলাম বাবা ওঠো, ওঠো। আব্বা কিছু বলল না, তারপর আব্বা মারা যায়।’
ঋণ করে গরু বড় করার কারণে আরিফুলকে ফের হাটে আসতে হয়েছে বলে জানান তার স্বজনরা।
কারণ গরু বিক্রি না হলে ঋণ শোধ হবে না।
স্কুলপড়ুয়া আরিফুল বলে, ‘গাড়িতে আসতেছি, আমাদের গাড়িটা স্লো করছে আর পেছন থেকে একটা গাড়ি অনেক গতিতে এসে আমাদের গাড়িতে ধাক্কা দেয়।
আমি ট্রাকের ওপরে ছিলাম, পরে গরুর মাঝখানে পড়ে যাই। তখন আমার এক ফুপা বলছেন, আরিফুল তোর বাপেরে বাঁচা। তারপর আব্বুর কাছে গিয়ে দেখি, তিনি একপাশে শুয়ে আছেন।’
আরিফুল আরো বলে, ‘তারপর তুইল্যা দেখি আব্বার জান অল্প আছে; যায় আর আসে।
তারপর কাকারে বললাম, আব্বারে ধরেন; আমি পানি নিয়ে আসি। এক ট্রাকচালকের থেকে পানি নিয়ে এসে আব্বাকে ডাকলাম বাবা ওঠো, ওঠো। আব্বা কিছু বলল না, তারপর আব্বা মারা যায়।’
ঋণ করে গরু বড় করার কারণে আরিফুলকে ফের হাটে আসতে হয়েছে বলে জানান তার স্বজনরা।
কারণ গরু বিক্রি না হলে ঋণ শোধ হবে না।