
জামালপুরে ১৬ বছরের এক নারীকে ধর্ষণের অপরাধে বছির উদ্দিন নামে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহিম এই দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত বছির উদ্দিন বকশিগঞ্জ উপজেলার নতুন টুপকারচর এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, জামালপুরের বকশিগঞ্জে ২০১৫ সালের জুন মাসের দিকে বিয়ের প্রলোভনে দেখিয়ে ১৬ বছরের এক নারীকে ধর্ষণ করে বছির উদ্দিন। এতে ওই নারী ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে ওই নারী বিয়ের জন্য বছির উদ্দিনকে চাপ দিলে সে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়। এ ঘটনায় ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসের দিকে ভুক্তভোগী ওই নারী বকশিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ প্রায় ১০ বছরে ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের পর আদালতে ধর্ষণের বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় আসামি বছির উদ্দিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহিম। জরিমানার টাকার ভুক্তভোগী পাবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মোবারক হোসেন ও সরকার পক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট ফজলুল হক উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুরে জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহিম এই দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্ত বছির উদ্দিন বকশিগঞ্জ উপজেলার নতুন টুপকারচর এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে।
আদালত ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, জামালপুরের বকশিগঞ্জে ২০১৫ সালের জুন মাসের দিকে বিয়ের প্রলোভনে দেখিয়ে ১৬ বছরের এক নারীকে ধর্ষণ করে বছির উদ্দিন। এতে ওই নারী ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে ওই নারী বিয়ের জন্য বছির উদ্দিনকে চাপ দিলে সে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়। এ ঘটনায় ২০১৫ সালের অক্টোবর মাসের দিকে ভুক্তভোগী ওই নারী বকশিগঞ্জ থানায় মামলা দায়ের করেন।
দীর্ঘ প্রায় ১০ বছরে ৯ জনের সাক্ষ্যগ্রহণের পর আদালতে ধর্ষণের বিষয়টি প্রমাণিত হওয়ায় আসামি বছির উদ্দিনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন জামালপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুর রহিম। জরিমানার টাকার ভুক্তভোগী পাবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট মোবারক হোসেন ও সরকার পক্ষের পিপি অ্যাডভোকেট ফজলুল হক উপস্থিত ছিলেন।