বাংলাদেশি পর্যটকের অভাবে ঈদুল আজহার কেনাকাটায় ভাটা পড়েছে কলকাতার নিউমার্কেট চত্বরে। এই এলাকার ব্যবসায়ীরা সাধারণত বাংলাদেশি পর্যটকদের ওপর নির্ভর করেন। কিন্তু সাম্প্রতিক উত্তেজনার আবহে বর্তমানে বাংলাদেশি পর্যটক কম আসছেন। যারা আসছেন, তারা চিকিৎসার জন্যই আসছেন। তবে তাদের সংখ্যাও একদম কম। ফলে এবারের ঈদুল আজহায় ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন নিউমার্কেটের চত্বরের ব্যবসায়ীরা।
ঈদের আগে সাধারণত ক্রেতাদের ভিড়ে মুখরিত থাকতো কলকাতা নিউমার্কেট। কিন্তু এবার একদম খাঁ খাঁ করছে গোটা এলাকা। যতটুকু বেচাকেনা হচ্ছে, তা পুরোটাই কলকাতার স্থানীয়দের ওপর নির্ভর করে।
নিউমার্কেটে পোশাকের একটি ছোট দোকান চালান মোহাম্মদ জিয়াউল। আগে ঈদুল আজহায় প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার রুপির পোশাক বিক্রি করতেন। তবে এবারের ঈদে তার দৈনিক বিক্রি পাঁচ হাজার রুপিরও কম।
মোহাম্মদ জিয়াউল জানান, বাংলাদেশি পর্যটকেরা আগে এখানে এসে ঈদ উপলক্ষে পরিবারদের সদস্যদের জন্য ১০ থেকে ১২ জোড়া পোশাক কিনতেন। কিন্তু এবার তারা না থাকায় বেচাকেনা তলানিতে ঠেকেছে। এখন আমাদের কাছে কেবল স্থানীয় গ্রাহক আছেন, তাদের সংখ্যাও খুবই কম। তারা বড়জোর এক থেকে দুটি পোশাক কিনছেন।
এই পরিস্থিতি কেবল বাইরের রাস্তার বিক্রেতা এবং ছোট ব্যবসার ওপরেই প্রভাব ফেলেনি। হক মার্কেটের ভেতরে বড় বড় দোকানগুলোও সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
হক মার্কেটের ভেতরে একটি গার্মেন্টসের মালিক বসির খান জানান, আগে ঈদ উপলক্ষে একেকজন বাংলাদেশি পর্যটকের সঙ্গেই ২০ থেকে ২৫ হাজার রুপির ব্যবসা করতাম। কিন্তু তাদের অভাবে সেই ব্যবসা এখন তলানিতে ঠেকেছে। বাংলাদেশি পর্যটকরা এখানে আসছেন, তবে সেই সংখ্যা অনেক কম। আমরা আশা করছি, ভিসা সমস্যা খুব দ্রুত মিটে যাবে।
একই পরিস্থিতি নাখোদা মসজিদ সংলগ্ন চত্বরেও। বাংলাদেশি পর্যটকেরা কলকাতায় আসলে একবার হলেও নাখোদা মসজিদ যান। সেখানে গিয়ে তারা নাখোদা মসজিদ চত্বরের পোশাকের দোকানগুলো থেকে পরিবারের সদস্যদের জন্য পোশাক কিনে নিতেন। কিন্তু এখন বাংলাদেশি পর্যটকদের সংখ্যা কম হওয়ায় ব্যবসা নেমেছে তলানিতে।
বাংলাদেশের জয়পুরের বাসিন্দা বসির কলকাতায় চিকিৎসার জন্য এসেছেন। নাখোদা মসজিদে নামাজ সেরে ঈদুল আজহার কেনাকাটা করতে বেরিয়ে তিনি জানান, ঈদের কেনাকাটা করে দেশে ফিরবো। বাংলাদেশের সঙ্গে এখানে তেমন কোনো পার্থক্য দেখলাম না। তবে এখানকার পশুর হাটে ছাগলের দাম বাংলাদেশের থেকে অনেক বেশি। পোশাকের দাম প্রায় বাংলাদেশের মতোই মনে হলো।
ঈদের আগে সাধারণত ক্রেতাদের ভিড়ে মুখরিত থাকতো কলকাতা নিউমার্কেট। কিন্তু এবার একদম খাঁ খাঁ করছে গোটা এলাকা। যতটুকু বেচাকেনা হচ্ছে, তা পুরোটাই কলকাতার স্থানীয়দের ওপর নির্ভর করে।
নিউমার্কেটে পোশাকের একটি ছোট দোকান চালান মোহাম্মদ জিয়াউল। আগে ঈদুল আজহায় প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ হাজার রুপির পোশাক বিক্রি করতেন। তবে এবারের ঈদে তার দৈনিক বিক্রি পাঁচ হাজার রুপিরও কম।
মোহাম্মদ জিয়াউল জানান, বাংলাদেশি পর্যটকেরা আগে এখানে এসে ঈদ উপলক্ষে পরিবারদের সদস্যদের জন্য ১০ থেকে ১২ জোড়া পোশাক কিনতেন। কিন্তু এবার তারা না থাকায় বেচাকেনা তলানিতে ঠেকেছে। এখন আমাদের কাছে কেবল স্থানীয় গ্রাহক আছেন, তাদের সংখ্যাও খুবই কম। তারা বড়জোর এক থেকে দুটি পোশাক কিনছেন।
এই পরিস্থিতি কেবল বাইরের রাস্তার বিক্রেতা এবং ছোট ব্যবসার ওপরেই প্রভাব ফেলেনি। হক মার্কেটের ভেতরে বড় বড় দোকানগুলোও সবচেয়ে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।
হক মার্কেটের ভেতরে একটি গার্মেন্টসের মালিক বসির খান জানান, আগে ঈদ উপলক্ষে একেকজন বাংলাদেশি পর্যটকের সঙ্গেই ২০ থেকে ২৫ হাজার রুপির ব্যবসা করতাম। কিন্তু তাদের অভাবে সেই ব্যবসা এখন তলানিতে ঠেকেছে। বাংলাদেশি পর্যটকরা এখানে আসছেন, তবে সেই সংখ্যা অনেক কম। আমরা আশা করছি, ভিসা সমস্যা খুব দ্রুত মিটে যাবে।
একই পরিস্থিতি নাখোদা মসজিদ সংলগ্ন চত্বরেও। বাংলাদেশি পর্যটকেরা কলকাতায় আসলে একবার হলেও নাখোদা মসজিদ যান। সেখানে গিয়ে তারা নাখোদা মসজিদ চত্বরের পোশাকের দোকানগুলো থেকে পরিবারের সদস্যদের জন্য পোশাক কিনে নিতেন। কিন্তু এখন বাংলাদেশি পর্যটকদের সংখ্যা কম হওয়ায় ব্যবসা নেমেছে তলানিতে।
বাংলাদেশের জয়পুরের বাসিন্দা বসির কলকাতায় চিকিৎসার জন্য এসেছেন। নাখোদা মসজিদে নামাজ সেরে ঈদুল আজহার কেনাকাটা করতে বেরিয়ে তিনি জানান, ঈদের কেনাকাটা করে দেশে ফিরবো। বাংলাদেশের সঙ্গে এখানে তেমন কোনো পার্থক্য দেখলাম না। তবে এখানকার পশুর হাটে ছাগলের দাম বাংলাদেশের থেকে অনেক বেশি। পোশাকের দাম প্রায় বাংলাদেশের মতোই মনে হলো।