
সকালে প্রথম প্রস্রাব হলুদ বেশ কিছু কারণে হতে পারে। কিছু সময় এটি সত্যিই চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন: যখন রাতে ঘুমান, তখন দীর্ঘক্ষণ কোনও জল পান করেন না। ফলে শরীর ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়। কিডনি প্রস্রাবকে আরও ঘনীভূত করে। এই ঘনীভূত প্রস্রাবে ইউরোক্রোম নামক রঞ্জক পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়, যার ফলে প্রস্রাব গাঢ় হলুদ দেখায়।
ইউরোক্রোম: ইউরোক্রোম একটি প্রাকৃতিক রঞ্জক যা শরীর হিমোগ্লোবিন ভাঙার সময় তৈরি হয়। এটিই প্রস্রাবের স্বাভাবিক হলুদ রঙের জন্য দায়ী। রাতে জলের অভাবে এই রঞ্জক আরও বেড়ে যায় শরীরে।
ভিটামিন গ্রহণ: কিছু ভিটামিন, বিশেষ করে ভিটামিন বি (যেমন B2 বা রিবোফ্লাভিন) অতিরিক্ত মাত্রায় খাবারের মধ্যে দিয়ে শরীরে গেলে প্রস্রাব উজ্জ্বল হলুদ বা প্রায় নিয়ন হলুদ রঙের হতে পারে। সকালে মাল্টিভিটামিন বা বি-কমপ্লেক্স সাপ্লিমেন্ট খেলে এমনটা হতে পারে।
তবে সারা দিন পর্যাপ্ত জল পান করার পরও প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ বা কমলার মতো হলে এটি গুরুতর ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ হতে পারে। এর পাশাপাশি যদি প্রস্রাবে অস্বাভাবিক বা তীব্র গন্ধ থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
প্রস্রাবের সঙ্গে যদি জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা, জ্বর বা অন্য কোনও উপসর্গ থাকে, তাহলে সতর্ক হোন। যদি প্রস্রাব কালচে হয় বা অতিরিক্ত ফেনা হতে থাকে, তাহলেও সতর্ক হওয়া দরকার। সাধারণত অণ্ডকোষের সমস্যা না হলেও যৌনতাবাহিত রোগের কারণেও এমনটা হতে পারে।
জলশূন্যতা বা ডিহাইড্রেশন: যখন রাতে ঘুমান, তখন দীর্ঘক্ষণ কোনও জল পান করেন না। ফলে শরীর ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়। কিডনি প্রস্রাবকে আরও ঘনীভূত করে। এই ঘনীভূত প্রস্রাবে ইউরোক্রোম নামক রঞ্জক পদার্থের পরিমাণ বেড়ে যায়, যার ফলে প্রস্রাব গাঢ় হলুদ দেখায়।
ইউরোক্রোম: ইউরোক্রোম একটি প্রাকৃতিক রঞ্জক যা শরীর হিমোগ্লোবিন ভাঙার সময় তৈরি হয়। এটিই প্রস্রাবের স্বাভাবিক হলুদ রঙের জন্য দায়ী। রাতে জলের অভাবে এই রঞ্জক আরও বেড়ে যায় শরীরে।
ভিটামিন গ্রহণ: কিছু ভিটামিন, বিশেষ করে ভিটামিন বি (যেমন B2 বা রিবোফ্লাভিন) অতিরিক্ত মাত্রায় খাবারের মধ্যে দিয়ে শরীরে গেলে প্রস্রাব উজ্জ্বল হলুদ বা প্রায় নিয়ন হলুদ রঙের হতে পারে। সকালে মাল্টিভিটামিন বা বি-কমপ্লেক্স সাপ্লিমেন্ট খেলে এমনটা হতে পারে।
তবে সারা দিন পর্যাপ্ত জল পান করার পরও প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ বা কমলার মতো হলে এটি গুরুতর ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ হতে পারে। এর পাশাপাশি যদি প্রস্রাবে অস্বাভাবিক বা তীব্র গন্ধ থাকে, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
প্রস্রাবের সঙ্গে যদি জ্বালাপোড়া, পেটে ব্যথা, জ্বর বা অন্য কোনও উপসর্গ থাকে, তাহলে সতর্ক হোন। যদি প্রস্রাব কালচে হয় বা অতিরিক্ত ফেনা হতে থাকে, তাহলেও সতর্ক হওয়া দরকার। সাধারণত অণ্ডকোষের সমস্যা না হলেও যৌনতাবাহিত রোগের কারণেও এমনটা হতে পারে।