পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে না পেয়ে সেনাবাহিনীর দুই সদস্যের বসতবাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, আগুন দেওয়া ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে।
এই ঘটনায় অভিযোগের তীর স্থানীয় এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনার পর তিনি আত্মগোপনে আছেন।
সোমবার দুপুর দুইটার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়নের হাতিনাদা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী দুই সেনাসদস্য হলেন- তরিকুল ইসলাম ও আল-আমিন। তরিকুল কক্সবাজার রামুতে এবং আল-আমিন রাজশাহী সেনানিবাসে চাকরিরত। তারা দুইজন সম্পর্কে চাচাত ভাই।
ভুক্তভোগী পরিবার দুটির অভিযোগ, পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক পরিবার দুটির কাছে চাঁদা দাবি করেছিলেন।
তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
সেনাসদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, রফিকুল আমার বাসায় এসে বিভিন্ন সময় চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় আমার বাড়িতে হামলা চালায় এবং দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তারা গালাগালি করেন। সেই সঙ্গে আমাকে মেরে ফেলারও হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী সেনাসদস্যের বাবা আব্দুল হান্নান বলেন, রফিকের সঙ্গে আমার কোনো দ্বন্দ্ব নাই। তবুও কেন আমার বাসায় পেট্রোল দিয়ে বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে? সেনাবাহিনীতে চাকরি করা আমার ছেলেকে নিয়ে প্রাণ বাঁচাতে চাতালের ওপর লুকিয়ে ছিলাম। সেই সময় রফিকুল গালাগালি করেন এবং বলেন, তরিকুলকে ধরে নিয়ে সাইজ করব।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, রফিকের বিরুদ্ধে আগেও চাঁদাবাজির অভিযোগ পেয়েছি। যদি তিনি এ ঘটনায় জড়িত থাকেন, তাহলে আইনি ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুঠিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) দুলাল হোসেন জানান, বিরালদহ হাতিনাদা গ্রামে একটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনে। খবর পেয়ে পুলিশও সেখানে যায়। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার পর থেকে বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম এলাকা ছেড়ে গেছেন। তার ফোনও বন্ধ।
এই ঘটনায় অভিযোগের তীর স্থানীয় এক বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে। ঘটনার পর তিনি আত্মগোপনে আছেন।
সোমবার দুপুর দুইটার দিকে রাজশাহীর পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়নের হাতিনাদা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী দুই সেনাসদস্য হলেন- তরিকুল ইসলাম ও আল-আমিন। তরিকুল কক্সবাজার রামুতে এবং আল-আমিন রাজশাহী সেনানিবাসে চাকরিরত। তারা দুইজন সম্পর্কে চাচাত ভাই।
ভুক্তভোগী পরিবার দুটির অভিযোগ, পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি রফিকুল ইসলাম রফিক পরিবার দুটির কাছে চাঁদা দাবি করেছিলেন।
তিনি স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য।
সেনাসদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, রফিকুল আমার বাসায় এসে বিভিন্ন সময় চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা না দেওয়ায় আমার বাড়িতে হামলা চালায় এবং দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তারা গালাগালি করেন। সেই সঙ্গে আমাকে মেরে ফেলারও হুমকি দেন।
ভুক্তভোগী সেনাসদস্যের বাবা আব্দুল হান্নান বলেন, রফিকের সঙ্গে আমার কোনো দ্বন্দ্ব নাই। তবুও কেন আমার বাসায় পেট্রোল দিয়ে বাড়ি পুড়িয়ে দিয়েছে? সেনাবাহিনীতে চাকরি করা আমার ছেলেকে নিয়ে প্রাণ বাঁচাতে চাতালের ওপর লুকিয়ে ছিলাম। সেই সময় রফিকুল গালাগালি করেন এবং বলেন, তরিকুলকে ধরে নিয়ে সাইজ করব।
এ বিষয়ে রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদ বলেন, রফিকের বিরুদ্ধে আগেও চাঁদাবাজির অভিযোগ পেয়েছি। যদি তিনি এ ঘটনায় জড়িত থাকেন, তাহলে আইনি ও সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুঠিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) দুলাল হোসেন জানান, বিরালদহ হাতিনাদা গ্রামে একটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। পরে সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনে। খবর পেয়ে পুলিশও সেখানে যায়। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়ার কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঘটনার পর থেকে বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম এলাকা ছেড়ে গেছেন। তার ফোনও বন্ধ।