
জন্মদিনটা যেন অভিনেত্রী সুস্মিতা রায়ের জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিল। স্বামীর সঙ্গে একজোটে সে দিন বিবাহবিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করেন। যদিও এই প্রথম নয়, বছর দুয়েক আগেও একবার বিচ্ছেদ হয় তাঁদের। আলাদা থাকতেন দু’জনে। কিন্তু স্বামীর গাড়ি দুর্ঘটনার পর ফের কাছাকাছি আসেন তাঁরা।
যদিও এ বার আর নতুন করে ভেবে দেখার জায়গা নেই বলে দাবি অভিনেত্রীর দেওর অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তীর। তিনি আনন্দবাজার ডট কমকে জানান, কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। সুস্মিতা এবং তাঁর স্বামী বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করার পর সুস্মিতা নিজের সমাজমাধ্যমে জানান, তাঁর শারীরিক অবস্থা ভাল নয়। চিকিৎসক দেখাতে চান। সাহায্য চাইলেন নেটমাধ্যমে।
সুস্মিতা নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় জানান, তাঁর পেটে যন্ত্রণা সঙ্গে বমি হচ্ছে। কিন্তু সব থেকে কষ্ট পাচ্ছেন পায়ের ব্যাথায়। হাঁটু ভাজ করতে পারছেন না। সুস্মিতা নিজের বাড়ি থেকেই ভিডিয়োটি করে পোস্ট করেন। অভিনেত্রী হওয়ার পাশপাশি খ্যাতনামী ভ্লগার তিনি। যে বাড়ি থেকে ভিডিয়োটি করেছেন সেখানেই স্বামীর সঙ্গে থাকতেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদে হয়ে গেলেও কি ছাদ আলাদা হয়নি তাঁদের! সে বিষয়ে সুস্মিতা কিছু স্পষ্ট করে বলেননি তাঁর পোস্টে।
সুস্মিতা সুন্দরবনের মেয়ে। লড়াই তাঁর জীবন জুড়ে। ছোট পর্দায় নিজের পরিচিতি তৈরি করা খুব সহজ ছিল না তাঁর কাছে। স্বাভাবিক ভাবেই অভিনেত্রীর অনুরাগীদের মনখারাপ এই খবরে। প্রতি বারের মতো এ বারেও লড়াইয়ে জিতবেন তিনি, এই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রত্যেকে।
যদিও এ বার আর নতুন করে ভেবে দেখার জায়গা নেই বলে দাবি অভিনেত্রীর দেওর অভিনেতা সায়ক চক্রবর্তীর। তিনি আনন্দবাজার ডট কমকে জানান, কিছু সমস্যা তৈরি হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। সুস্মিতা এবং তাঁর স্বামী বিষয়টি মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু শেষরক্ষা হল না। বিচ্ছেদের কথা ঘোষণা করার পর সুস্মিতা নিজের সমাজমাধ্যমে জানান, তাঁর শারীরিক অবস্থা ভাল নয়। চিকিৎসক দেখাতে চান। সাহায্য চাইলেন নেটমাধ্যমে।
সুস্মিতা নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় জানান, তাঁর পেটে যন্ত্রণা সঙ্গে বমি হচ্ছে। কিন্তু সব থেকে কষ্ট পাচ্ছেন পায়ের ব্যাথায়। হাঁটু ভাজ করতে পারছেন না। সুস্মিতা নিজের বাড়ি থেকেই ভিডিয়োটি করে পোস্ট করেন। অভিনেত্রী হওয়ার পাশপাশি খ্যাতনামী ভ্লগার তিনি। যে বাড়ি থেকে ভিডিয়োটি করেছেন সেখানেই স্বামীর সঙ্গে থাকতেন অভিনেত্রী। বিচ্ছেদে হয়ে গেলেও কি ছাদ আলাদা হয়নি তাঁদের! সে বিষয়ে সুস্মিতা কিছু স্পষ্ট করে বলেননি তাঁর পোস্টে।
সুস্মিতা সুন্দরবনের মেয়ে। লড়াই তাঁর জীবন জুড়ে। ছোট পর্দায় নিজের পরিচিতি তৈরি করা খুব সহজ ছিল না তাঁর কাছে। স্বাভাবিক ভাবেই অভিনেত্রীর অনুরাগীদের মনখারাপ এই খবরে। প্রতি বারের মতো এ বারেও লড়াইয়ে জিতবেন তিনি, এই শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রত্যেকে।