বরগুনার তালতলী উপজেলায় একটি মাদরাসায় ১১ বছরের এক ছাত্রীকে দিয়ে শিক্ষকের পা চাটানো ও ময়লা খাওয়ানোর অভিযোগ উঠেছে মিজানুর রহমান (২৬) নামের এক শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
গতকাল বুধবার (৪ জুন) বিকেলে উপজেলার লাউপাড়া এলাকার মারকাজুল কুরআন আরবি মাদরাসায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান ওই মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
ছাত্রীর বাবা শাহিন আকন বলেন, ‘আমার মেয়ে পড়া না পারায় শিক্ষক তাকে একা রুমে ডেকে নেন। পরে ভয় দেখিয়ে নিজের পা চাটাতে বাধ্য করেন এবং মাটিতে পড়ে থাকা ময়লা খাওয়ান।’
ওই ঘটনাকে অমানবিক ও ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে স্থানীয়রা দ্রুত অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার ও তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছে।
অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি শুধু ময়লা খাওয়ানোর কথা বলে ভয় দেখাইয়াছি আর কিছুই না।
’
স্থানীয়রা জানায়, শিক্ষার নামে শিশুদের ওপর এমন আচরণ লজ্জাজনক। একজন শিক্ষক কিভাবে ছাত্রীর সাথে এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেন তা কল্পনাও করা যায় না।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘এই বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
’
গতকাল বুধবার (৪ জুন) বিকেলে উপজেলার লাউপাড়া এলাকার মারকাজুল কুরআন আরবি মাদরাসায় এ ঘটনাটি ঘটেছে। অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান ওই মাদরাসায় ইংরেজি ও গণিতের শিক্ষক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
ছাত্রীর বাবা শাহিন আকন বলেন, ‘আমার মেয়ে পড়া না পারায় শিক্ষক তাকে একা রুমে ডেকে নেন। পরে ভয় দেখিয়ে নিজের পা চাটাতে বাধ্য করেন এবং মাটিতে পড়ে থাকা ময়লা খাওয়ান।’
ওই ঘটনাকে অমানবিক ও ন্যক্কারজনক উল্লেখ করে স্থানীয়রা দ্রুত অভিযুক্ত শিক্ষককে গ্রেপ্তার ও তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছে।
অভিযুক্ত শিক্ষক মিজানুর রহমান বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি শুধু ময়লা খাওয়ানোর কথা বলে ভয় দেখাইয়াছি আর কিছুই না।
’
স্থানীয়রা জানায়, শিক্ষার নামে শিশুদের ওপর এমন আচরণ লজ্জাজনক। একজন শিক্ষক কিভাবে ছাত্রীর সাথে এমন ন্যক্কারজনক কাজ করেন তা কল্পনাও করা যায় না।
তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল বলেন, ‘এই বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
’