
নিজের দেশের গোয়েন্দাদের দাবির সঙ্গে একমত হতে পারলেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির প্রসঙ্গে আমেরিকার গোয়েন্দা বিভাগের (ডিএনআই বা ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স) অধিকর্তা তুলসী গাবার্ডের দাবি নস্যাৎ করলেন তিনি। ট্রাম্পের বক্তব্য, কে কী বলছেন, তাতে তিনি গুরুত্ব দিতে নারাজ।
চলতি বছরের শুরুতে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে মার্কিন কংগ্রেসে তুলসী নিজের দাবি তুলে ধরেছিলেন। সেই সময় তুলসী কংগ্রেসে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে জানান, ইরান কোনও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না। এমনকি, ইরান সরকার পারমাণবিক কর্মসূচিতে নতুন করে কোনও অনুমোদন দেয়নি। কিন্তু মার্কিন গোয়েন্দা অধিকর্তার দাবি মানতে নারাজ ট্রাম্প। ওয়াশিংটনে ফেরার পথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘উনি (তুলসী গাবার্ড) কী বললেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।’’ তাঁর মতে, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির খুব কাছাকাছি ছিল। উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই ট্রাম্প, তুলসী-সহ দেশের অন্যান্য নিরাপত্তাকর্তার সঙ্গে দেখা করেন। ইরান-ইজ়রায়েল সংঘাতে আমেরিকার পরবর্তী কী পদক্ষেপ হবে, তারও পরিকল্পনা করেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের বক্তব্যের পরই এই বিষয়ে তুলসীর মতামত জানতে চাওয়া হয়। তিনি স্পষ্ট জানান, কংগ্রেসে যা বলেছিলেন, তার ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। মার্কিন গোয়েন্দা অধিকর্তা জোর দিয়ে বলেন, ‘‘আমি যা বলেছিলাম সেই একই কথাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলছেন।’’ সংবাদমাধ্যম সিএনএন-কে তুলসী জানান, ট্রাম্প এবং তিনি একই পথের পথিক!
গত মার্চে মার্কিন কংগ্রেসে তুলসী জানিয়েছিলেন, আমেরিকার গোয়েন্দারা মূল্যায়ন করে দেখেছেন ইরান কোনও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না। এমনকি, ২০০০ সালে স্থগিত হওয়া পরমাণু কর্মসূচিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই কোনও অনুমোদন দেননি! আমেরিকা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির উপর নিবিড় ভাবে দৃষ্টি রেখেছে।
চলতি বছরের শুরুতে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে মার্কিন কংগ্রেসে তুলসী নিজের দাবি তুলে ধরেছিলেন। সেই সময় তুলসী কংগ্রেসে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে জানান, ইরান কোনও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না। এমনকি, ইরান সরকার পারমাণবিক কর্মসূচিতে নতুন করে কোনও অনুমোদন দেয়নি। কিন্তু মার্কিন গোয়েন্দা অধিকর্তার দাবি মানতে নারাজ ট্রাম্প। ওয়াশিংটনে ফেরার পথে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘‘উনি (তুলসী গাবার্ড) কী বললেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।’’ তাঁর মতে, ইরান পরমাণু বোমা তৈরির খুব কাছাকাছি ছিল। উল্লেখ্য, মঙ্গলবারই ট্রাম্প, তুলসী-সহ দেশের অন্যান্য নিরাপত্তাকর্তার সঙ্গে দেখা করেন। ইরান-ইজ়রায়েল সংঘাতে আমেরিকার পরবর্তী কী পদক্ষেপ হবে, তারও পরিকল্পনা করেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের বক্তব্যের পরই এই বিষয়ে তুলসীর মতামত জানতে চাওয়া হয়। তিনি স্পষ্ট জানান, কংগ্রেসে যা বলেছিলেন, তার ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছিল। মার্কিন গোয়েন্দা অধিকর্তা জোর দিয়ে বলেন, ‘‘আমি যা বলেছিলাম সেই একই কথাই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলছেন।’’ সংবাদমাধ্যম সিএনএন-কে তুলসী জানান, ট্রাম্প এবং তিনি একই পথের পথিক!
গত মার্চে মার্কিন কংগ্রেসে তুলসী জানিয়েছিলেন, আমেরিকার গোয়েন্দারা মূল্যায়ন করে দেখেছেন ইরান কোনও পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে না। এমনকি, ২০০০ সালে স্থগিত হওয়া পরমাণু কর্মসূচিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনেই কোনও অনুমোদন দেননি! আমেরিকা ইরানের পরমাণু কর্মসূচির উপর নিবিড় ভাবে দৃষ্টি রেখেছে।