ট্রেনে বাদুড়ঝোলা ভিড়। দরজায় ঝুলতে গিয়ে চলন্ত ট্রেন থেকে ছিটকে পড়লেন যাত্রীরা। মুম্বইয়ের এই ঘটনায় অন্তত পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে মহারাষ্ট্রের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম জানাচ্ছে, ৮থেকে ১২ জন চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গিয়েছিলেন। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সংবাদ সংস্থা পিটিআই চার জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
রেলের মুখপাত্র জানিয়েছেন, দিবা-মুম্ব্রা স্টেশন সংলগ্ন এলাকার উপর দিয়ে যাওয়ার সময় যাত্রিবাহী ট্রেন থেকে কয়েক জন পড়ে গিয়েছেন। কী কারণে এই দুর্ঘটনা, এখনও স্পষ্ট নয়। তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে সূত্রের দাবি, ট্রেনের ওই কামরায় অতিরিক্ত যাত্রী উঠে পড়েছিলেন। সেই কারণেই এই দুর্ঘটনা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ট্রেন থেকে যাঁরা পড়ে গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে এক মহিলাও ছিলেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে দাবি, একটি লোকাল ট্রেন যাওয়ার সময়েই উল্টো দিকের রাস্তা দিয়ে আরও একটি ট্রেন এসেছিল। প্রথম ট্রেনটিতে বাদুরঝোলা ভিড় ছিল। ট্রেনটি যাচ্ছিল কাসারার দিকে। কয়েকটি সূত্রে দাবি, পুষ্পক এক্সপ্রেসও ওই স্টেশনের কাছে ছিল। তবে এই সংক্রান্ত তথ্য এখনও নিশ্চিত করেনি কোনও পক্ষ।
সোমবার সকালে ব্যস্ত সময়ে ট্রেনে ভিড় ছিল বেশি। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, ট্রেনে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। অনেকে ভিতরে ঢুকতে না-পেরে দরজায় ঝুলছিলেন। ট্রেনের দু’দিকের দরজাতেই অনেকে দাঁড়িয়েছিলেন। ট্রেন স্টেশন ছেড়ে কিছুটা এগোতেই তাঁরা হাত ফস্কে ছিটকে পড়ে যান। আহতের অনেকের অবস্থাই সঙ্কটজনক। দুর্ঘটনার কারণে ওই লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। ব্যস্ত সময়ে দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন নিত্যযাত্রীরা।
রেলের মুখপাত্র জানিয়েছেন, দিবা-মুম্ব্রা স্টেশন সংলগ্ন এলাকার উপর দিয়ে যাওয়ার সময় যাত্রিবাহী ট্রেন থেকে কয়েক জন পড়ে গিয়েছেন। কী কারণে এই দুর্ঘটনা, এখনও স্পষ্ট নয়। তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে সূত্রের দাবি, ট্রেনের ওই কামরায় অতিরিক্ত যাত্রী উঠে পড়েছিলেন। সেই কারণেই এই দুর্ঘটনা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ট্রেন থেকে যাঁরা পড়ে গিয়েছেন, তাঁদের মধ্যে এক মহিলাও ছিলেন।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে দাবি, একটি লোকাল ট্রেন যাওয়ার সময়েই উল্টো দিকের রাস্তা দিয়ে আরও একটি ট্রেন এসেছিল। প্রথম ট্রেনটিতে বাদুরঝোলা ভিড় ছিল। ট্রেনটি যাচ্ছিল কাসারার দিকে। কয়েকটি সূত্রে দাবি, পুষ্পক এক্সপ্রেসও ওই স্টেশনের কাছে ছিল। তবে এই সংক্রান্ত তথ্য এখনও নিশ্চিত করেনি কোনও পক্ষ।
সোমবার সকালে ব্যস্ত সময়ে ট্রেনে ভিড় ছিল বেশি। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, ট্রেনে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। অনেকে ভিতরে ঢুকতে না-পেরে দরজায় ঝুলছিলেন। ট্রেনের দু’দিকের দরজাতেই অনেকে দাঁড়িয়েছিলেন। ট্রেন স্টেশন ছেড়ে কিছুটা এগোতেই তাঁরা হাত ফস্কে ছিটকে পড়ে যান। আহতের অনেকের অবস্থাই সঙ্কটজনক। দুর্ঘটনার কারণে ওই লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হয়েছে। ব্যস্ত সময়ে দুর্ভোগের মুখে পড়েছেন নিত্যযাত্রীরা।